নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কক্সবাজারের টেকনাফের চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা এনে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে সরবরাহ করতেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে ইমরান হোসেনের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জে, বগুড়া জেলার সদর থানাধীন ফুলবাড়ী এলাকার বিপুল ও নীলফামারী জেলার সদর থানার বাসিন্দা সুজন। পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগ বলছে, এরাই উত্তরবঙ্গে ইয়াবা নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে।
গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টায় নীলফামারীর সদর থানার বড় বাজার ট্রাফিক মোড় এলাকা থেকে একটি টয়োটা জিপ গাড়ির সিলিন্ডারের ভেতর থেকে ৯১ হাজার ৮৫টি ইয়াবাসহ ইমরান হোসেন (৪২) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগের তথ্য অফিসার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান জানান, চারজন মিলে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা হয়ে নীলফামারী জেলাসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ইয়াবা ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন। এঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার ইমরান ইয়াবা বহনের কাজ করতেন।
পরে ইমরানের দুই সহযোগী বিপুল, সুজন বগুড়াসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করতেন। চলতি মাসের ২১ ডিসেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ সাবরাং এলাকার চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করতে আসেন ইমরান।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, টেকনাফ থেকে জুয়েল অভিনব কায়দায় গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডারের ভেতরে ইয়াবা প্যাকেট করে দিতেন। এভাবে এর আগেও বেশ কয়েকবার ইয়াবার চালান টেকনাফ-চট্টগ্রাম-গাজীপুর-সিরাজগঞ্জ হয়ে বগুড়া ও নীলফামারীতে সুজন ও বিপুলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ইমরান।
পুলিশ সুপার আসলাম খান বলেন, ‘টেকনাফের জুবায়ের জুয়েল, বগুড়ার বিপুল ও নীলফামারীর সুজন প্রত্যেকেই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। এ ছড়া তাঁরা একাধিক মাদক মামলার আসামি। গ্রেপ্তার ইমরান হোসেন ও তাঁর দুই সহযোগীর নামে নীলফামারী সদর থানায় একটি মাদক মামলা করা হয়েছে।’
কক্সবাজারের টেকনাফের চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা এনে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে সরবরাহ করতেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে ইমরান হোসেনের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জে, বগুড়া জেলার সদর থানাধীন ফুলবাড়ী এলাকার বিপুল ও নীলফামারী জেলার সদর থানার বাসিন্দা সুজন। পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগ বলছে, এরাই উত্তরবঙ্গে ইয়াবা নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে।
গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টায় নীলফামারীর সদর থানার বড় বাজার ট্রাফিক মোড় এলাকা থেকে একটি টয়োটা জিপ গাড়ির সিলিন্ডারের ভেতর থেকে ৯১ হাজার ৮৫টি ইয়াবাসহ ইমরান হোসেন (৪২) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
আজ শনিবার বিকেলে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগের তথ্য অফিসার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান জানান, চারজন মিলে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা হয়ে নীলফামারী জেলাসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ইয়াবা ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন। এঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার ইমরান ইয়াবা বহনের কাজ করতেন।
পরে ইমরানের দুই সহযোগী বিপুল, সুজন বগুড়াসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করতেন। চলতি মাসের ২১ ডিসেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ সাবরাং এলাকার চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করতে আসেন ইমরান।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, টেকনাফ থেকে জুয়েল অভিনব কায়দায় গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডারের ভেতরে ইয়াবা প্যাকেট করে দিতেন। এভাবে এর আগেও বেশ কয়েকবার ইয়াবার চালান টেকনাফ-চট্টগ্রাম-গাজীপুর-সিরাজগঞ্জ হয়ে বগুড়া ও নীলফামারীতে সুজন ও বিপুলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ইমরান।
পুলিশ সুপার আসলাম খান বলেন, ‘টেকনাফের জুবায়ের জুয়েল, বগুড়ার বিপুল ও নীলফামারীর সুজন প্রত্যেকেই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। এ ছড়া তাঁরা একাধিক মাদক মামলার আসামি। গ্রেপ্তার ইমরান হোসেন ও তাঁর দুই সহযোগীর নামে নীলফামারী সদর থানায় একটি মাদক মামলা করা হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫