অনলাইন ডেস্ক
মানুষ রাগের বশবর্তী হলে কী না করে! সম্প্রতি এক ব্যক্তি তাঁর কন্যার স্কুলশিক্ষকের আঙুল কামড়ে ছিঁড়ে নিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলার। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম জগন্নাথ সাহু এবং ভুক্তভোগী শিক্ষকের নাম মহেন্দ্র সিং। ঘটনার পরপরই পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠিয়েছে।
সাগুর পরিবারের সদস্যদের দাবি, গত শুক্রবার জগন্নাথ সাহু জানতে পারেন, তাঁর কন্যার স্কুলের শিক্ষক কন্যাকে বেশ মারধর করেছেন এবং তাকে দিয়ে স্কুলের আঙিনা পরিষ্কার করিয়ে নিয়েছেন। এদিকে সাহুর পরিবার সাহুর মুক্তির দাবিতে অনশনে বসেছে এবং ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার সাহুর সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে স্কুলে গেলে তাকে বিদ্যালয়ের মাঠ পরিষ্কার করতে বলেন মহেন্দ্র সিং। কিন্তু তা করতে অস্বীকার করায় সাহুর মেয়েকে মারধর করেন মহেন্দ্র। পরে বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে সাহুকে জানালে তিনি রাগে ফেটে পড়েন এবং তক্ষুনি স্কুলে গিয়ে মহেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে মুখোমুখি বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তাঁদের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হাতাহাতিতে রূপ নেয় এবং একপর্যায়ে সাহু মহেন্দ্রর ডান হাতের অনামিকার অগ্রভাগ কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেন। পরে ছিঁড়ে ফেলা অগ্রভাগ মেঝেতে ফেলে দিয়ে সাহু পালিয়ে যান।
ঘটনার পরপরই সিং পুলিশের কাছে মামলা দায়ের করেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, সাহু মাঝেমধ্যেই স্কুলে গিয়ে হট্টগোল করতেন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ঘটনার দিন সাহু মাতাল ছিলেন এবং দ্রুত গিয়ে তাঁর আঙুল কামড়ে ছিঁড়ে নেন।
রেওয়ার কোতোয়ালি থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিজয় সিং পরিহার বলেছেন, ‘অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিচ্ছিন্ন আঙুল আদালতে পেশ করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে সাহুকে জেলে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে সাহুর পরিবার দাবি করেছিল, ওই শিক্ষক তাদের মেয়েকে মেরেছেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মাধ্যমে পরীক্ষার পর দেখা গেছে বিষয়টি মিথ্যা। তার পরও তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
মানুষ রাগের বশবর্তী হলে কী না করে! সম্প্রতি এক ব্যক্তি তাঁর কন্যার স্কুলশিক্ষকের আঙুল কামড়ে ছিঁড়ে নিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলার। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম জগন্নাথ সাহু এবং ভুক্তভোগী শিক্ষকের নাম মহেন্দ্র সিং। ঘটনার পরপরই পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলে পাঠিয়েছে।
সাগুর পরিবারের সদস্যদের দাবি, গত শুক্রবার জগন্নাথ সাহু জানতে পারেন, তাঁর কন্যার স্কুলের শিক্ষক কন্যাকে বেশ মারধর করেছেন এবং তাকে দিয়ে স্কুলের আঙিনা পরিষ্কার করিয়ে নিয়েছেন। এদিকে সাহুর পরিবার সাহুর মুক্তির দাবিতে অনশনে বসেছে এবং ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার সাহুর সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে স্কুলে গেলে তাকে বিদ্যালয়ের মাঠ পরিষ্কার করতে বলেন মহেন্দ্র সিং। কিন্তু তা করতে অস্বীকার করায় সাহুর মেয়েকে মারধর করেন মহেন্দ্র। পরে বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে সাহুকে জানালে তিনি রাগে ফেটে পড়েন এবং তক্ষুনি স্কুলে গিয়ে মহেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে মুখোমুখি বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তাঁদের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হাতাহাতিতে রূপ নেয় এবং একপর্যায়ে সাহু মহেন্দ্রর ডান হাতের অনামিকার অগ্রভাগ কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেন। পরে ছিঁড়ে ফেলা অগ্রভাগ মেঝেতে ফেলে দিয়ে সাহু পালিয়ে যান।
ঘটনার পরপরই সিং পুলিশের কাছে মামলা দায়ের করেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, সাহু মাঝেমধ্যেই স্কুলে গিয়ে হট্টগোল করতেন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ঘটনার দিন সাহু মাতাল ছিলেন এবং দ্রুত গিয়ে তাঁর আঙুল কামড়ে ছিঁড়ে নেন।
রেওয়ার কোতোয়ালি থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিজয় সিং পরিহার বলেছেন, ‘অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিচ্ছিন্ন আঙুল আদালতে পেশ করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে সাহুকে জেলে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে সাহুর পরিবার দাবি করেছিল, ওই শিক্ষক তাদের মেয়েকে মেরেছেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মাধ্যমে পরীক্ষার পর দেখা গেছে বিষয়টি মিথ্যা। তার পরও তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫