পাইকগাছা ও বটিয়াঘাটা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনায় পাইকগাছায় নিজ বাড়ির পার্শ্বের ভিটা (অনাবাদি জমি) থেকে এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নিহতের মা লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করে। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশে খবর দেয়। লাশের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা করেছেন নিহতের বাবা। সেই সঙ্গে সহকারী পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
গতকাল রোববার রাতে উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের ফুলবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম—অনুপ কুমার মণ্ডল (২৭)। তিনি ওই গ্রামের অনুকুল মণ্ডলের ছেলে।
নিহতের বাবা অনুকুল মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ১০টার পর থেকে অনুপ বাড়ি ফিরে না আসায় তাকে খুঁজতে থাকি। কিন্তু রাতে খুঁজে না পাওয়ায় সকালে তাঁর মা বাড়ির পার্শ্বে ভিটায় গলা কাটা অবস্থায় অনুপের লাশ দেখতে পায়। তারপর সে চিৎকার শুরু করলে, ঘটনাস্থলে যাই। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো ধারণা করতে পারছি না। কে করল, কেন করল এমন!’
স্থানীয় ইউপি সদস্য রাম ঠিকাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদ শুনে আমি ঘটনাস্থলে যাই এবং অনুপের গলাকাটা দেহ মাটিতে দেখতে পাই। তাৎক্ষণিক আমি থানায় ফোন করি।’
ওই এলাকার সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মেরি রানী সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি সদস্য রামের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে আসি। এসে দেখি উৎসুক জনতার ভিড়। অনুপ মণ্ডলকে কে বা কারা হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। আমি এর সঠিক ন্যায়বিচার চাই।’
এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যার বিষয়টি তদন্ত চলছে। লাশের সুরতহাল শেষে সকালে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ হত্যাকাণ্ডের মোটিফ খুব শিগগিরই উন্মোচন হবে।’
খুলনায় পাইকগাছায় নিজ বাড়ির পার্শ্বের ভিটা (অনাবাদি জমি) থেকে এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নিহতের মা লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করে। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশে খবর দেয়। লাশের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় মামলা করেছেন নিহতের বাবা। সেই সঙ্গে সহকারী পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
গতকাল রোববার রাতে উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের ফুলবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম—অনুপ কুমার মণ্ডল (২৭)। তিনি ওই গ্রামের অনুকুল মণ্ডলের ছেলে।
নিহতের বাবা অনুকুল মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাত ১০টার পর থেকে অনুপ বাড়ি ফিরে না আসায় তাকে খুঁজতে থাকি। কিন্তু রাতে খুঁজে না পাওয়ায় সকালে তাঁর মা বাড়ির পার্শ্বে ভিটায় গলা কাটা অবস্থায় অনুপের লাশ দেখতে পায়। তারপর সে চিৎকার শুরু করলে, ঘটনাস্থলে যাই। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো ধারণা করতে পারছি না। কে করল, কেন করল এমন!’
স্থানীয় ইউপি সদস্য রাম ঠিকাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদ শুনে আমি ঘটনাস্থলে যাই এবং অনুপের গলাকাটা দেহ মাটিতে দেখতে পাই। তাৎক্ষণিক আমি থানায় ফোন করি।’
ওই এলাকার সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মেরি রানী সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি সদস্য রামের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে আসি। এসে দেখি উৎসুক জনতার ভিড়। অনুপ মণ্ডলকে কে বা কারা হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। আমি এর সঠিক ন্যায়বিচার চাই।’
এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যার বিষয়টি তদন্ত চলছে। লাশের সুরতহাল শেষে সকালে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ হত্যাকাণ্ডের মোটিফ খুব শিগগিরই উন্মোচন হবে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫