নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ওপর হামলা, হত্যাচেষ্টা ও ভাঙচুরের অভিযোগে করা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৮৪ জন আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন অভিযুক্ত আইনজীবীদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে একই মামলায় সিনিয়র আইনজীবী আবু সাঈদ সাগর ও আটজন নারী আইনজীবীকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
আজ সকালে এই মামলায় অভিযুক্ত ৯৩ জন আইনজীবী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান। বিকেলে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানি শেষে আদালত ৯ জনকে জামিন দেন এবং বাকি ৮৪ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি সাইদুর রহমান মানিক, গাজী শাহ আলম, মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান রচি, সাইবার ট্রাইব্যুনালের পিপি নজরুল ইসলাম শামিম, মোরশেদ হোসেন শাহীন, মো. লিটন মিয়া, মাহফুজুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ।
আবু সাঈদ সাগর ছাড়া অন্য যাঁরা জামিন পেয়েছেন, তাঁরা হলেন সালেহা আক্তার শিল্পী, আফরোজা ফারহানা অরেঞ্জ, জেসমিন আক্তার, তাসলিমা ইয়াসমিন নদী, শিখা ইসলাম, মোকাররমা মিতা, শায়লা পারভীন পিয়া ও সালমা হাই টুনি।
গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে চলাকালে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের ওপর হামলা, চেম্বার ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় আওয়ামী লীগপন্থী ১৪৪ জন আইনজীবীর বিরুদ্ধে ২০২৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী বাবু। এ ঘটনায় হাইকোর্ট থেকে আট সপ্তাহের জামিন নিয়েছিলেন ১১৫ জন। সেই সময় অনুযায়ী আগামীকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ শেষ হবে। তাই আজ রোববার ১১৫ জন আসামির মধ্যে ৯৩ জন আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, ঢাকা মহানগর আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আব্দুল্লাহ আবু, আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান বাদল, মো. সাইদুর রহমান মানিক, মো. মিজানুর রহমান মামুন, আব্দুর রহমান হাওলাদার, গাজী মো. শাহ আলম, আব্দুল বাতেন, মাহবুবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের, মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাৎ শাওন, মো. ফিরোজুর রহমান মন্টু, মো. আসাদুজ্জামান খান রচি ও সাবেক সংসদ সদস্য সানজিদা খানম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট দুপুরে আসামিরা ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে জোটবদ্ধ হয়ে অস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন। তাঁরা বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় মামলার বাদী একটি শুনানি শেষে ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনের দিকে আসছিলেন। তখন আসামি আনোয়ার শাহাদাত শাওন হেলমেট পরে পিস্তল দিয়ে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে অস্ত্র তাক করেন এবং এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ ছাড়া আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা বিভিন্ন আইনজীবীর চেম্বারও ভাঙচুর করেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ওপর হামলা, হত্যাচেষ্টা ও ভাঙচুরের অভিযোগে করা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৮৪ জন আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন অভিযুক্ত আইনজীবীদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে একই মামলায় সিনিয়র আইনজীবী আবু সাঈদ সাগর ও আটজন নারী আইনজীবীকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
আজ সকালে এই মামলায় অভিযুক্ত ৯৩ জন আইনজীবী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান। বিকেলে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানি শেষে আদালত ৯ জনকে জামিন দেন এবং বাকি ৮৪ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি সাইদুর রহমান মানিক, গাজী শাহ আলম, মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান রচি, সাইবার ট্রাইব্যুনালের পিপি নজরুল ইসলাম শামিম, মোরশেদ হোসেন শাহীন, মো. লিটন মিয়া, মাহফুজুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ।
আবু সাঈদ সাগর ছাড়া অন্য যাঁরা জামিন পেয়েছেন, তাঁরা হলেন সালেহা আক্তার শিল্পী, আফরোজা ফারহানা অরেঞ্জ, জেসমিন আক্তার, তাসলিমা ইয়াসমিন নদী, শিখা ইসলাম, মোকাররমা মিতা, শায়লা পারভীন পিয়া ও সালমা হাই টুনি।
গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে চলাকালে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের ওপর হামলা, চেম্বার ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় আওয়ামী লীগপন্থী ১৪৪ জন আইনজীবীর বিরুদ্ধে ২০২৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী বাবু। এ ঘটনায় হাইকোর্ট থেকে আট সপ্তাহের জামিন নিয়েছিলেন ১১৫ জন। সেই সময় অনুযায়ী আগামীকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ শেষ হবে। তাই আজ রোববার ১১৫ জন আসামির মধ্যে ৯৩ জন আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক কাজী নজিবুল্লাহ হিরু, ঢাকা মহানগর আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আব্দুল্লাহ আবু, আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান বাদল, মো. সাইদুর রহমান মানিক, মো. মিজানুর রহমান মামুন, আব্দুর রহমান হাওলাদার, গাজী মো. শাহ আলম, আব্দুল বাতেন, মাহবুবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জুবায়ের, মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাৎ শাওন, মো. ফিরোজুর রহমান মন্টু, মো. আসাদুজ্জামান খান রচি ও সাবেক সংসদ সদস্য সানজিদা খানম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৪ আগস্ট দুপুরে আসামিরা ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে জোটবদ্ধ হয়ে অস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন। তাঁরা বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় মামলার বাদী একটি শুনানি শেষে ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনের দিকে আসছিলেন। তখন আসামি আনোয়ার শাহাদাত শাওন হেলমেট পরে পিস্তল দিয়ে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে অস্ত্র তাক করেন এবং এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ ছাড়া আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা বিভিন্ন আইনজীবীর চেম্বারও ভাঙচুর করেন।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫