ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর শ্যামপুর থেকে এক মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়। তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি করেছে পরিবার। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে অচেতন অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ওই শিক্ষার্থীর নাম মাহিবুল ইসলাম মাহি (২৩)। তিনি বারডেম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
মাহির খালাতো ভাই আসিফুল ইসলাম রিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, মাহির বাড়ি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার নুনাবতি গ্রামে। তাঁর বাবা মিজানুর রশিদ সৌদিপ্রবাসী। মাহির মা ফাতেমা আক্তার দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে শ্যামপুরের মিরহাজীরবাগের একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। মাহি বারডেম মেডিকেল কলেজের হোস্টেলে থেকেই লেখাপড়া করেন। প্রতি সপ্তাহে ওই বাসায় যান। চার ভাই-বোনের মধ্যে মাহি ছিলেন সবার বড়।
তিনি জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত ১১টার দিকে হোস্টেল থেকে বাসায় যান মাহি। পরে কাউকে কিছু না বলে নিজের কক্ষে গিয়ে দরজা বন্ধ করে রাখেন। দীর্ঘ সময় পরও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে প্রতিবেশীদের সহায়তায় দরজা ভেঙে দেখা যায় বারান্দার কাপড় শুকানোর রশি গলায় পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আছেন মাহি। পরে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে এলে মারা যান।
রিফাত আরও জানান, মাহির সহপাঠীর কাছ থেকে তারা জানতে পেরেছেন, একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল মাহির। সম্প্রতি সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে আপসেট ছিলেন মাহি।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মাহির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাতে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার তাঁকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্বজনেরা জানান, বাসায় গলায় ফাঁস দিয়েছিলেন ওই যুবক।
তিনি আরও জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি শ্যামপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর শ্যামপুর থেকে এক মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়। তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি করেছে পরিবার। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে অচেতন অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ওই শিক্ষার্থীর নাম মাহিবুল ইসলাম মাহি (২৩)। তিনি বারডেম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
মাহির খালাতো ভাই আসিফুল ইসলাম রিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, মাহির বাড়ি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার নুনাবতি গ্রামে। তাঁর বাবা মিজানুর রশিদ সৌদিপ্রবাসী। মাহির মা ফাতেমা আক্তার দুই ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে শ্যামপুরের মিরহাজীরবাগের একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। মাহি বারডেম মেডিকেল কলেজের হোস্টেলে থেকেই লেখাপড়া করেন। প্রতি সপ্তাহে ওই বাসায় যান। চার ভাই-বোনের মধ্যে মাহি ছিলেন সবার বড়।
তিনি জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত ১১টার দিকে হোস্টেল থেকে বাসায় যান মাহি। পরে কাউকে কিছু না বলে নিজের কক্ষে গিয়ে দরজা বন্ধ করে রাখেন। দীর্ঘ সময় পরও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে প্রতিবেশীদের সহায়তায় দরজা ভেঙে দেখা যায় বারান্দার কাপড় শুকানোর রশি গলায় পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আছেন মাহি। পরে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে এলে মারা যান।
রিফাত আরও জানান, মাহির সহপাঠীর কাছ থেকে তারা জানতে পেরেছেন, একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল মাহির। সম্প্রতি সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে আপসেট ছিলেন মাহি।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মাহির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাতে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার তাঁকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্বজনেরা জানান, বাসায় গলায় ফাঁস দিয়েছিলেন ওই যুবক।
তিনি আরও জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি শ্যামপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৪ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৪ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে