কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করতে গিয়ে বাবা আবুল বাশারতকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুই আসামিকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. তারিখ হোসেন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথ গ্রামের নুর আমিন ও তাঁর ছেলে মাহবুর ইসলাম। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামি মাইদুল এবং মাহফুজার রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নয়নুর রহমান টফি বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের জিগাবাড়ি গ্রামের আবুল বাশারতের মেয়েকে স্কুলে যাওয়া আসার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন বিশ্বনাথ গ্রামের মাহবুর ইসলাম। মেয়েকে উত্ত্যক্ত না করার জন্য বিষয়টি আবুল বাশারত অভিযুক্ত মাহবুর ইসলামের বাবা নুর আমিনকে জানান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উল্টো আবুল বাশারতকে হত্যার হুমকি দেন বখাটে মাহবুর। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০১৮ সালের ২৫ নভেম্বর আবুল বাশারতের ওপর হামলা চালান মাহাবুর ও তাঁর লোকজন। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় আবুল বাশারতের স্ত্রী মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে মাহবুর ইসলাম, তাঁর বাবা নুর আমিনসহ ৭ জনকে আসামি করে কাউনিয়া থানায় মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন। মামলায় ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষে নুর আমিন ও তাঁর ছেলেকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। সেই সঙ্গে তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
আইনজীবী টফি জানান, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানান তিনি।
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী রশীদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরা ন্যায্য বিচার পাননি। এ আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
রংপুরের কাউনিয়ায় মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করতে গিয়ে বাবা আবুল বাশারতকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুই আসামিকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. তারিখ হোসেন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথ গ্রামের নুর আমিন ও তাঁর ছেলে মাহবুর ইসলাম। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামি মাইদুল এবং মাহফুজার রহমানকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নয়নুর রহমান টফি বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের জিগাবাড়ি গ্রামের আবুল বাশারতের মেয়েকে স্কুলে যাওয়া আসার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন বিশ্বনাথ গ্রামের মাহবুর ইসলাম। মেয়েকে উত্ত্যক্ত না করার জন্য বিষয়টি আবুল বাশারত অভিযুক্ত মাহবুর ইসলামের বাবা নুর আমিনকে জানান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উল্টো আবুল বাশারতকে হত্যার হুমকি দেন বখাটে মাহবুর। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০১৮ সালের ২৫ নভেম্বর আবুল বাশারতের ওপর হামলা চালান মাহাবুর ও তাঁর লোকজন। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় আবুল বাশারতের স্ত্রী মর্জিনা বেগম বাদী হয়ে মাহবুর ইসলাম, তাঁর বাবা নুর আমিনসহ ৭ জনকে আসামি করে কাউনিয়া থানায় মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন। মামলায় ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষে নুর আমিন ও তাঁর ছেলেকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। সেই সঙ্গে তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
আইনজীবী টফি জানান, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানান তিনি।
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী রশীদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরা ন্যায্য বিচার পাননি। এ আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে