নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবার পিছিয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ জুলাই তারিখ ধার্য করেছেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আশ্রাব আলী।
২০২২ সালের ২০ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটার পর রাতে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জুলহাস উদ্দিন আকন্দ এই মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ছিনতাই হওয়া দুই আসামিসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২১ জনকে আসামি করা হয়।
ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলার শুনানি শেষে কারাগারে থাকা ১২ জন আসামিকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে দুজনকে ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। মামলায় ওই ১২ জনকে আসামি করা হয়। এই মামলায় জামিনপ্রাপ্ত দুজনকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া পলাতক আরও ছয়জনকে আসামি করা হয়।
যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন—শাহিন আলম, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মুজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, খাইরুল ইসলাম জামিল, মইনুল হাসান শামীম, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হোসেন সাইমন, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম ওরফে সাজ্জাদ, শেখ আব্দুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে যায়েদ, আব্দুস সবুর, রশিদ উন নবী ভুঁইয়া ওরফে টিপু ওরফে রাসেল, ঈদী আমিন, মেহেদী হাসান অমি, সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হাসান ওরফে মেজর জিয়া ওরফে বড় ভাই, আয়মান, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে কনিক, তানভীর ওরফে শামসেদ মিয়া, রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজ ও ওমর ফারুক ওরফে নোমান।
ঢাকার আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবার পিছিয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জসিম তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ জুলাই তারিখ ধার্য করেছেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আশ্রাব আলী।
২০২২ সালের ২০ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটার পর রাতে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জুলহাস উদ্দিন আকন্দ এই মামলা দায়ের করেন।
মামলায় ছিনতাই হওয়া দুই আসামিসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২১ জনকে আসামি করা হয়।
ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলার শুনানি শেষে কারাগারে থাকা ১২ জন আসামিকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে দুজনকে ছিনিয়ে নেয় সহযোগীরা। মামলায় ওই ১২ জনকে আসামি করা হয়। এই মামলায় জামিনপ্রাপ্ত দুজনকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া পলাতক আরও ছয়জনকে আসামি করা হয়।
যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন—শাহিন আলম, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মুজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, খাইরুল ইসলাম জামিল, মইনুল হাসান শামীম, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হোসেন সাইমন, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম ওরফে সাজ্জাদ, শেখ আব্দুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে যায়েদ, আব্দুস সবুর, রশিদ উন নবী ভুঁইয়া ওরফে টিপু ওরফে রাসেল, ঈদী আমিন, মেহেদী হাসান অমি, সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হাসান ওরফে মেজর জিয়া ওরফে বড় ভাই, আয়মান, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে কনিক, তানভীর ওরফে শামসেদ মিয়া, রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজ ও ওমর ফারুক ওরফে নোমান।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫