শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নিখোঁজের ছয় দিন পর সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের ড্যাইনেরপাড় গ্রাম থেকে ওই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ওই গৃহবধূর নাম আকলিমা বেগম (২৮)। তিনি ওই গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে মো. রহমতুল্লাহর স্ত্রী। এ ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী রহমতুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও গৃহবধূর পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে রহমতুল্লাহ উপজেলার হাতিবান্ধা গ্রামের আব্দুল হাকিমের মেয়ে আকলিমাকে বিয়ে করেন। ওই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে। পরে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে। এরপর রহমতুল্লাহ দ্বিতীয় বিয়ে করেন। একপর্যায়ে রহমতুল্লাহ প্রথম স্ত্রী আকলিমার সঙ্গে আবার সংসার শুরু করেন এবং আকলিমাকে বাবার বাড়িতে রেখে ভরণ-পোষণ দেন। তবে প্রায় রহমতুল্লাহ যৌতুকের দাবিতে মারধর করতেন আকলিমাকে।
১৯ এপ্রিল রাতে রহমতুল্লাহ আকলিমাকে কল করে তাঁর বাবার বাড়ি থেকে রহমতুল্লাহর বাড়িতে নিয়ে আসেন। ওই দিন থেকেই আকলিমা বেগম ও রহমতুল্লাহকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ২১ এপ্রিল আকলিমার ভাই আবুল হাসেম বাদী হয়ে ঝিনাইগাতী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ রহমতুল্লাহর মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে আজ দুপুরে পাশের শ্রীবরদী উপজেলা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।
এদিকে আজ রহমতুল্লাহর বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দেওয়া ওই তথ্যের ভিত্তিতে রহমতুল্লাহর বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে আকলিমার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. খোরশেদ আলম, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (নালিতাবাড়ী সার্কেল) দিদারুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নিখোঁজের ছয় দিন পর সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের ড্যাইনেরপাড় গ্রাম থেকে ওই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ওই গৃহবধূর নাম আকলিমা বেগম (২৮)। তিনি ওই গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে মো. রহমতুল্লাহর স্ত্রী। এ ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী রহমতুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও গৃহবধূর পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে রহমতুল্লাহ উপজেলার হাতিবান্ধা গ্রামের আব্দুল হাকিমের মেয়ে আকলিমাকে বিয়ে করেন। ওই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে। পরে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে। এরপর রহমতুল্লাহ দ্বিতীয় বিয়ে করেন। একপর্যায়ে রহমতুল্লাহ প্রথম স্ত্রী আকলিমার সঙ্গে আবার সংসার শুরু করেন এবং আকলিমাকে বাবার বাড়িতে রেখে ভরণ-পোষণ দেন। তবে প্রায় রহমতুল্লাহ যৌতুকের দাবিতে মারধর করতেন আকলিমাকে।
১৯ এপ্রিল রাতে রহমতুল্লাহ আকলিমাকে কল করে তাঁর বাবার বাড়ি থেকে রহমতুল্লাহর বাড়িতে নিয়ে আসেন। ওই দিন থেকেই আকলিমা বেগম ও রহমতুল্লাহকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ২১ এপ্রিল আকলিমার ভাই আবুল হাসেম বাদী হয়ে ঝিনাইগাতী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ রহমতুল্লাহর মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে আজ দুপুরে পাশের শ্রীবরদী উপজেলা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।
এদিকে আজ রহমতুল্লাহর বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দেওয়া ওই তথ্যের ভিত্তিতে রহমতুল্লাহর বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে আকলিমার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. খোরশেদ আলম, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (নালিতাবাড়ী সার্কেল) দিদারুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪