সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশের দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস হত্যার ঘটনায় অস্ত্র, গুলিসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা সবাই সর্বহারা পার্টির সদস্য বলে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনা জেলার বাঙ্গালা পূর্বপাড়া গ্রামের জহুরুল ইসলাম তুষার (২৫), দিনাজপুরের সুজাপুর বানিয়াপাড়া গ্রামের বিশ্বনাথ মহন্ত (৩২), সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার শহিদুল ইসলাম (৪০), বলরাম চন্দ্র দাস (৩৮), উত্তম চন্দ্র দাস (৪০), মো. রহমত আলী (৩৮), সুনীল ওঁরাও (৪৫) ও মো. রহমত আলী (৪৫)।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. আব্দুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোর রাতে তাড়াশ উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের দোগাড়ীয়া ঈদগাহ মাঠ এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ একটি সন্ত্রাসী দল মহড়া দিচ্ছে—এমন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা শাখা ও তাড়াশ থানার বিশেষ টিম তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালায়। অভিযানে সর্বহারা দলের সাত সদস্যকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সর্বহারাদের আশ্রয়দানকারী তাড়াশ থানার তালম ইউনিয়নের দেওঘর গ্রাম থেকে সুনীল ওঁরাওকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
এ সময় তাঁদের কাজ থেকে ২০০২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বেলকুচি উপজেলার রান্ধুনিবাড়ী পুলিশ ক্যাম্প থেকে লুট হওয়া একটি এসএমজি, একটি থ্রি নট থ্রি রাইফেল, একটি থ্রি নট থ্রি কাটা রাইফেল, ১১টি থ্রি নট থ্রির তাজা গুলি, একটি গুলির খোসা,দুটি চাকু, একটি সাউন্ড গ্রেনেড ও একটি অটোভ্যান গাড়ি জব্দ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেন।
সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আরিফুর রহমান মণ্ডল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. সামিউল আলম, জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রওশন আলী, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির, তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম ও জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই মো. জুলহাজ উদ্দিনসহ জেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় তাড়াশ উপজেলার ভোগলমান বাজারে নিজস্ব দোকানের বসে থাকা অবস্থায় ১৪-১৫ জন মুখোশধারী ও আগ্নেয়াস্ত্র বহনকারী সন্ত্রাসী গুলি করে আব্দুল কুদ্দুস সরকারকে হত্যা করে। হত্যা করে বাজারে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির লিফলেট এবং স্লোগান দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এ ঘটনায় ২০ ফেব্রুয়ারি তাড়াশ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশের দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস হত্যার ঘটনায় অস্ত্র, গুলিসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা সবাই সর্বহারা পার্টির সদস্য বলে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনা জেলার বাঙ্গালা পূর্বপাড়া গ্রামের জহুরুল ইসলাম তুষার (২৫), দিনাজপুরের সুজাপুর বানিয়াপাড়া গ্রামের বিশ্বনাথ মহন্ত (৩২), সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার শহিদুল ইসলাম (৪০), বলরাম চন্দ্র দাস (৩৮), উত্তম চন্দ্র দাস (৪০), মো. রহমত আলী (৩৮), সুনীল ওঁরাও (৪৫) ও মো. রহমত আলী (৪৫)।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. আব্দুল বাতেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার ভোর রাতে তাড়াশ উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের দোগাড়ীয়া ঈদগাহ মাঠ এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ একটি সন্ত্রাসী দল মহড়া দিচ্ছে—এমন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা শাখা ও তাড়াশ থানার বিশেষ টিম তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালায়। অভিযানে সর্বহারা দলের সাত সদস্যকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সর্বহারাদের আশ্রয়দানকারী তাড়াশ থানার তালম ইউনিয়নের দেওঘর গ্রাম থেকে সুনীল ওঁরাওকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
এ সময় তাঁদের কাজ থেকে ২০০২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বেলকুচি উপজেলার রান্ধুনিবাড়ী পুলিশ ক্যাম্প থেকে লুট হওয়া একটি এসএমজি, একটি থ্রি নট থ্রি রাইফেল, একটি থ্রি নট থ্রি কাটা রাইফেল, ১১টি থ্রি নট থ্রির তাজা গুলি, একটি গুলির খোসা,দুটি চাকু, একটি সাউন্ড গ্রেনেড ও একটি অটোভ্যান গাড়ি জব্দ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেন।
সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আরিফুর রহমান মণ্ডল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. সামিউল আলম, জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রওশন আলী, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির, তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম ও জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই মো. জুলহাজ উদ্দিনসহ জেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় তাড়াশ উপজেলার ভোগলমান বাজারে নিজস্ব দোকানের বসে থাকা অবস্থায় ১৪-১৫ জন মুখোশধারী ও আগ্নেয়াস্ত্র বহনকারী সন্ত্রাসী গুলি করে আব্দুল কুদ্দুস সরকারকে হত্যা করে। হত্যা করে বাজারে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির লিফলেট এবং স্লোগান দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এ ঘটনায় ২০ ফেব্রুয়ারি তাড়াশ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে