নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর খিলগাঁও এবং সবুজবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৪টি চোরাই অটোরিকশাসহ আন্তজেলা চোর চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিকশা চোর চক্রের সদস্যরা হলেন-মো. কামাল হোসেন কমল (৩৫), মো. রাশেদ (২৮), মো. আলম হাওলাদার (৩৬), মো. কাজল (৩৬), মো. ফজলু (৩০) ও মো. সাজু (২৫)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৪টি চোরাই অটোরিকশা, ১৮টি অটোরিকশার ব্যাটারি, ছয়টি মোবাইল ফোন, চাবি ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
সোমবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৩ এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা ফারজানা হক। তিনি জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর খিলগাঁও ও সবুজবাগ এলাকার বিভিন্ন গ্যারেজে অভিযান চালিয়ে চোরাই অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। এই সকল অটোরিকশা সংঘবদ্ধ চোর চক্রের সদস্যরা চুরি ও ছিনতাই করে এনে গ্যারেজে মজুত করে। পরে সেগুলোর রং পরিবর্তন করে বিক্রি করে দিত চক্রটি।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার চক্রের মূল হোতা কমল। তিনি ১৫ বছর আগে কাজের সন্ধানে ঢাকায় এসে রিকশা চালানো শুরু করে। একদিন তার রিকশাটি চুরি হয়ে যায়। রিকশা খুঁজতে গিয়ে চোর চক্রে সদস্যদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এরপর সে নিজেই রিকশা চুরি পেশায় জড়িয়ে যান। গত ১২ বছর ধরে রিকশা চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি করে আসছেন কমল। এরপর রিকশা চুরির জন্য একটি চক্র গড়ে তোলেন তিনি। চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে অভিনব কায়দায় রিকশা চুরি করত।
যেভাবে রিকশা চুরি করত চক্রটি
প্রথমে চক্রের সদস্যরা নতুন রিকশায় উঠে চালককে অজ্ঞান করে রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। অথবা নতুন রিকশা পেলে নজরদারি করত। তারপর চালককে বলত সামনের রাস্তায় একটি বাসা থেকে আমার কিছু মাল তুলব। তারপর সুবিধামতো একটি বাসার সামনে রিকশা থামিয়ে ড্রাইভারকে বলত আপনাকে বাসার ভেতরে ঢুকে মালামাল নিয়ে আসতে হবে। রিকশার ড্রাইভার বাসার ভেতরে প্রবেশ করা মাত্র চক্রের সদস্যরা রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। এরপর এসব চুরি যাওয়া রিকশা একটি গ্যারেজে নিয়ে লুকিয়ে রাখত। তারপর রিকশার মালিককে ফোন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করত। মুক্তিপণের টাকা বিকাশের মাধ্যমে আদায় করত। এরপর একটি অজ্ঞাতস্থানে রিকশা রেখে মালিককে নিয়ে যেতে বলত।
চক্রটি একাধিকবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। এরপর কৌশল পরিবর্তন করে। চক্রের সদস্যরা ভাড়ায় রিকশা নিয়ে চালককে মারধর করে হাত পা বেঁধে রাস্তায় ফেলে রেখে রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। রিকশা চুরির পর রং পরিবর্তন করে খোলা বাজারে বেঁচে দিত। আবার কখনো রিকশার মোটর পার্টস খুলে আলাদা আলাদাভাবে বেঁচে দিত চক্রটি।
এভাবে চোর চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিগত সাত বছরে পাঁচ শ’র বেশি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চুরি ও ছিনতাই করেছে। এসব রিকশা ৫ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করত চক্রের সদস্যরা।
রাজধানীর খিলগাঁও এবং সবুজবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৪টি চোরাই অটোরিকশাসহ আন্তজেলা চোর চক্রের মূল হোতাসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিকশা চোর চক্রের সদস্যরা হলেন-মো. কামাল হোসেন কমল (৩৫), মো. রাশেদ (২৮), মো. আলম হাওলাদার (৩৬), মো. কাজল (৩৬), মো. ফজলু (৩০) ও মো. সাজু (২৫)। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৪টি চোরাই অটোরিকশা, ১৮টি অটোরিকশার ব্যাটারি, ছয়টি মোবাইল ফোন, চাবি ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
সোমবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৩ এর সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা ফারজানা হক। তিনি জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর খিলগাঁও ও সবুজবাগ এলাকার বিভিন্ন গ্যারেজে অভিযান চালিয়ে চোরাই অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। এই সকল অটোরিকশা সংঘবদ্ধ চোর চক্রের সদস্যরা চুরি ও ছিনতাই করে এনে গ্যারেজে মজুত করে। পরে সেগুলোর রং পরিবর্তন করে বিক্রি করে দিত চক্রটি।
তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার চক্রের মূল হোতা কমল। তিনি ১৫ বছর আগে কাজের সন্ধানে ঢাকায় এসে রিকশা চালানো শুরু করে। একদিন তার রিকশাটি চুরি হয়ে যায়। রিকশা খুঁজতে গিয়ে চোর চক্রে সদস্যদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এরপর সে নিজেই রিকশা চুরি পেশায় জড়িয়ে যান। গত ১২ বছর ধরে রিকশা চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি করে আসছেন কমল। এরপর রিকশা চুরির জন্য একটি চক্র গড়ে তোলেন তিনি। চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে অভিনব কায়দায় রিকশা চুরি করত।
যেভাবে রিকশা চুরি করত চক্রটি
প্রথমে চক্রের সদস্যরা নতুন রিকশায় উঠে চালককে অজ্ঞান করে রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। অথবা নতুন রিকশা পেলে নজরদারি করত। তারপর চালককে বলত সামনের রাস্তায় একটি বাসা থেকে আমার কিছু মাল তুলব। তারপর সুবিধামতো একটি বাসার সামনে রিকশা থামিয়ে ড্রাইভারকে বলত আপনাকে বাসার ভেতরে ঢুকে মালামাল নিয়ে আসতে হবে। রিকশার ড্রাইভার বাসার ভেতরে প্রবেশ করা মাত্র চক্রের সদস্যরা রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। এরপর এসব চুরি যাওয়া রিকশা একটি গ্যারেজে নিয়ে লুকিয়ে রাখত। তারপর রিকশার মালিককে ফোন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করত। মুক্তিপণের টাকা বিকাশের মাধ্যমে আদায় করত। এরপর একটি অজ্ঞাতস্থানে রিকশা রেখে মালিককে নিয়ে যেতে বলত।
চক্রটি একাধিকবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। এরপর কৌশল পরিবর্তন করে। চক্রের সদস্যরা ভাড়ায় রিকশা নিয়ে চালককে মারধর করে হাত পা বেঁধে রাস্তায় ফেলে রেখে রিকশা নিয়ে পালিয়ে যেত। রিকশা চুরির পর রং পরিবর্তন করে খোলা বাজারে বেঁচে দিত। আবার কখনো রিকশার মোটর পার্টস খুলে আলাদা আলাদাভাবে বেঁচে দিত চক্রটি।
এভাবে চোর চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিগত সাত বছরে পাঁচ শ’র বেশি ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চুরি ও ছিনতাই করেছে। এসব রিকশা ৫ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করত চক্রের সদস্যরা।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫