সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলাম নিয়ে সংঘর্ষের চারজন নিহত হওয়ার ছয় দিন পর মামলা হয়েছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় শান্তিগঞ্জ থানায় পৃথক দুটি মামলায় ১৬৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের দ্বীন ইসলাম গ্রুপের নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক ও নিহত বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে মালদার মিয়ার পক্ষের ১৬৩ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি মামলা করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার উপজেলার হাসনাবাজ গ্রামের একটি মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। এ সময় মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর শেখ ফরিদ ও দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর আনার উদ্দিনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় শেখ ফরিদ অধিক দামে কাঁঠাল কেনার আক্রোশে দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর লোকজনদের দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে চলে যান। এই ঘটনার জেরে গত সোমবার বেলা ১১টায় হাসনাবাজ গ্রামে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
সংঘর্ষের ঘটনায় দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর হাসনাবাজ গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে নুরুল হক, আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া ও মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া নিহত হয়। পরদিন রাতে অন্য গ্রামে পালিয়ে থাকা অবস্থায় মালদার মিয়ার পক্ষের মখলিছুর রহমান নামের আরেকজন মারা গেছে বলে প্রচার হলেও পুলিশ বলেছে, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে কীভাবে মখলিছুর রহমানের মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
সংঘর্ষে ঘটনার ছয় দিন পর দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক বাদী হয়ে মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর ৬৯ জন ও নিহত বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে ৯৪ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী জানান, নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক ও বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে থানায় পৃথক দুটি মামলা করেছেন।
সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে মসজিদে দান করা কাঁঠালের নিলাম নিয়ে সংঘর্ষের চারজন নিহত হওয়ার ছয় দিন পর মামলা হয়েছে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় শান্তিগঞ্জ থানায় পৃথক দুটি মামলায় ১৬৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
উপজেলার হাসনাবাদ গ্রামের দ্বীন ইসলাম গ্রুপের নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক ও নিহত বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে মালদার মিয়ার পক্ষের ১৬৩ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি মামলা করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার উপজেলার হাসনাবাজ গ্রামের একটি মসজিদে এক ব্যক্তি একটি কাঁঠাল দান করেন। মসজিদে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে এই কাঁঠালটি নিলামে তোলা হয় এবং দাম হাঁকানো হয়। এ সময় মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর শেখ ফরিদ ও দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর আনার উদ্দিনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় শেখ ফরিদ অধিক দামে কাঁঠাল কেনার আক্রোশে দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর লোকজনদের দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে চলে যান। এই ঘটনার জেরে গত সোমবার বেলা ১১টায় হাসনাবাজ গ্রামে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
সংঘর্ষের ঘটনায় দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর হাসনাবাজ গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে নুরুল হক, আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া ও মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া নিহত হয়। পরদিন রাতে অন্য গ্রামে পালিয়ে থাকা অবস্থায় মালদার মিয়ার পক্ষের মখলিছুর রহমান নামের আরেকজন মারা গেছে বলে প্রচার হলেও পুলিশ বলেছে, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে কীভাবে মখলিছুর রহমানের মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
সংঘর্ষে ঘটনার ছয় দিন পর দ্বীন ইসলাম গোষ্ঠীর নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক বাদী হয়ে মালদার মিয়ার গোষ্ঠীর ৬৯ জন ও নিহত বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে ৯৪ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী জানান, নিহত নুরুল হকের ভাই তফজ্জুল হক ও বাবুল মিয়ার ভাই ফারুক আহমদ বাদী হয়ে থানায় পৃথক দুটি মামলা করেছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে