মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদকাসক্ত হয়ে পড়ায় বেকার স্বামীকে তালাক দেন গৃহবধূ সাদিয়া আক্তার (২০)। এরপর আরেকজনের সঙ্গে তাঁর বিয়েও ঠিক হয়। আর এই খবরেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সাবেক স্বামী সুমন শিকদার (২৫)। প্রতিশোধ নিতে অ্যাসিড ছুড়ে ঝলসে দেন সাদিয়ার মুখ। সুমনকে গ্রেপ্তারের পর মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম আজ শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনের এসব তথ্য জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মাদারীপুরের শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝিরচর এলাকা থেকে সুমন শিকদারকে গ্রেপ্তার করে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। সুমন উপজেলার মাদবরের চর এলাকার সিরাজ শিকদারের ছেলে।
দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার বলেন, সুমন শিকদারের সঙ্গে চার বছর আগে বিয়ে হয় একই এলাকার লিটু হাওলাদারের মেয়ে সাদিয়ার। তাঁদের এক শিশুকন্যা সন্তানও রয়েছে। সংসার জীবনের শুরু থেকেই সুমনের কাজে অনীহা ও মাদকসেবী হওয়ার কারণে বিবাদ লেগেই ছিল। একপর্যায়ে সাদিয়া তাঁকে তালাক দেন। পরে আবার তাঁর বিয়ে ঠিক হয়। এ কথা জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সুমন।
১৬ আগস্ট রাত ১০টার দিকে সুমন সাদিয়ার শরীরে অ্যাসিড ছুড়ে মারেন। অ্যাসিডে সাদিয়ার মাথা, মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। পরে স্বজনেরা সাদিয়াকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে ভর্তি করান। সাদিয়া সেখানে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ সুপার মাসুদ আলম আরও বলেন, ঘটনায় পরদিন ১৭ আগস্ট সকালে সাদিয়ার বোন তাছলিমা আক্তার বাদী হয়ে শিবচর থানায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। এরপর পালিয়ে যান সুমন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝিরচর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিকভাবে আসামি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। এ ছাড়াও তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন সহযোগী ছিলেন। তাঁদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মাদকাসক্ত হয়ে পড়ায় বেকার স্বামীকে তালাক দেন গৃহবধূ সাদিয়া আক্তার (২০)। এরপর আরেকজনের সঙ্গে তাঁর বিয়েও ঠিক হয়। আর এই খবরেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সাবেক স্বামী সুমন শিকদার (২৫)। প্রতিশোধ নিতে অ্যাসিড ছুড়ে ঝলসে দেন সাদিয়ার মুখ। সুমনকে গ্রেপ্তারের পর মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম আজ শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনের এসব তথ্য জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মাদারীপুরের শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝিরচর এলাকা থেকে সুমন শিকদারকে গ্রেপ্তার করে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। সুমন উপজেলার মাদবরের চর এলাকার সিরাজ শিকদারের ছেলে।
দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার বলেন, সুমন শিকদারের সঙ্গে চার বছর আগে বিয়ে হয় একই এলাকার লিটু হাওলাদারের মেয়ে সাদিয়ার। তাঁদের এক শিশুকন্যা সন্তানও রয়েছে। সংসার জীবনের শুরু থেকেই সুমনের কাজে অনীহা ও মাদকসেবী হওয়ার কারণে বিবাদ লেগেই ছিল। একপর্যায়ে সাদিয়া তাঁকে তালাক দেন। পরে আবার তাঁর বিয়ে ঠিক হয়। এ কথা জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সুমন।
১৬ আগস্ট রাত ১০টার দিকে সুমন সাদিয়ার শরীরে অ্যাসিড ছুড়ে মারেন। অ্যাসিডে সাদিয়ার মাথা, মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। পরে স্বজনেরা সাদিয়াকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে ভর্তি করান। সাদিয়া সেখানে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ সুপার মাসুদ আলম আরও বলেন, ঘটনায় পরদিন ১৭ আগস্ট সকালে সাদিয়ার বোন তাছলিমা আক্তার বাদী হয়ে শিবচর থানায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। এরপর পালিয়ে যান সুমন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝিরচর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিকভাবে আসামি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। এ ছাড়াও তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন সহযোগী ছিলেন। তাঁদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪