প্রতিনিধি
কুমারখালী (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় গৃহবধূ শিলা খাতুনের (৩২) মরদেহ দাফন করার ছয়দিন পর হত্যার অভিযোগ তুলেছেন স্বজনরা। যৌতুকের টাকা না পেয়ে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি মিলে তাকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে– এমন অভিযোগে গতকাল রোববার রাতে থানায় মামলা করেন নিহতের ভাই আব্বাস মিয়া।
শিলা খাতুন বাগুলাট ইউনিয়নের আদাবাড়িয়া গ্রামের আসাদ মুন্সী ওরফে উজ্জ্বলের (৩৫) স্ত্রী। তিনি দুই সন্তানের মা ছিলেন।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের আশরাফুল হোসেন মিয়ার কন্যা শিলার সাথে উজ্জ্বলের প্রায় ১৪ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই মোটা অংকের যৌতুক অথবা সেনাবাহিনীর চাকরির জন্য স্বামী উজ্জ্বল, শ্বশুর ধুনা মুন্সী ও শাশুড়ি মমতাজ বেগম শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছিলেন।
এরপর গত গত ১৯ এপ্রিল বেলা ৩টায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন জানায়, শিলা গুরুতর অসুস্থ। খবর পেয়ে শিলার মা ও দুই ভাবি ছুটে এসে শিলাকে অসুস্থ দেখতে পান। তাকে প্রথমে কবিরাজের কাছে নিয়ে যাওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া সদর হাসাপাতালের দিকে নেওয়া হয়। পথেই বাঁশগ্রাম বাজার এলাকায় এসে স্বামী উজ্জ্বল পালিয়ে যান। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই শিলার মৃত্যু হয়।
অভিযোগে বলা হয়েছে, শিলার মৃত্যুর বিষয়টি পুলিশকে না জানানোর জন্য হুমকি দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ২০ এপ্রিল ভোরে শিলার বাবা ও ভাই আব্বাস শিলার শ্বশুর বাড়ি আসেন। এসময় তাদের জিম্মি করা হয়। ২০ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টায় বাঁশগ্রাম কবরস্থানে মরদেহ দাফন করে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন শিলার বাবার বাড়ির লোকেরা।
শিলার বড়ভাই মামলার বাদী আবু আব্বাস মিয়া বলেন, খবর পেয়ে তার মা, স্ত্রী ও ভাবি শিলার শ্বশুর বাড়ি গেলে তার কান, মুখ ও নাক দিয়ে রক্ত বের হতে দেখেন। নিরাপত্তার অভাবে কাউকে কিছু জানাতে পারেননি তারা। পরে বাড়ি ফিরে আত্মীয়দের সঙ্গে পরামর্শ করে ২৫ এপ্রিল রাতে কুমারখালী থানায় মামলা করেছি।
কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, লাশ দাফনের ছয়দিন পর হত্যার অভিযোগের এজাহার পেয়েছি। এ ব্যাপারে আইনগত কার্যক্রম চলছে।
কুমারখালী (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় গৃহবধূ শিলা খাতুনের (৩২) মরদেহ দাফন করার ছয়দিন পর হত্যার অভিযোগ তুলেছেন স্বজনরা। যৌতুকের টাকা না পেয়ে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি মিলে তাকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে– এমন অভিযোগে গতকাল রোববার রাতে থানায় মামলা করেন নিহতের ভাই আব্বাস মিয়া।
শিলা খাতুন বাগুলাট ইউনিয়নের আদাবাড়িয়া গ্রামের আসাদ মুন্সী ওরফে উজ্জ্বলের (৩৫) স্ত্রী। তিনি দুই সন্তানের মা ছিলেন।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের আশরাফুল হোসেন মিয়ার কন্যা শিলার সাথে উজ্জ্বলের প্রায় ১৪ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই মোটা অংকের যৌতুক অথবা সেনাবাহিনীর চাকরির জন্য স্বামী উজ্জ্বল, শ্বশুর ধুনা মুন্সী ও শাশুড়ি মমতাজ বেগম শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছিলেন।
এরপর গত গত ১৯ এপ্রিল বেলা ৩টায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন জানায়, শিলা গুরুতর অসুস্থ। খবর পেয়ে শিলার মা ও দুই ভাবি ছুটে এসে শিলাকে অসুস্থ দেখতে পান। তাকে প্রথমে কবিরাজের কাছে নিয়ে যাওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে কুষ্টিয়া সদর হাসাপাতালের দিকে নেওয়া হয়। পথেই বাঁশগ্রাম বাজার এলাকায় এসে স্বামী উজ্জ্বল পালিয়ে যান। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই শিলার মৃত্যু হয়।
অভিযোগে বলা হয়েছে, শিলার মৃত্যুর বিষয়টি পুলিশকে না জানানোর জন্য হুমকি দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ২০ এপ্রিল ভোরে শিলার বাবা ও ভাই আব্বাস শিলার শ্বশুর বাড়ি আসেন। এসময় তাদের জিম্মি করা হয়। ২০ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টায় বাঁশগ্রাম কবরস্থানে মরদেহ দাফন করে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন শিলার বাবার বাড়ির লোকেরা।
শিলার বড়ভাই মামলার বাদী আবু আব্বাস মিয়া বলেন, খবর পেয়ে তার মা, স্ত্রী ও ভাবি শিলার শ্বশুর বাড়ি গেলে তার কান, মুখ ও নাক দিয়ে রক্ত বের হতে দেখেন। নিরাপত্তার অভাবে কাউকে কিছু জানাতে পারেননি তারা। পরে বাড়ি ফিরে আত্মীয়দের সঙ্গে পরামর্শ করে ২৫ এপ্রিল রাতে কুমারখালী থানায় মামলা করেছি।
কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, লাশ দাফনের ছয়দিন পর হত্যার অভিযোগের এজাহার পেয়েছি। এ ব্যাপারে আইনগত কার্যক্রম চলছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৮ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৭ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫