অনলাইন ডেস্ক
মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়নীতে ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় ভারত সোনি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পেশায় অটোরিকশাচালক ভারতের বাবা রাজু সোনি তাঁর ছেলের ফাঁসি দাবি করেছেন। বলেছেন, এই ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেকের চূড়ান্ত শাস্তি হওয়া উচিত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রাজু সোনি বলেন, ‘ওই কিশোরী ভুক্তভোগীর জায়গায় আমার কন্যাও থাকতে পারত এবং আমি তখনো এই কথা বলতাম। যারা এ ধরনের অপরাধ করে, তাদের বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। আমার সন্তান বা অন্য কারও সন্তান, যারা এমন ঘৃণ্য অপরাধ সংঘটিত করে, তাদের ফাঁসি দিয়ে বা গুলি করে হত্যা করতে হবে।’
রাজু জানান, ওই কিশোরীর ধর্ষণের ঘটনার পর থেকেই তিনি বিষয়টি নিয়ে সতর্ক ছিলেন। এমনকি তিনি তাঁর ছেলের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথাও বলেছেন। রাজু দাবি করেছেন, তিনি বারবার জিজ্ঞেস করলেও তাঁর ছেলে কোনো জবাব দেয়নি এবং দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে গেছে।
ভারত সোনির বাবা বলেন, ‘সে (ভারত) গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছে এবং এর আগে আমি সংবাদ থেকে বিষয়টি জেনেছি। তার পরপরই তার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। সে অপ্রস্তুত হয়ে পড়েছে আমার প্রশ্ন শুনে এবং এমন আচরণ করছিল যেন কিছুই ঘটেনি। উল্টো সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, ঘটনা কোথায় ঘটেছে? আমি উত্তর দিয়েছিলাম, উজ্জয়নীতে।’
রাজু সোনি আরও বলেন, ‘পুলিশ তাকে অভিযুক্ত করেছে, তবে সত্য শিগগিরই সামনে আসবে। সে আমার সন্তান হওয়ায় আইনি লড়াইয়ে আমি হয়তো তার পাশে থাকব। কিন্তু কার মনে কী চলছে, তা আমার জানা নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমি বলতে পারছি না, সে আসলেই এ ঘটনা ঘটিয়েছে কি না। তবে সে এটি করে থাকলে তার চূড়ান্ত শাস্তি হওয়া উচিত।’
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওই কিশোরীর ধর্ষণের ঘটনাটি সামনে আসে। পরে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভারত সোনিসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়নীতে ১২ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় ভারত সোনি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পেশায় অটোরিকশাচালক ভারতের বাবা রাজু সোনি তাঁর ছেলের ফাঁসি দাবি করেছেন। বলেছেন, এই ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেকের চূড়ান্ত শাস্তি হওয়া উচিত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রাজু সোনি বলেন, ‘ওই কিশোরী ভুক্তভোগীর জায়গায় আমার কন্যাও থাকতে পারত এবং আমি তখনো এই কথা বলতাম। যারা এ ধরনের অপরাধ করে, তাদের বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। আমার সন্তান বা অন্য কারও সন্তান, যারা এমন ঘৃণ্য অপরাধ সংঘটিত করে, তাদের ফাঁসি দিয়ে বা গুলি করে হত্যা করতে হবে।’
রাজু জানান, ওই কিশোরীর ধর্ষণের ঘটনার পর থেকেই তিনি বিষয়টি নিয়ে সতর্ক ছিলেন। এমনকি তিনি তাঁর ছেলের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথাও বলেছেন। রাজু দাবি করেছেন, তিনি বারবার জিজ্ঞেস করলেও তাঁর ছেলে কোনো জবাব দেয়নি এবং দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে গেছে।
ভারত সোনির বাবা বলেন, ‘সে (ভারত) গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছে এবং এর আগে আমি সংবাদ থেকে বিষয়টি জেনেছি। তার পরপরই তার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। সে অপ্রস্তুত হয়ে পড়েছে আমার প্রশ্ন শুনে এবং এমন আচরণ করছিল যেন কিছুই ঘটেনি। উল্টো সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, ঘটনা কোথায় ঘটেছে? আমি উত্তর দিয়েছিলাম, উজ্জয়নীতে।’
রাজু সোনি আরও বলেন, ‘পুলিশ তাকে অভিযুক্ত করেছে, তবে সত্য শিগগিরই সামনে আসবে। সে আমার সন্তান হওয়ায় আইনি লড়াইয়ে আমি হয়তো তার পাশে থাকব। কিন্তু কার মনে কী চলছে, তা আমার জানা নেই।’ তিনি বলেন, ‘আমি বলতে পারছি না, সে আসলেই এ ঘটনা ঘটিয়েছে কি না। তবে সে এটি করে থাকলে তার চূড়ান্ত শাস্তি হওয়া উচিত।’
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর ওই কিশোরীর ধর্ষণের ঘটনাটি সামনে আসে। পরে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভারত সোনিসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫