দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় শিশু কন্যাকে শ্বাসরোধে হত্যা মামলায় মা সাদিয়া আক্তার আশাকে (২৯) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে দিনাজপুর জেলা ও দায়রা জজ মো. যাবিদ হোসেন এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত সাদিয়া আক্তার পার্বতীপুর উপজেলার হরিরামপুর গ্রামের আনসার ব্যাটালিয়নে কর্মরত এরশাদ আলীর স্ত্রী। রায় ঘোষণাকালে আদালতে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, এরশাদ আলী ও সাদিয়া আক্তার দম্পতির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। ২০১৭ সালের ৬ জুলাই আয়েশা আক্তার শাশুড়িসহ তাঁর শিশু কন্যা মাইমুনা আক্তারকে (৬) রাতের খাওয়া খাবার খাইয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে কোনো এক সময় মেয়েকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন তিনি। এ সময় ব্লেড দিয়ে নিজের হাত ও পায়ের রগ কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন আয়েশা। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাঁর শাশুড়ি সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন। এ সময় তিনি সাদিয়াকে ডাকতে শুরু করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পরিবারের অন্য সদস্যরা মিলে দরজা ভেঙে ঘরে ঢোকেন। পরে তাঁরা সাদিয়াকে রক্তাক্ত অবস্থায় এবং মাইমুনার মরদেহ উদ্ধার করেন। ঘটনার পর সাদিয়াকে পার্বতীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়।
এ ঘটনার পরদিন মাইমুনার চাচা ইব্রাহীম আলী বাদী হয়ে পার্বতীপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে সাদিয়া সুস্থ হওয়ার পর পুলিশের কাছে হত্যার দায় স্বীকার করেন। দীর্ঘ দিন ধরে চলা এই মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. রবিউল ইসলাম রবি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘসময় ধরে চলা মামলাটির সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন, অ্যাডভোকেট মো. খলিলুর রহমান ও খন্দকার মাহতাব উদ্দিন।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় শিশু কন্যাকে শ্বাসরোধে হত্যা মামলায় মা সাদিয়া আক্তার আশাকে (২৯) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে দিনাজপুর জেলা ও দায়রা জজ মো. যাবিদ হোসেন এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত সাদিয়া আক্তার পার্বতীপুর উপজেলার হরিরামপুর গ্রামের আনসার ব্যাটালিয়নে কর্মরত এরশাদ আলীর স্ত্রী। রায় ঘোষণাকালে আদালতে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, এরশাদ আলী ও সাদিয়া আক্তার দম্পতির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। ২০১৭ সালের ৬ জুলাই আয়েশা আক্তার শাশুড়িসহ তাঁর শিশু কন্যা মাইমুনা আক্তারকে (৬) রাতের খাওয়া খাবার খাইয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে কোনো এক সময় মেয়েকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন তিনি। এ সময় ব্লেড দিয়ে নিজের হাত ও পায়ের রগ কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন আয়েশা। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাঁর শাশুড়ি সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন। এ সময় তিনি সাদিয়াকে ডাকতে শুরু করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পরিবারের অন্য সদস্যরা মিলে দরজা ভেঙে ঘরে ঢোকেন। পরে তাঁরা সাদিয়াকে রক্তাক্ত অবস্থায় এবং মাইমুনার মরদেহ উদ্ধার করেন। ঘটনার পর সাদিয়াকে পার্বতীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়।
এ ঘটনার পরদিন মাইমুনার চাচা ইব্রাহীম আলী বাদী হয়ে পার্বতীপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে সাদিয়া সুস্থ হওয়ার পর পুলিশের কাছে হত্যার দায় স্বীকার করেন। দীর্ঘ দিন ধরে চলা এই মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. রবিউল ইসলাম রবি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘসময় ধরে চলা মামলাটির সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করেছেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন, অ্যাডভোকেট মো. খলিলুর রহমান ও খন্দকার মাহতাব উদ্দিন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫