মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলী খন্দকারের বিরুদ্ধে ভুয়া কাজি ও কাবিননামায় এক বিধবাকে (৩৩) বিয়ে করে শারীরিক সম্পর্ক করার অভিযোগ উঠেছে। ওই বিধবার দুই সন্তান রয়েছে। একই সঙ্গে ওই বিধবার ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় ওই নারী অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে আকবর আলীকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। আকবর আলী খন্দকারের বাড়ি রংপুর জেলায়। ২০০৫ সালে তিনি পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে বাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি বর্তমানে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর থানায় কর্মরত আছেন।
ভুক্তভোগী নারী এবং মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে সদর উপজেলার বালিকটেক ফেরিঘাট এলাকার ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আমিনুর ইসলাম ওই নারীর কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ধার নেন। কিন্তু করোনার অজুহাতে অনেক ঘোরাঘুরির পরও আমিনুর ইসলাম ধারের টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। এরই মধ্যে ২০২১ সালে তাঁর স্বামী মারা যান। তখন ভুক্তভোগী নারী খালাতো বোনের পূর্ব পরিচিত সদর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলীকে বিষয়টি অবগত করেন।
এরপর আকবর আলী ওই নারীর লিখিত অভিযোগ ছাড়াই আমিনুর ইসলামকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দুই লাখ টাকার মধ্যে এক লাখ টাকা তুলে দেন। আমিনুর ইসলামের সামর্থ্য না থাকায় সমঝোতার মাধ্যমে ওই নারী বাকি এক লাখ টাকা মওকুফ করে দেন। এরপর মামলা সংক্রান্ত অজুহাতে আকবর আলী ওই নারীর সঙ্গে প্রায়ই মোবাইল ফোনে কথা বলতেন এবং বিভিন্ন স্থানে দেখা করতেন। এভাবে আকবর আলী খন্দকারের সঙ্গে ওই নারীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
একপর্যায়ে আকবর আলী মায়ের অসুস্থতার কথা বলে ওই নারীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা ধার চান। তখন ওই নারী নিজের কাছে থাকা এক লাখ টাকা এবং বিদেশে থাকা বড় বোনের কাছ থেকে আরও ১ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়ে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টাকা আকবর আলীকে ধার দেন। এর মধ্যে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আকবর আলী ওই নারীর বাড়িতে তিন দিন এবং ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর শহরের একটি হোটেলে একদিন অবস্থান করেন। এরপর ভুক্তভোগী নারী বিয়ের চাপ দিলে ২০২৩ সালের ১৪ নভেম্বর রাত ৯টার দিকে আকবর আলী বয়স্ক এক ব্যক্তিকে কাজি সাজিয়ে ওই নারীর বাড়িতে যান। সেখানে পাঁচ লাখ টাকা দেন-মোহরের মাধ্যমে ভুয়া কাবিননামায় সই নিয়ে কথিত বিয়ে সারেন।
এ সময় আকবর আলী ওই নারীকে বলেন, সরকারি চাকরি করার কারণে দুজনের বিয়ের বিষয়টি আপাতত গোপন রাখতে হবে। বিয়ের খবর জানাজানি হলে তাঁর চাকরি থাকবে না। সবকিছু ঠিকঠাক হওয়ার পর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ে তুলে নেওয়া হবে। এরপর জরুরি কথা আছে জানিয়ে ওই মাসের ৩০ নভেম্বর আকবর মোবাইল ফোনে ওই নারীকে মানিকগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠ (বিজয় মেলার মাঠ) আসতে বলেন। আকবর আলী সেখানে ওই নারীকে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে জানিয়ে দেন—তিনি তাঁর স্ত্রী নন, তাঁর কাছ থেকে কোনো টাকা নেননি। এরপর থেকে যেন কোনো যোগাযোগ করা না হয়। পরে ওই নারী পরিবারের লোকজনদের বিষয়টি জানিয়ে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর আকবর আলী খন্দকারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেন।
কিন্তু অভিযোগ দেওয়ার এক মাস পেরোলেও পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ওই নারী গত ২৮ জানুয়ারি জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয়ে আকবরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিগ্যাল এইডে অভিযোগ দায়ের করার পর আকবর আলী ভুক্তভোগী নারীকে টাকার বিনিময়ে বিষয়টি আপস করার চেষ্টা করেন। কিন্তু ওই নারী টাকা না নিয়ে স্ত্রী হিসেবে মর্যাদা পেতে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, প্রতারণা করে আমার কাছ থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নিজের বিয়ের কথা গোপন রেখে, আমাকে বিয়ের আগে আকবর আলী আমার বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত করায় তিনবার এবং সিটি ড্রিম অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারের আবাসিক হোটেলে নিয়ে একবার শারীরিক সম্পর্ক করেন। পরবর্তীতে ভুয়া কাজি দিয়ে, ভুয়া কাবিননামায় বানিয়ে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহর করে বিয়ে করেন। এখন বলছেন তুমি আমার স্ত্রী না। আমি স্ত্রী হিসেবে আকবর আলীর কাছ থেকে স্বীকৃতি চাই।
ওই নারী বলেন, ‘অভিযোগ-মামলা করার পর থেকে তিনি আমাকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিচ্ছেন। আমি আকবর আলী খন্দকারের কাছ থেকে স্ত্রীর স্বীকৃতি ও মর্যাদা চাই।’
ওই নারীর করা মামলায় বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। মামলার বিষয়টি সদর থানার সাবেক কর্মকর্তা বলতে পারবেন।’ তাঁর সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন তিনি।
পরে সদর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বর্তমানে মানিকগঞ্জের শিবালয় থানায় দায়িত্বরত ওসি আব্দুর রউফ সরকার বলেন, ‘এ বিষয়ে ওই সময়ে একটি অভিযোগ পাই। তখন এএসআই আকবর আলী খন্দকারকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে বিষয়টি সামাজিকভাবে মীমাংসা হয়েছে বলে থানায় রিপোর্ট দেন আকবর আলী।’
এ বিষয়ে হরিরামপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলী খন্দকার বলেন, পুলিশ সুপার কার্যালয় বরাবর ওই নারীর করা অভিযোগ তদন্তাধীন আছে। সেখানকার (এসপি অফিসের) তদন্ত ওই নারীর পছন্দ না হওয়ায় লিগ্যাল এইড অফিসে গেছেন। লিগ্যাল এইড অফিসে কোনো প্রকার সাক্ষ্য প্রমাণ হাজির করতে না পারায় মুখে মুখে বলছেন। এখন গেছেন আদালতে, আদালতের পরে হয়তো তিনি উচ্চ আদালতে যাবেন। একেক জায়গায় এক রকমের অভিযোগ দিচ্ছেন। এই ধরনের ঘটনার কোনো ধরনের সত্যতা নাই।’ তবে একটি মামলার তদন্তের স্বার্থে ওই নারীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছিল বলে জানান তিনি।
মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান সাংবাদিকদের বলেন, বিষয়টি আলাদাভাবে তদন্ত করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ওই নারী পুলিশ সুপার বরাবর যে অভিযোগ করেছেন তাঁর তদন্ত চলছে। অভিযোগের সত্যতা পেলে বিধি মোতাবেক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলী খন্দকারের বিরুদ্ধে ভুয়া কাজি ও কাবিননামায় এক বিধবাকে (৩৩) বিয়ে করে শারীরিক সম্পর্ক করার অভিযোগ উঠেছে। ওই বিধবার দুই সন্তান রয়েছে। একই সঙ্গে ওই বিধবার ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় ওই নারী অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে আকবর আলীকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। আকবর আলী খন্দকারের বাড়ি রংপুর জেলায়। ২০০৫ সালে তিনি পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে বাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি বর্তমানে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর থানায় কর্মরত আছেন।
ভুক্তভোগী নারী এবং মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে সদর উপজেলার বালিকটেক ফেরিঘাট এলাকার ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আমিনুর ইসলাম ওই নারীর কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ধার নেন। কিন্তু করোনার অজুহাতে অনেক ঘোরাঘুরির পরও আমিনুর ইসলাম ধারের টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। এরই মধ্যে ২০২১ সালে তাঁর স্বামী মারা যান। তখন ভুক্তভোগী নারী খালাতো বোনের পূর্ব পরিচিত সদর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলীকে বিষয়টি অবগত করেন।
এরপর আকবর আলী ওই নারীর লিখিত অভিযোগ ছাড়াই আমিনুর ইসলামকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দুই লাখ টাকার মধ্যে এক লাখ টাকা তুলে দেন। আমিনুর ইসলামের সামর্থ্য না থাকায় সমঝোতার মাধ্যমে ওই নারী বাকি এক লাখ টাকা মওকুফ করে দেন। এরপর মামলা সংক্রান্ত অজুহাতে আকবর আলী ওই নারীর সঙ্গে প্রায়ই মোবাইল ফোনে কথা বলতেন এবং বিভিন্ন স্থানে দেখা করতেন। এভাবে আকবর আলী খন্দকারের সঙ্গে ওই নারীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
একপর্যায়ে আকবর আলী মায়ের অসুস্থতার কথা বলে ওই নারীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা ধার চান। তখন ওই নারী নিজের কাছে থাকা এক লাখ টাকা এবং বিদেশে থাকা বড় বোনের কাছ থেকে আরও ১ লাখ ২০ হাজার টাকা নিয়ে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টাকা আকবর আলীকে ধার দেন। এর মধ্যে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আকবর আলী ওই নারীর বাড়িতে তিন দিন এবং ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর শহরের একটি হোটেলে একদিন অবস্থান করেন। এরপর ভুক্তভোগী নারী বিয়ের চাপ দিলে ২০২৩ সালের ১৪ নভেম্বর রাত ৯টার দিকে আকবর আলী বয়স্ক এক ব্যক্তিকে কাজি সাজিয়ে ওই নারীর বাড়িতে যান। সেখানে পাঁচ লাখ টাকা দেন-মোহরের মাধ্যমে ভুয়া কাবিননামায় সই নিয়ে কথিত বিয়ে সারেন।
এ সময় আকবর আলী ওই নারীকে বলেন, সরকারি চাকরি করার কারণে দুজনের বিয়ের বিষয়টি আপাতত গোপন রাখতে হবে। বিয়ের খবর জানাজানি হলে তাঁর চাকরি থাকবে না। সবকিছু ঠিকঠাক হওয়ার পর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ে তুলে নেওয়া হবে। এরপর জরুরি কথা আছে জানিয়ে ওই মাসের ৩০ নভেম্বর আকবর মোবাইল ফোনে ওই নারীকে মানিকগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠ (বিজয় মেলার মাঠ) আসতে বলেন। আকবর আলী সেখানে ওই নারীকে নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে জানিয়ে দেন—তিনি তাঁর স্ত্রী নন, তাঁর কাছ থেকে কোনো টাকা নেননি। এরপর থেকে যেন কোনো যোগাযোগ করা না হয়। পরে ওই নারী পরিবারের লোকজনদের বিষয়টি জানিয়ে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর আকবর আলী খন্দকারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেন।
কিন্তু অভিযোগ দেওয়ার এক মাস পেরোলেও পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ওই নারী গত ২৮ জানুয়ারি জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয়ে আকবরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিগ্যাল এইডে অভিযোগ দায়ের করার পর আকবর আলী ভুক্তভোগী নারীকে টাকার বিনিময়ে বিষয়টি আপস করার চেষ্টা করেন। কিন্তু ওই নারী টাকা না নিয়ে স্ত্রী হিসেবে মর্যাদা পেতে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, প্রতারণা করে আমার কাছ থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নিজের বিয়ের কথা গোপন রেখে, আমাকে বিয়ের আগে আকবর আলী আমার বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত করায় তিনবার এবং সিটি ড্রিম অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারের আবাসিক হোটেলে নিয়ে একবার শারীরিক সম্পর্ক করেন। পরবর্তীতে ভুয়া কাজি দিয়ে, ভুয়া কাবিননামায় বানিয়ে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহর করে বিয়ে করেন। এখন বলছেন তুমি আমার স্ত্রী না। আমি স্ত্রী হিসেবে আকবর আলীর কাছ থেকে স্বীকৃতি চাই।
ওই নারী বলেন, ‘অভিযোগ-মামলা করার পর থেকে তিনি আমাকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিচ্ছেন। আমি আকবর আলী খন্দকারের কাছ থেকে স্ত্রীর স্বীকৃতি ও মর্যাদা চাই।’
ওই নারীর করা মামলায় বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। মামলার বিষয়টি সদর থানার সাবেক কর্মকর্তা বলতে পারবেন।’ তাঁর সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন তিনি।
পরে সদর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বর্তমানে মানিকগঞ্জের শিবালয় থানায় দায়িত্বরত ওসি আব্দুর রউফ সরকার বলেন, ‘এ বিষয়ে ওই সময়ে একটি অভিযোগ পাই। তখন এএসআই আকবর আলী খন্দকারকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে বিষয়টি সামাজিকভাবে মীমাংসা হয়েছে বলে থানায় রিপোর্ট দেন আকবর আলী।’
এ বিষয়ে হরিরামপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আকবর আলী খন্দকার বলেন, পুলিশ সুপার কার্যালয় বরাবর ওই নারীর করা অভিযোগ তদন্তাধীন আছে। সেখানকার (এসপি অফিসের) তদন্ত ওই নারীর পছন্দ না হওয়ায় লিগ্যাল এইড অফিসে গেছেন। লিগ্যাল এইড অফিসে কোনো প্রকার সাক্ষ্য প্রমাণ হাজির করতে না পারায় মুখে মুখে বলছেন। এখন গেছেন আদালতে, আদালতের পরে হয়তো তিনি উচ্চ আদালতে যাবেন। একেক জায়গায় এক রকমের অভিযোগ দিচ্ছেন। এই ধরনের ঘটনার কোনো ধরনের সত্যতা নাই।’ তবে একটি মামলার তদন্তের স্বার্থে ওই নারীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছিল বলে জানান তিনি।
মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান সাংবাদিকদের বলেন, বিষয়টি আলাদাভাবে তদন্ত করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ওই নারী পুলিশ সুপার বরাবর যে অভিযোগ করেছেন তাঁর তদন্ত চলছে। অভিযোগের সত্যতা পেলে বিধি মোতাবেক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে