ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ফুলবাড়িয়া উপজেলার কাহালগাঁও গ্রামে অভাবের কারণে সাত দিনের শিশুপুত্রকে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে নোয়াখালীর এক নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটি কিনে নিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন শিশুটির বাবা আব্দুল খালেক। শিশু বিক্রির মধ্যস্থতা করেছেন স্থানীয় দীপ্ত অর্কিড লিমিটেডের কর্মচারী জাকির হোসেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কাহালগাঁও গ্রামের আব্দুল খালেক ও কল্পনা আকতার দম্পতির চার সন্তান রয়েছে। এর মধ্যে দেড় বছরের একটি সন্তান শারীরিক প্রতিবন্ধী। সাত দিন আগে ওই দম্পতির ঘরে আসে পুত্রসন্তান। নাম রাখা হয় সোয়াত ইসলাম। গত মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে দীপ্ত অর্কিড লিমিটেডের কর্মচারী জাকির হোসেনের মধ্যস্থতায় ৫০ হাজার টাকায় শিশুটি বিক্রি করে দেন খালেক-কল্পনা দম্পতি। নোয়াখালীর এক নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটিকে কিনে নিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে ওই দম্পতির পরিচয় জানা যায়নি। মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে নিয়ে তাঁরা নোয়াখালী চলে গেছেন।
বিষয়টি স্বীকার করে শিশুটির বাবা আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমি গরিব অসুস্থ মানুষ। সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারি না। তাই দিয়েছি, তাঁরা আমাকে কিছু টাকা দিয়েছে।’
শিশুটির দাদি জুলেখা বলেন, ‘মিছামিছি বলতে পারব না, আমার ছেলে অসুস্থ মানুষ, সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারে না, না খেয়ে থাকতে হয়। নিঃসন্তান ওই দম্পতি টাকাসহ শাড়ি লুঙ্গি আমাদের দিয়ে শিশুটি নিয়ে গেছে।’
তবে কত টাকায় শিশুকে বেচে দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট করে কোনো তথ্য দেননি শিশুটির বাবা ও দাদি।
শিশুটি বিক্রির মধ্যস্থতাকারী জাকির হোসেনের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কলা করা হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
স্থানীয় সংবাদকর্মী আব্দুল কাদের বলেন, ‘আমার বাড়ির পাশের ঘটনা। পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে সাত দিনের শিশু বিক্রি করার ঘটনা ঘটেছে। তবে ওই দম্পতি অভাবের কারণেই শিশুটি বিক্রি করেছেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।’
এনায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বুলবুল হোসেনের সঙ্গে এ ব্যাপারে বলেন, ‘অভাবের কারণে সাত দিনের শিশু বিক্রির বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি অমানবিক। আমি খোঁজ নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদুল করিম বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে খোঁজ নিব।’
ফুলবাড়িয়া উপজেলার কাহালগাঁও গ্রামে অভাবের কারণে সাত দিনের শিশুপুত্রকে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে নোয়াখালীর এক নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটি কিনে নিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন শিশুটির বাবা আব্দুল খালেক। শিশু বিক্রির মধ্যস্থতা করেছেন স্থানীয় দীপ্ত অর্কিড লিমিটেডের কর্মচারী জাকির হোসেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কাহালগাঁও গ্রামের আব্দুল খালেক ও কল্পনা আকতার দম্পতির চার সন্তান রয়েছে। এর মধ্যে দেড় বছরের একটি সন্তান শারীরিক প্রতিবন্ধী। সাত দিন আগে ওই দম্পতির ঘরে আসে পুত্রসন্তান। নাম রাখা হয় সোয়াত ইসলাম। গত মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে দীপ্ত অর্কিড লিমিটেডের কর্মচারী জাকির হোসেনের মধ্যস্থতায় ৫০ হাজার টাকায় শিশুটি বিক্রি করে দেন খালেক-কল্পনা দম্পতি। নোয়াখালীর এক নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটিকে কিনে নিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে ওই দম্পতির পরিচয় জানা যায়নি। মঙ্গলবার সকালে শিশুটিকে নিয়ে তাঁরা নোয়াখালী চলে গেছেন।
বিষয়টি স্বীকার করে শিশুটির বাবা আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমি গরিব অসুস্থ মানুষ। সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারি না। তাই দিয়েছি, তাঁরা আমাকে কিছু টাকা দিয়েছে।’
শিশুটির দাদি জুলেখা বলেন, ‘মিছামিছি বলতে পারব না, আমার ছেলে অসুস্থ মানুষ, সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারে না, না খেয়ে থাকতে হয়। নিঃসন্তান ওই দম্পতি টাকাসহ শাড়ি লুঙ্গি আমাদের দিয়ে শিশুটি নিয়ে গেছে।’
তবে কত টাকায় শিশুকে বেচে দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে স্পষ্ট করে কোনো তথ্য দেননি শিশুটির বাবা ও দাদি।
শিশুটি বিক্রির মধ্যস্থতাকারী জাকির হোসেনের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কলা করা হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
স্থানীয় সংবাদকর্মী আব্দুল কাদের বলেন, ‘আমার বাড়ির পাশের ঘটনা। পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে সাত দিনের শিশু বিক্রি করার ঘটনা ঘটেছে। তবে ওই দম্পতি অভাবের কারণেই শিশুটি বিক্রি করেছেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।’
এনায়েতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বুলবুল হোসেনের সঙ্গে এ ব্যাপারে বলেন, ‘অভাবের কারণে সাত দিনের শিশু বিক্রির বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি অমানবিক। আমি খোঁজ নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদুল করিম বলেন, ‘আমি বিষয়টি শুনেছি। ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে খোঁজ নিব।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে