অনলাইন ডেস্ক
ভারতে এখন মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরাও কম্পিউটার সায়েন্স বিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। অভিনব এই প্রোগ্রামটি চালু করেছে হায়দরাবাদের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি। এতে উচ্চ মাধ্যমিকে যারা মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানে পড়েছে ও গণিতে ভালো নম্বর পেয়েছে তারা ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।
এই দ্বৈত ডিগ্রি কোর্সে কম্পিউটার সায়েন্সে বিটেক (ব্যাচেলর অব টেকনোলজি) ও কম্পিউটেশনাল ন্যাচারাল সায়েন্সেস (সিএনএস) বা কম্পিউটেশনাল লিঙ্গুইস্টিকস অথবা কম্পিউটিং ও হিউম্যান সায়েন্সেসে (সিএইচএস) গবেষণার ভিত্তিতে বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ দেওয়া হবে।
ওই প্রতিষ্ঠানের মতে, যেসব প্রার্থী উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়েছে তারা এই বিশেষ দ্বৈত প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।
সিএনএস প্রোগ্রামের জন্য শিক্ষার্থীকে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ন্যূনতম ৯০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। সিএইচএস প্রোগ্রামের জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা হলো— গণিতে কমপক্ষে ৮৫ শতাংশ নম্বর পাওয়ার পাশাপাশি ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ভূগোল, অর্থনীতি, ইংরেজি ঐচ্ছিক বা সমাজতত্ত্ব— এ বিষয়গুলোর যে কোনো একটি থাকতে হবে।
পরীক্ষায় ফলাফলের ভিত্তিতে বাছাই করা আবেদনকারীদের সরাসরি সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো— গণিতে নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়ার এই পূর্বশর্ত দিয়ে স্ট্যান্ডার্ড গণিতকেই বোঝানো হচ্ছে যেখানে ক্যালকুলাসও অন্তর্ভুক্ত আছে; ব্যবসায় বা বাণিজ্যে পড়ানো গণিত নয়।
এই প্রোগ্রামের পেছনের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আইআইআইটিএইচের পরিচালক অধ্যাপক পিজে নারায়ণ বলেন, ‘কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটিংয়ে স্নাতকেরা মূলত এমনসব সিস্টেম ও টুল তৈরি করে যা প্রযুক্তিতে দক্ষ নয় এমন মানুষেরাই ব্যবহার করে। তাই আরও বিশাল মানবতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই সিস্টেম তৈরি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজে ব্যক্তি ও সামষ্টিক পর্যায়ে এই সিস্টেমগুলোর সঙ্গে মানুষেরা কীভাবে কাজ করে প্রযুক্তি বিষয়ের শিক্ষার্থীদের তা গভীরভাবে বুঝতে হবে। মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের কৌশল ও টুল যোগ করলে মানবিক বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞদের কাজ, সৃজনশীলতা ও আবিষ্কারের দক্ষতা অন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে।’
ভারতে এখন মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরাও কম্পিউটার সায়েন্স বিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। অভিনব এই প্রোগ্রামটি চালু করেছে হায়দরাবাদের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি। এতে উচ্চ মাধ্যমিকে যারা মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানে পড়েছে ও গণিতে ভালো নম্বর পেয়েছে তারা ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।
এই দ্বৈত ডিগ্রি কোর্সে কম্পিউটার সায়েন্সে বিটেক (ব্যাচেলর অব টেকনোলজি) ও কম্পিউটেশনাল ন্যাচারাল সায়েন্সেস (সিএনএস) বা কম্পিউটেশনাল লিঙ্গুইস্টিকস অথবা কম্পিউটিং ও হিউম্যান সায়েন্সেসে (সিএইচএস) গবেষণার ভিত্তিতে বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ দেওয়া হবে।
ওই প্রতিষ্ঠানের মতে, যেসব প্রার্থী উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ড পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়েছে তারা এই বিশেষ দ্বৈত প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।
সিএনএস প্রোগ্রামের জন্য শিক্ষার্থীকে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ন্যূনতম ৯০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। সিএইচএস প্রোগ্রামের জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা হলো— গণিতে কমপক্ষে ৮৫ শতাংশ নম্বর পাওয়ার পাশাপাশি ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ভূগোল, অর্থনীতি, ইংরেজি ঐচ্ছিক বা সমাজতত্ত্ব— এ বিষয়গুলোর যে কোনো একটি থাকতে হবে।
পরীক্ষায় ফলাফলের ভিত্তিতে বাছাই করা আবেদনকারীদের সরাসরি সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো— গণিতে নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়ার এই পূর্বশর্ত দিয়ে স্ট্যান্ডার্ড গণিতকেই বোঝানো হচ্ছে যেখানে ক্যালকুলাসও অন্তর্ভুক্ত আছে; ব্যবসায় বা বাণিজ্যে পড়ানো গণিত নয়।
এই প্রোগ্রামের পেছনের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আইআইআইটিএইচের পরিচালক অধ্যাপক পিজে নারায়ণ বলেন, ‘কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটিংয়ে স্নাতকেরা মূলত এমনসব সিস্টেম ও টুল তৈরি করে যা প্রযুক্তিতে দক্ষ নয় এমন মানুষেরাই ব্যবহার করে। তাই আরও বিশাল মানবতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই সিস্টেম তৈরি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সমাজে ব্যক্তি ও সামষ্টিক পর্যায়ে এই সিস্টেমগুলোর সঙ্গে মানুষেরা কীভাবে কাজ করে প্রযুক্তি বিষয়ের শিক্ষার্থীদের তা গভীরভাবে বুঝতে হবে। মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের কৌশল ও টুল যোগ করলে মানবিক বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞদের কাজ, সৃজনশীলতা ও আবিষ্কারের দক্ষতা অন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে।’
বিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৮ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
১২ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
১৫ মিনিট আগেবিদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য পছন্দের গন্তব্য নেদারল্যান্ডস। ইউরোপের দেশটিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ম্যাস্ট্রিচ ইউনিভার্সিটির বৃত্তি।
১৮ মিনিট আগে