সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে শ্বাসরুদ্ধ করে দেড় বছর বয়সী শিশু হত্যার ঘটনায় মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বাবা। গতকাল বুধবার রাতে শাহপরান থানায় শিশুটির মা নাজনিন আক্তারের (২৮) বিরুদ্ধে এই হত্যা মামলা করেন বাবা সাব্বির হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান।
জানা যায়, নাজনিন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ বাদেপাশা ইউনিয়নের কালিকৃষ্ণপুর গ্রামের মো. জিয়া উদ্দিনের মেয়ে। তিনি সিলেটের একটি বেসরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা। গতকাল বুধবার সকালে নিজের ১৭ মাস বয়সী সন্তানকে বালিশ চাপা দেন। পরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ ঘটনার পর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নাজমিন আক্তার। একই সময় নাজমিনের স্বামী সাব্বির হোসেনকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।এদিকে স্বামীর সঙ্গে বিরোধের জেরে মেয়েকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করার কথা মা নাজনিন স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নাজনিন আক্তার এখনো শাহপরান থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান। ওসি বলেন, ‘তাঁকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার জন্য আমরা আদালতে তুলেছি।’
উল্লেখ্য, সিলেটের দক্ষিণ সুরমার গোলাপগঞ্জ এলাকার নাজমিনের সঙ্গে দক্ষিণ সুরমার বদলি এলাকার সাব্বির হোসেনের বিয়ে হয় ২০১৫ সালে। বিয়ের পর থেকে তারা শাহপরান এলাকায় থাকেন। নাজমিন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ও তাঁর স্বামী কাতার প্রবাসী। এর আগেও একটি বিয়ে হয়েছিল নাজমিনের। সেই সংসারে তাঁর একটি সন্তান রয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে সাবিহাকে গলা টিপে তাঁর মা নাজমিন হত্যা করেন বলে জানায় পুলিশ।
সিলেটে শ্বাসরুদ্ধ করে দেড় বছর বয়সী শিশু হত্যার ঘটনায় মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বাবা। গতকাল বুধবার রাতে শাহপরান থানায় শিশুটির মা নাজনিন আক্তারের (২৮) বিরুদ্ধে এই হত্যা মামলা করেন বাবা সাব্বির হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান।
জানা যায়, নাজনিন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ বাদেপাশা ইউনিয়নের কালিকৃষ্ণপুর গ্রামের মো. জিয়া উদ্দিনের মেয়ে। তিনি সিলেটের একটি বেসরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা। গতকাল বুধবার সকালে নিজের ১৭ মাস বয়সী সন্তানকে বালিশ চাপা দেন। পরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ ঘটনার পর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নাজমিন আক্তার। একই সময় নাজমিনের স্বামী সাব্বির হোসেনকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।এদিকে স্বামীর সঙ্গে বিরোধের জেরে মেয়েকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করার কথা মা নাজনিন স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নাজনিন আক্তার এখনো শাহপরান থানা-পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান। ওসি বলেন, ‘তাঁকে এই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার জন্য আমরা আদালতে তুলেছি।’
উল্লেখ্য, সিলেটের দক্ষিণ সুরমার গোলাপগঞ্জ এলাকার নাজমিনের সঙ্গে দক্ষিণ সুরমার বদলি এলাকার সাব্বির হোসেনের বিয়ে হয় ২০১৫ সালে। বিয়ের পর থেকে তারা শাহপরান এলাকায় থাকেন। নাজমিন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ও তাঁর স্বামী কাতার প্রবাসী। এর আগেও একটি বিয়ে হয়েছিল নাজমিনের। সেই সংসারে তাঁর একটি সন্তান রয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে সাবিহাকে গলা টিপে তাঁর মা নাজমিন হত্যা করেন বলে জানায় পুলিশ।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে