নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইলে ইতি বেগম (৪০) নামে গৃহবধূর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে সদর উপজেলার গোবরা গ্রামে নিজ ঘর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত ইতি গোবরা গ্রামের মাওলানা শফিকুল ইসলামের স্ত্রী। শফিকুল পাশের লোহাগড়া উপজেলার মোচড়া বায়তুন নূর জামে মসজিদের ইমাম।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনেরা জানান, শফিকুল লোহাগড়ার মোচড়ার মসজিদে ইমামতি করায় ইতি বেগম গোবরায় বাড়িতে একা থাকতেন। শফিকুল মাঝেমধ্যে বাড়িতে আসতেন। শফিকুলের বাড়িতে বাগেরহাটের ফকিরহাট এলাকার দিনমজুর মনিরুল মোল্যা ভাড়া থাকতেন। মাস দুয়েক আগে মনিরুল তাঁর পরিবারকে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে ওই ভাড়া বাড়িতে একাই অবস্থান করেন। ঈদের ছুটি কাটিয়ে ইমাম শফিকুল ১৭ এপ্রিল কর্মস্থল লোহাগড়ায় ফিরে যান। গতকাল স্ত্রীর হত্যার খবর পান।
শফিকুলের প্রতিবেশীরা জানান, ১৯ এপ্রিল সকাল থেকে ইতি বেগম এবং ভাড়াটিয়া মনিরুলকে বাড়িতে দেখেননি তাঁরা। দুটি ঘরই তালাবদ্ধ থাকে। তাঁরা ধারণা করেন ইতি এবং মনিরুল কোথাও বেড়াতে গেছেন। তবে গতকাল ওই বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে বিষয়টি সন্দেহ হয়। প্রতিবেশীরা শফিকুলসহ পুলিশকে জানান। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মনিরুলের ঘরের খাটের নিচ থেকে ইতি বেগমের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে।
ইমাম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘ ২২ বছর ধরে আমরা সংসার করছি। দাম্পত্য জীবনে আমাদের সন্তান হয়নি। তবে আমাদের মধ্যে ভালোবাসার কমতি ছিল না। বিশ্বাস করে মনিরুলকে বাড়িতে ভাড়া দিয়েছিলাম। মনিরুল আমার স্ত্রীকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। আমি এ ঘটনার যথাযথ বিচার চাই।’
নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ইতি বেগমের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুই-তিন দিন আগে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। সন্দেহভাজন পলাতক মনিরুল মোল্যাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
নড়াইলে ইতি বেগম (৪০) নামে গৃহবধূর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে সদর উপজেলার গোবরা গ্রামে নিজ ঘর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত ইতি গোবরা গ্রামের মাওলানা শফিকুল ইসলামের স্ত্রী। শফিকুল পাশের লোহাগড়া উপজেলার মোচড়া বায়তুন নূর জামে মসজিদের ইমাম।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনেরা জানান, শফিকুল লোহাগড়ার মোচড়ার মসজিদে ইমামতি করায় ইতি বেগম গোবরায় বাড়িতে একা থাকতেন। শফিকুল মাঝেমধ্যে বাড়িতে আসতেন। শফিকুলের বাড়িতে বাগেরহাটের ফকিরহাট এলাকার দিনমজুর মনিরুল মোল্যা ভাড়া থাকতেন। মাস দুয়েক আগে মনিরুল তাঁর পরিবারকে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে ওই ভাড়া বাড়িতে একাই অবস্থান করেন। ঈদের ছুটি কাটিয়ে ইমাম শফিকুল ১৭ এপ্রিল কর্মস্থল লোহাগড়ায় ফিরে যান। গতকাল স্ত্রীর হত্যার খবর পান।
শফিকুলের প্রতিবেশীরা জানান, ১৯ এপ্রিল সকাল থেকে ইতি বেগম এবং ভাড়াটিয়া মনিরুলকে বাড়িতে দেখেননি তাঁরা। দুটি ঘরই তালাবদ্ধ থাকে। তাঁরা ধারণা করেন ইতি এবং মনিরুল কোথাও বেড়াতে গেছেন। তবে গতকাল ওই বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে বিষয়টি সন্দেহ হয়। প্রতিবেশীরা শফিকুলসহ পুলিশকে জানান। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মনিরুলের ঘরের খাটের নিচ থেকে ইতি বেগমের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে।
ইমাম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘ ২২ বছর ধরে আমরা সংসার করছি। দাম্পত্য জীবনে আমাদের সন্তান হয়নি। তবে আমাদের মধ্যে ভালোবাসার কমতি ছিল না। বিশ্বাস করে মনিরুলকে বাড়িতে ভাড়া দিয়েছিলাম। মনিরুল আমার স্ত্রীকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। আমি এ ঘটনার যথাযথ বিচার চাই।’
নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ইতি বেগমের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুই-তিন দিন আগে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। সন্দেহভাজন পলাতক মনিরুল মোল্যাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫