লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা মনজুর রহমান মঞ্জু হত্যায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার বিরোপাড়ার মৃত পিয়ার গার্ডের ছেলে মো. সুমন (২৮), শিবপুর খাপাড়ার মোতালেব হোসেনের ছেলে মো. লিটন (৪৪), শিবপুর কলেজপাড়া মৃত খালেক ড্রাইভারের ছেলে মোহাম্মদ তমাল (২২) এবং গোপালপুর বাজার কেবিনপাড়ার মো. ওহাবের ছেলে মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম (৪৪)।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহম্মেদ জানান, আজ বুধবার দুপুরে নিহতের ভাই মাসুদ রানা বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে লালপুর থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীব জানান, আধিপত্য বিস্তার ও নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের সিবিএ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জাহারুল ও মঞ্জুর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধ থেকেই এ হত্যাকাণ্ড হতে পারে।
মনজুর রহমান মঞ্জু গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি।
মঞ্জুর ভাই মাসুদ রানা জানান, অন্তত ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত অস্ত্র নিয়ে এসে মঞ্জুর মাথায় ও পেটে গুলি করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মঞ্জু উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার আজিমপুর রেলস্টেশনে রবিউল ইসলামের কনফেকশনারি দোকানের সামনে ছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে অজ্ঞাতনামা চার-পাঁচজনের একটি দল এসে মনজুর রহমান মঞ্জুর মাথা ও পেটে গুলি করে দ্রুত পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর গোপালপুর পৌর যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহারুল ইসলামকে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ১ নম্বর ফটকের সামনে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। মনজুর রহমান মঞ্জু সেই হত্যা মামলার প্রধান আসামি।
নাটোরের লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা মনজুর রহমান মঞ্জু হত্যায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার বিরোপাড়ার মৃত পিয়ার গার্ডের ছেলে মো. সুমন (২৮), শিবপুর খাপাড়ার মোতালেব হোসেনের ছেলে মো. লিটন (৪৪), শিবপুর কলেজপাড়া মৃত খালেক ড্রাইভারের ছেলে মোহাম্মদ তমাল (২২) এবং গোপালপুর বাজার কেবিনপাড়ার মো. ওহাবের ছেলে মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম (৪৪)।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহম্মেদ জানান, আজ বুধবার দুপুরে নিহতের ভাই মাসুদ রানা বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে লালপুর থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীব জানান, আধিপত্য বিস্তার ও নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের সিবিএ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জাহারুল ও মঞ্জুর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধ থেকেই এ হত্যাকাণ্ড হতে পারে।
মনজুর রহমান মঞ্জু গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি।
মঞ্জুর ভাই মাসুদ রানা জানান, অন্তত ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত অস্ত্র নিয়ে এসে মঞ্জুর মাথায় ও পেটে গুলি করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মঞ্জু উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার আজিমপুর রেলস্টেশনে রবিউল ইসলামের কনফেকশনারি দোকানের সামনে ছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে অজ্ঞাতনামা চার-পাঁচজনের একটি দল এসে মনজুর রহমান মঞ্জুর মাথা ও পেটে গুলি করে দ্রুত পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর গোপালপুর পৌর যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহারুল ইসলামকে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ১ নম্বর ফটকের সামনে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। মনজুর রহমান মঞ্জু সেই হত্যা মামলার প্রধান আসামি।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫