সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন করে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
এ সময় স্বামী দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তিনি পলাতক রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নান্টু রায়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন মো. শাহ আলম। তিনি মধ্যনগর উপজেলার খিদিরপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। শাহ আলমের স্ত্রীর নাম জাহানারা বেগম। তাহিরপুর উপজেলার মো. সামছুদ্দিনের মেয়ে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালে শাহ আলমের সঙ্গে জাহানারা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময় শাহ আলম জাহানারার কাছে যৌতুক দাবি করতেন। একপর্যায়ে যৌতুকের জন্য শারীরিক নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। জাহানারা বাবার বাড়ি চলে গেলে নির্যাতন করবেন না এবং যৌতুকের জন্য আর চাপ দেবেন না, এমন শর্তে পুনরায় শাহ আলম জাহানারার বাবার বাড়ির লোকজনের কাছ থেকে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন শুরু করেন শাহ আলম। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ অতিরিক্ত নির্যাতনের ফলে স্ত্রী জাহানারা বেগম মারা যান। পরে তাঁর স্বামী বাড়ির পাশে একটি গাছের সঙ্গে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখেন। এ সময় গ্রামের লোকজন গাছের সঙ্গে জাহানারার মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় জানান।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগীর সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরবর্তী সময় মামলাটির দীর্ঘ তদন্ত শেষে আসামি মো. শাহ আলমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন করে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে সুনামগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
এ সময় স্বামী দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তিনি পলাতক রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নান্টু রায়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন মো. শাহ আলম। তিনি মধ্যনগর উপজেলার খিদিরপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। শাহ আলমের স্ত্রীর নাম জাহানারা বেগম। তাহিরপুর উপজেলার মো. সামছুদ্দিনের মেয়ে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালে শাহ আলমের সঙ্গে জাহানারা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময় শাহ আলম জাহানারার কাছে যৌতুক দাবি করতেন। একপর্যায়ে যৌতুকের জন্য শারীরিক নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। জাহানারা বাবার বাড়ি চলে গেলে নির্যাতন করবেন না এবং যৌতুকের জন্য আর চাপ দেবেন না, এমন শর্তে পুনরায় শাহ আলম জাহানারার বাবার বাড়ির লোকজনের কাছ থেকে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন শুরু করেন শাহ আলম। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ অতিরিক্ত নির্যাতনের ফলে স্ত্রী জাহানারা বেগম মারা যান। পরে তাঁর স্বামী বাড়ির পাশে একটি গাছের সঙ্গে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখেন। এ সময় গ্রামের লোকজন গাছের সঙ্গে জাহানারার মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় জানান।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগীর সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরবর্তী সময় মামলাটির দীর্ঘ তদন্ত শেষে আসামি মো. শাহ আলমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫