শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় সুফিয়া খাতুন (১৮) নামে এক পোশাক কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে পৌর এলাকার ছাপিলা পাড়া থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের স্বজনদের দাবি সুফিয়াকে তাঁর দ্বিতীয় স্বামী আশিক (১৮) পরিকল্পিতভাবে হত্যা করছেন।
নিহত সুফিয়া শ্রীপুর উপজেলার দুলর্ভপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি ভাংনাহাটি গ্রামের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। এদিকে অভিযুক্ত আশিক (১৮) সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর গ্রামের বাসার মিয়ার ছেলে। তিনি ছাপিলাপাড়া এলাকায় ভাড়া থেকে একই কারখানায় চাকরি করেন।
নিহতের মা সমলা বেগম জানায়, গত ২৩ জানুয়ারি তারিখে সুফিয়ার সঙ্গে একই এলাকার ডালেশহর গ্রামের মোকারমের বিয়ে হয়। সুফিয়া শ্রীপুর পৌর এলাকার ভাংনাহাটি গ্রামের সফটেক্স নামক পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। চাকরির সুবাদে সহকর্মী আশিকের সঙ্গে গোপনে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে তিনি। গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩টার দিকে সুফিয়া কারখানা থেকে বেতন আনার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফিরে আসেনি।
এ বিষয়ে সুফিয়ার স্বামী প্রথম স্বামী মোকারম শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। নিহতের স্বজনেরা আরও জানান, নিখোঁজের কয়েক দিন পর সুফিয়া তাঁদের ফোন করে জানান, তিনি তাঁর প্রেমিক আশিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়ে তাঁকে বিয়ে করেছেন।
নিহতের বড় ভাই সোহেল জানান, বুধবার রাত ৩টার দিকে পুলিশ আনসার রোডের ভাড়া বাসায় গিয়ে তাঁদের হাসপাতালে আসতে বলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে হাসপাতালে এসে সুফিয়ার মরদেহ দেখতে পান তাঁরা।
নিহতের মা অভিযোগ করে বলেন, ‘আশিক আমার মেয়ের সংসার ভেঙেছে। তাঁকে নিয়ে গোপনে বিয়ে করেছে। এখন আমার মেয়েকে হত্যা করেছে, আমি এর বিচার চাই।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক ইমরান শেখ জানান, খবর পেয়ে রাতেই ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় সুফিয়া খাতুন (১৮) নামে এক পোশাক কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে পৌর এলাকার ছাপিলা পাড়া থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের স্বজনদের দাবি সুফিয়াকে তাঁর দ্বিতীয় স্বামী আশিক (১৮) পরিকল্পিতভাবে হত্যা করছেন।
নিহত সুফিয়া শ্রীপুর উপজেলার দুলর্ভপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি ভাংনাহাটি গ্রামের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। এদিকে অভিযুক্ত আশিক (১৮) সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর গ্রামের বাসার মিয়ার ছেলে। তিনি ছাপিলাপাড়া এলাকায় ভাড়া থেকে একই কারখানায় চাকরি করেন।
নিহতের মা সমলা বেগম জানায়, গত ২৩ জানুয়ারি তারিখে সুফিয়ার সঙ্গে একই এলাকার ডালেশহর গ্রামের মোকারমের বিয়ে হয়। সুফিয়া শ্রীপুর পৌর এলাকার ভাংনাহাটি গ্রামের সফটেক্স নামক পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। চাকরির সুবাদে সহকর্মী আশিকের সঙ্গে গোপনে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে তিনি। গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩টার দিকে সুফিয়া কারখানা থেকে বেতন আনার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফিরে আসেনি।
এ বিষয়ে সুফিয়ার স্বামী প্রথম স্বামী মোকারম শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। নিহতের স্বজনেরা আরও জানান, নিখোঁজের কয়েক দিন পর সুফিয়া তাঁদের ফোন করে জানান, তিনি তাঁর প্রেমিক আশিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়ে তাঁকে বিয়ে করেছেন।
নিহতের বড় ভাই সোহেল জানান, বুধবার রাত ৩টার দিকে পুলিশ আনসার রোডের ভাড়া বাসায় গিয়ে তাঁদের হাসপাতালে আসতে বলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে হাসপাতালে এসে সুফিয়ার মরদেহ দেখতে পান তাঁরা।
নিহতের মা অভিযোগ করে বলেন, ‘আশিক আমার মেয়ের সংসার ভেঙেছে। তাঁকে নিয়ে গোপনে বিয়ে করেছে। এখন আমার মেয়েকে হত্যা করেছে, আমি এর বিচার চাই।’
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক ইমরান শেখ জানান, খবর পেয়ে রাতেই ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫