সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের এক গ্রামে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলামকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। পুলিশ বলছে, গ্রামের দুটি পক্ষের মধ্যে নানা বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল, সেটাই সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শান্তিগঞ্জের হাসনাবাজ গ্রামের এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শুভাশীষ ধর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে নরুল হক (৪৫), আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া (৫০) ও আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া (৫৫)।
সংঘর্ষের ঘটনার পর জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী ও পুলিশ সুপার মো. এহসান শাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এদিকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিহত দুজনের ময়নাতদন্ত হয়েছে। অপরজনের সিলেটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার হাসনাবাজ গ্রামের মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। এ সময় গ্রামের সরাই মরল ও মালদার মিয়া লোকজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এরই জেরে গতকাল বিকেলে ওই দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। এ নিয়ে আজ দুপুর ১২টার দিকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে দেশীয় ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলে সরাই মরলের পক্ষের নুরুল হক ও বাবুল মিয়া নিহত হন। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। এঁদের মধ্যে মালদার মিয়া পক্ষের শাহজাহান মিয়া ছাতক উপজেলার কৈতক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ।
জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল বাছিত সুজন বলেন, ‘গতকাল রাতে হাসনাবাজ গ্রামে গিয়ে উভয় পক্ষের লোকজনের সঙ্গে আলাদা আলাদাভাবে বৈঠক করে কথা বলেছি। উভয় পক্ষের লোকজন আমাকে আশ্বস্ত করেছিলেন কোনো পক্ষই সংঘর্ষে জড়াবেন না। এমন আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের শান্ত করে উপজেলা পরিষদের মিটিংয়ে আমি চলে আসি। পরে শুনতে পাই উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।’
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এটা শুধু কাঁঠাল নিয়েই যে সংঘর্ষ, সেটা নয়। এর আগে থেকে এই দুটি পক্ষ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।
সুনামগঞ্জের এক গ্রামে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলামকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। পুলিশ বলছে, গ্রামের দুটি পক্ষের মধ্যে নানা বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল, সেটাই সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শান্তিগঞ্জের হাসনাবাজ গ্রামের এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শুভাশীষ ধর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে নরুল হক (৪৫), আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া (৫০) ও আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া (৫৫)।
সংঘর্ষের ঘটনার পর জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী ও পুলিশ সুপার মো. এহসান শাহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এদিকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিহত দুজনের ময়নাতদন্ত হয়েছে। অপরজনের সিলেটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার হাসনাবাজ গ্রামের মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। এ সময় গ্রামের সরাই মরল ও মালদার মিয়া লোকজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এরই জেরে গতকাল বিকেলে ওই দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। এ নিয়ে আজ দুপুর ১২টার দিকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে দেশীয় ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলে সরাই মরলের পক্ষের নুরুল হক ও বাবুল মিয়া নিহত হন। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ জন আহত হন। এঁদের মধ্যে মালদার মিয়া পক্ষের শাহজাহান মিয়া ছাতক উপজেলার কৈতক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ।
জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল বাছিত সুজন বলেন, ‘গতকাল রাতে হাসনাবাজ গ্রামে গিয়ে উভয় পক্ষের লোকজনের সঙ্গে আলাদা আলাদাভাবে বৈঠক করে কথা বলেছি। উভয় পক্ষের লোকজন আমাকে আশ্বস্ত করেছিলেন কোনো পক্ষই সংঘর্ষে জড়াবেন না। এমন আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের শান্ত করে উপজেলা পরিষদের মিটিংয়ে আমি চলে আসি। পরে শুনতে পাই উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।’
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এটা শুধু কাঁঠাল নিয়েই যে সংঘর্ষ, সেটা নয়। এর আগে থেকে এই দুটি পক্ষ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫