নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহজাহানপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপুসহ দুজন নিহতের ঘটনায় মাসুম মোহাম্মাদ আকাশ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মাসুম এ ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন মাসুম। তিনি একজন ভাড়াটে খুনি। পাঁচ দিন আগে খুনের চুক্তি পান। তিন দিন আগে টিপুর নাম জানেন।
ডিবি কর্মকর্তা বলেন, অনেক দিন পর ঢাকা শহরে এ ধরনের কিলিং মিশন হয়েছে। তাই তাৎক্ষণিকভাবে রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ শুরু করে পুলিশ। দুই দিন পর ‘মূল কিলার’ মাসুম মোহাম্মাদ আকাশকে গ্রেপ্তার করা হলো।
ডিবি পুলিশ বলছে, ঘটনার পরদিন রাতে তাঁকে জয়পুরহাটে রেখে আসা হয়। সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন মাসুম। কিন্তু সেটা সম্ভব না হওয়ায় সেই রাতে বগুড়ায় থাকেন। পরে বগুড়া পুলিশ সুপারের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, আকাশের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবে। তাঁর বাবার নাম মোবারক হোসেন। তিনি স্কুলশিক্ষক। আকাশের স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে। তাঁর নামে আগে হওয়া ৪টি মামলার নিয়ে আকাশ বেশ হতাশ ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল মাইক্রোবাসে করে বাসায় ফিরছিলেন। শাহজাহানপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে পৌঁছালে হেলমেট পরা দুর্বৃত্তরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে জাহিদুল ও তাঁর গাড়িচালক মুন্না গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় জাহিদুলের গাড়ির পাশ দিয়ে রিকশাযোগে যাওয়া শিক্ষার্থী প্রীতিও গুলিবিদ্ধ হন। পরে তিনজনকে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জাহিদুল ও প্রীতিকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর শাহজাহানপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপুসহ দুজন নিহতের ঘটনায় মাসুম মোহাম্মাদ আকাশ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মাসুম এ ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন মাসুম। তিনি একজন ভাড়াটে খুনি। পাঁচ দিন আগে খুনের চুক্তি পান। তিন দিন আগে টিপুর নাম জানেন।
ডিবি কর্মকর্তা বলেন, অনেক দিন পর ঢাকা শহরে এ ধরনের কিলিং মিশন হয়েছে। তাই তাৎক্ষণিকভাবে রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ শুরু করে পুলিশ। দুই দিন পর ‘মূল কিলার’ মাসুম মোহাম্মাদ আকাশকে গ্রেপ্তার করা হলো।
ডিবি পুলিশ বলছে, ঘটনার পরদিন রাতে তাঁকে জয়পুরহাটে রেখে আসা হয়। সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন মাসুম। কিন্তু সেটা সম্ভব না হওয়ায় সেই রাতে বগুড়ায় থাকেন। পরে বগুড়া পুলিশ সুপারের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, আকাশের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবে। তাঁর বাবার নাম মোবারক হোসেন। তিনি স্কুলশিক্ষক। আকাশের স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে। তাঁর নামে আগে হওয়া ৪টি মামলার নিয়ে আকাশ বেশ হতাশ ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল মাইক্রোবাসে করে বাসায় ফিরছিলেন। শাহজাহানপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে পৌঁছালে হেলমেট পরা দুর্বৃত্তরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে জাহিদুল ও তাঁর গাড়িচালক মুন্না গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় জাহিদুলের গাড়ির পাশ দিয়ে রিকশাযোগে যাওয়া শিক্ষার্থী প্রীতিও গুলিবিদ্ধ হন। পরে তিনজনকে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জাহিদুল ও প্রীতিকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫