রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীতে বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ায় গুরুতর আহত পুলিশের উপপরিদর্শককে (এসআই) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। এদিকে স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
ওই এসআই নগরীর একটি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে নগরীর সাগরপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় তাঁর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়া হয়। তিনি ওই সময় ঘুমাচ্ছিলেন। পরে পুলিশ খাটের নিচ থেকে বিশেষ অঙ্গের বিচ্ছিন্ন অংশ উদ্ধার করে। সেখানেই পাওয়া যায় একটি ধারালো ছুরি।
ঘটনার পরই এসআইয়ের স্ত্রীকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন যে, দাম্পত্য কলহের জের ধরে তিনি তাঁর স্বামীর শরীরে ছুরি চালিয়েছেন। তাঁর দাবি, ওই এসআই অনেক মেয়ের সঙ্গে পরকীয়া করতেন।
এদিকে ঘটনার পর ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর অস্ত্রোপচার করা হলেও খণ্ডিত অংশ জোড়া দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই রাত ২টার দিকে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) সুবিধাসম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় নেওয়া হয়।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ জানান, ওই এসআইকে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানকার চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শরীরের খণ্ডিত অংশের কোষ মারা গেছে। তাই আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। এ জন্য আর অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন নেই। এসআইয়ের শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
ওসি আরও জানান, ওই এসআইয়ের স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। রাতেই এসআইয়ের বাবা বাদী হয়ে বোয়ালিয়া থানায় মামলাটি করেছেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শুক্রবার সকালে ওই এসআইয়ের স্ত্রীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, ভুক্তভোগী এসআই ২০১০ সালে এসআই পদেই চাকরিতে ঢোকেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে। আর তাঁর স্ত্রীর বাবার বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। এই দম্পতির সাত বছর, চার বছর ও ছয় মাস বয়সী তিনটি মেয়ে আছে।
রাজশাহীতে বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ায় গুরুতর আহত পুলিশের উপপরিদর্শককে (এসআই) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। এদিকে স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
ওই এসআই নগরীর একটি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে নগরীর সাগরপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় তাঁর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়া হয়। তিনি ওই সময় ঘুমাচ্ছিলেন। পরে পুলিশ খাটের নিচ থেকে বিশেষ অঙ্গের বিচ্ছিন্ন অংশ উদ্ধার করে। সেখানেই পাওয়া যায় একটি ধারালো ছুরি।
ঘটনার পরই এসআইয়ের স্ত্রীকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন যে, দাম্পত্য কলহের জের ধরে তিনি তাঁর স্বামীর শরীরে ছুরি চালিয়েছেন। তাঁর দাবি, ওই এসআই অনেক মেয়ের সঙ্গে পরকীয়া করতেন।
এদিকে ঘটনার পর ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর অস্ত্রোপচার করা হলেও খণ্ডিত অংশ জোড়া দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই রাত ২টার দিকে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) সুবিধাসম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় নেওয়া হয়।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ জানান, ওই এসআইকে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানকার চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শরীরের খণ্ডিত অংশের কোষ মারা গেছে। তাই আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়। এ জন্য আর অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন নেই। এসআইয়ের শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল।
ওসি আরও জানান, ওই এসআইয়ের স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। রাতেই এসআইয়ের বাবা বাদী হয়ে বোয়ালিয়া থানায় মামলাটি করেছেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শুক্রবার সকালে ওই এসআইয়ের স্ত্রীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, ভুক্তভোগী এসআই ২০১০ সালে এসআই পদেই চাকরিতে ঢোকেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জে। আর তাঁর স্ত্রীর বাবার বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। এই দম্পতির সাত বছর, চার বছর ও ছয় মাস বয়সী তিনটি মেয়ে আছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫