প্রতিনিধি
আটঘরিয়া (পাবনা): আটঘরিয়া হাসপাতালের টয়লেট থেকে উদ্ধার হওয়া নবজাতক কন্যাশিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকাল থেকে পাবনা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির এবং আটঘরিয়া থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমানের তৎপরতায় সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখে শিশুটির কিশোরী মায়ের সন্ধান পান। এ ঘটনায় শিশুটির বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রফিকুল হাসান জানান, উদ্ধারকৃত শিশুটি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় মায়ের কোলে রয়েছে। শিশুর মা এবং শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
আটঘরিয়া থানার ওসি হাফিজুর রহমান জানান, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে উদ্ধারকৃত নবাজাতকটির মায়ের পরিচয় বের করা হয়েছে এবং সে এখন নিরাপদে রয়েছে। শিশুর বাবা স্বপনের ঠিকানা খুঁজে বের করা হয়েছে। তিনি জেলার চাটমোহর উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে।
এ বিষয়ে চাটমোহর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, উদ্ধারকৃত শিশুটির মা উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের মেয়ে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে চাটমোহর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছেন। মামলায় স্বপনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ আরও জানায়, উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের এক কিশোরীর (১৪) সঙ্গে একই গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে স্বপন মিয়ার (২৭) প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু স্বপন মিয়া শিশুটিকে অস্বীকার করায় ওই কিশোরী আটঘরিয়া হাসপাতালের টয়লেটে প্রসব করে নবজাতক ফেলে পালিয়ে যায়।
আটঘরিয়া (পাবনা): আটঘরিয়া হাসপাতালের টয়লেট থেকে উদ্ধার হওয়া নবজাতক কন্যাশিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকাল থেকে পাবনা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির এবং আটঘরিয়া থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমানের তৎপরতায় সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখে শিশুটির কিশোরী মায়ের সন্ধান পান। এ ঘটনায় শিশুটির বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আটঘরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রফিকুল হাসান জানান, উদ্ধারকৃত শিশুটি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় মায়ের কোলে রয়েছে। শিশুর মা এবং শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
আটঘরিয়া থানার ওসি হাফিজুর রহমান জানান, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে উদ্ধারকৃত নবাজাতকটির মায়ের পরিচয় বের করা হয়েছে এবং সে এখন নিরাপদে রয়েছে। শিশুর বাবা স্বপনের ঠিকানা খুঁজে বের করা হয়েছে। তিনি জেলার চাটমোহর উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে।
এ বিষয়ে চাটমোহর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, উদ্ধারকৃত শিশুটির মা উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের মেয়ে। এ ঘটনায় মেয়ের বাবা হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে চাটমোহর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছেন। মামলায় স্বপনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ আরও জানায়, উপজেলার মুলগ্রাম ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামের এক কিশোরীর (১৪) সঙ্গে একই গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে স্বপন মিয়ার (২৭) প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু স্বপন মিয়া শিশুটিকে অস্বীকার করায় ওই কিশোরী আটঘরিয়া হাসপাতালের টয়লেটে প্রসব করে নবজাতক ফেলে পালিয়ে যায়।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫