মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে রোগীর স্বামীর ধারালো বটির কোপে আহত হয়েছেন একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের রিসেপশনিস্ট। গুরুতর আহত অবস্থায় রিসেপশনিস্ট সাইদুর রহমানকে (৩০) মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরের দিকে বাসস্ট্যান্ড এলাকার ওয়ারলেস গেট এলাকায় শাপলা ক্লিনিকে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত দুই দিন আগে পৌরসভার বান্দুটিয়া এলাকার বাসিন্দা উল্লাস তাঁর গর্ভবতী স্ত্রীকে শাপলা মেডিকেল ক্লিনিকে ভর্তি করেন। আজ দুপর ১২টার দিকে উল্লাসের শ্বশুর বাড়ির লোকজন মেয়েকে দেখতে ক্লিনিকে আসলে উল্লাসের সঙ্গে তাঁদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় তাঁদের মধ্যে উচ্চ শব্দ শুনে ক্লিনিকের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেন উল্লাস। উল্লাসের বড় ভাই উৎসব পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করলে উল্লাস ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।
এর ঘণ্টাখানেক পর উল্লাস ও তাঁর এক বন্ধু ব্যাগের ভেতর ধারালো বটি নিয়ে শাপলা ক্লিনিকে ঢুকে বটি বের করে রিসেপশনিস্ট সাইদুর রহমানকে (৩০) অতর্কিত কোপাতে থাকেন। এ সময় সাইদুরের সহকর্মীরা এগিয়ে আসলে তাঁদের ভয় দেখিয়ে সটকে পড়েন। উল্লাসের প্রায় ৩০ মিনিটের হামলায় সাইদুরের মাথা এবং হাতসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম হয়।
উল্লাসের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত উল্লাস একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। প্রায় এক বছর আগে পাশের এলাকার এক মেয়ের সঙ্গে প্রেম হয়। এ নিয়ে দুই পরিবারের অমতে বিয়ে করেন তিনি। এরপর থেকেই দুই পরিবারের মাঝে সম্পর্কের অবনতির রেশ এখনো কাটেনি।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার বলেন, ঘটনাস্থল থেকে উল্লাস ও তাঁর বন্ধু পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের আটক করা যায়নি। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উল্লাসের বড় ভাই উৎসব এবং তাঁর বাবা ফালাককে থানায় আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জে রোগীর স্বামীর ধারালো বটির কোপে আহত হয়েছেন একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের রিসেপশনিস্ট। গুরুতর আহত অবস্থায় রিসেপশনিস্ট সাইদুর রহমানকে (৩০) মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরের দিকে বাসস্ট্যান্ড এলাকার ওয়ারলেস গেট এলাকায় শাপলা ক্লিনিকে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত দুই দিন আগে পৌরসভার বান্দুটিয়া এলাকার বাসিন্দা উল্লাস তাঁর গর্ভবতী স্ত্রীকে শাপলা মেডিকেল ক্লিনিকে ভর্তি করেন। আজ দুপর ১২টার দিকে উল্লাসের শ্বশুর বাড়ির লোকজন মেয়েকে দেখতে ক্লিনিকে আসলে উল্লাসের সঙ্গে তাঁদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় তাঁদের মধ্যে উচ্চ শব্দ শুনে ক্লিনিকের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেন উল্লাস। উল্লাসের বড় ভাই উৎসব পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করলে উল্লাস ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।
এর ঘণ্টাখানেক পর উল্লাস ও তাঁর এক বন্ধু ব্যাগের ভেতর ধারালো বটি নিয়ে শাপলা ক্লিনিকে ঢুকে বটি বের করে রিসেপশনিস্ট সাইদুর রহমানকে (৩০) অতর্কিত কোপাতে থাকেন। এ সময় সাইদুরের সহকর্মীরা এগিয়ে আসলে তাঁদের ভয় দেখিয়ে সটকে পড়েন। উল্লাসের প্রায় ৩০ মিনিটের হামলায় সাইদুরের মাথা এবং হাতসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম হয়।
উল্লাসের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত উল্লাস একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। প্রায় এক বছর আগে পাশের এলাকার এক মেয়ের সঙ্গে প্রেম হয়। এ নিয়ে দুই পরিবারের অমতে বিয়ে করেন তিনি। এরপর থেকেই দুই পরিবারের মাঝে সম্পর্কের অবনতির রেশ এখনো কাটেনি।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার বলেন, ঘটনাস্থল থেকে উল্লাস ও তাঁর বন্ধু পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের আটক করা যায়নি। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উল্লাসের বড় ভাই উৎসব এবং তাঁর বাবা ফালাককে থানায় আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে