যশোর প্রতিনিধি
যশোরে ২০ বস্তা সরকারি সারসহ দুজনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। স্থানীয়দের অভিযোগ পাচার করে এই সরকারি সার বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছিল। গতকাল রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, সার ও কীটনাশক বিক্রি করা নয়ন এন্টারপ্রাইজের মালিক শাহাবুদ্দিন ও নসিমন চালক সাইফুল ইসলাম সাইফার।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান জানান, সার ক্রয়ের রসিদ দেখাতে না পারায় নসিমন চালক এবং প্রতিষ্ঠানের মালিককে আটক করা হয়। সোমবার পুরো বিষয়টি তদন্ত করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যশোর সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামবাসী জানিয়েছে, রোববার সন্ধ্যায় এলাকার নসিমন চালক সাইফার আলী ২০ বস্তা সরকারি মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার নিয়ে বাজারের নয়ন এন্টারপ্রাইজে আসেন। সার, সিমেন্ট ও কীটনাশক বিক্রেতা শাহাব উদ্দিন আহম্মেদের দোকান এটি। এ সময় সরকারি সার দেখে স্থানীয়দের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আরও অনেকে জড়ো হয়ে দোকান ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন। পরে স্থানীয় চানপাড়া ফাঁড়ি ও কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
স্থানীয় কৃষক রমজান আলী অভিযোগ করেন, ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন তাঁর একটি গুদামে ওই এমওপি সার গোপনে রেখে দিয়েছিলেন। রোববার একটি নসিমনে করে ওই সার নয়ন এন্টারপ্রাইজে বিক্রি করতে পাঠান। এর কিছুদিন আগে কৃষকদের মধ্যে ওই সারের একটি অংশ বিতরণ করা হয়েছিল। বাকি সার বিক্রির চেষ্টাকালে ধরা পড়েছে।
যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) পলাশ কুমার বলেন, ‘এটা বিএডিসির বস্তায় সরকারি সার। স্থানীয় জনতার সন্দেহ, এ সার কৃষকদের জন্য সরকারি বরাদ্দের সার। এ জন্য তারা এই আটক করে বিক্ষোভ করছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে।’
পরে যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ওই সারসহ দুজনকে আটক করেন। এ ঘটনায় শাহাব উদ্দিন আহম্মেদের দোকান সিলগালা করে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বলেন, বিএডিসির সার দোকানে বিক্রি অবৈধ নয়। কিন্তু বৈধ কাগজপত্র থাকতে হবে। সার ক্রয়ের রসিদ দেখাতে না পারায় নসিমন চালক এবং প্রতিষ্ঠানের মালিককে আটক করা হয়। তদন্ত করা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেনকে ফোন দিলে বলেন, ‘ফোনে কিছু বলতে পারব না। ইউনিয়ন পরিষদে আসেন; ওখানে সরাসরি কথা হবে।’
যশোরে ২০ বস্তা সরকারি সারসহ দুজনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। স্থানীয়দের অভিযোগ পাচার করে এই সরকারি সার বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছিল। গতকাল রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, সার ও কীটনাশক বিক্রি করা নয়ন এন্টারপ্রাইজের মালিক শাহাবুদ্দিন ও নসিমন চালক সাইফুল ইসলাম সাইফার।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান জানান, সার ক্রয়ের রসিদ দেখাতে না পারায় নসিমন চালক এবং প্রতিষ্ঠানের মালিককে আটক করা হয়। সোমবার পুরো বিষয়টি তদন্ত করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যশোর সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামবাসী জানিয়েছে, রোববার সন্ধ্যায় এলাকার নসিমন চালক সাইফার আলী ২০ বস্তা সরকারি মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার নিয়ে বাজারের নয়ন এন্টারপ্রাইজে আসেন। সার, সিমেন্ট ও কীটনাশক বিক্রেতা শাহাব উদ্দিন আহম্মেদের দোকান এটি। এ সময় সরকারি সার দেখে স্থানীয়দের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে আরও অনেকে জড়ো হয়ে দোকান ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন। পরে স্থানীয় চানপাড়া ফাঁড়ি ও কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
স্থানীয় কৃষক রমজান আলী অভিযোগ করেন, ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন তাঁর একটি গুদামে ওই এমওপি সার গোপনে রেখে দিয়েছিলেন। রোববার একটি নসিমনে করে ওই সার নয়ন এন্টারপ্রাইজে বিক্রি করতে পাঠান। এর কিছুদিন আগে কৃষকদের মধ্যে ওই সারের একটি অংশ বিতরণ করা হয়েছিল। বাকি সার বিক্রির চেষ্টাকালে ধরা পড়েছে।
যশোর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) পলাশ কুমার বলেন, ‘এটা বিএডিসির বস্তায় সরকারি সার। স্থানীয় জনতার সন্দেহ, এ সার কৃষকদের জন্য সরকারি বরাদ্দের সার। এ জন্য তারা এই আটক করে বিক্ষোভ করছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে।’
পরে যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ওই সারসহ দুজনকে আটক করেন। এ ঘটনায় শাহাব উদ্দিন আহম্মেদের দোকান সিলগালা করে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও যশোর সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বলেন, বিএডিসির সার দোকানে বিক্রি অবৈধ নয়। কিন্তু বৈধ কাগজপত্র থাকতে হবে। সার ক্রয়ের রসিদ দেখাতে না পারায় নসিমন চালক এবং প্রতিষ্ঠানের মালিককে আটক করা হয়। তদন্ত করা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেনকে ফোন দিলে বলেন, ‘ফোনে কিছু বলতে পারব না। ইউনিয়ন পরিষদে আসেন; ওখানে সরাসরি কথা হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪