প্রতিনিধি, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস গ্রন্থের প্রণেতা এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মো. বজলুল করিম (বি. করিম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। শুক্রবার সকাল ৭টায় দৌলতপুরের পাবলা ২ নম্বর ক্রস রোডের বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
অধ্যাপক বজলুল করিম খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রজলাল কলেজের ইতিহাসসহ বহুসংখ্যক বইয়ের রচয়িতা। গুণী এই শিক্ষাবিদ এ অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় এবং বি. করিম স্যার নামে সর্বাধিক পরিচিত। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বজলুল করিম রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে—আধুনিক যুক্তিবিজ্ঞানের রূপরেখা (অনার্স শ্রেণির জন্য), অস্তিত্ববাদ ও মানবতাবাদ (অনার্স শ্রেণির জন্য), উচ্চমাধ্যমিক সহজ যুক্তিবিদ্যা, অবরোহ ও আরোহ খণ্ড, হেগেলোত্তর দর্শন (অনার্স ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির জন্য), অনার্স শ্রেণির জন্য উচ্চতর যুক্তিবিজ্ঞানের ভূমিকা (প্রতীকী), ব্রজলাল (বিএল) কলেজের ইতিহাস, ইতিহাস ও ঐতিহ্যে খুলনার দৌলতপুর, শিক্ষা ও প্রশাসনে মন্দির-মসজিদের ভূমিকা, পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাস-সমকালীন (সহযোগী লেখক), কালা মিয়ার ঘাট ও বরেণ্য ব্যক্তিত্ব (সহযোগী লেখক), বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর বিবর্তনের ধারায়, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরকে যেমন দেখেছি, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও প্রকৌশলী এস এম শহীদুল্লাহ : জীবন ও কর্ম, বিএল কলেজের অর্ধশতাব্দী (১৯০২-১৯৫২), পৃথিবীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্মেষ ও বিকাশ ও অলিম্পিক ও ফুটবলের সন্ধানে এবং শৈল্পিক ফুটবলে ‘রুমী-রা’।
এই প্রবীণ অধ্যাপকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এক বিবৃতিতে তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
আরও শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মৎ হোসনে আরা, ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আতিয়ার রহমান।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস গ্রন্থের প্রণেতা এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মো. বজলুল করিম (বি. করিম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। শুক্রবার সকাল ৭টায় দৌলতপুরের পাবলা ২ নম্বর ক্রস রোডের বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
অধ্যাপক বজলুল করিম খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রজলাল কলেজের ইতিহাসসহ বহুসংখ্যক বইয়ের রচয়িতা। গুণী এই শিক্ষাবিদ এ অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় এবং বি. করিম স্যার নামে সর্বাধিক পরিচিত। মৃত্যুর আগপর্যন্ত তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বজলুল করিম রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে—আধুনিক যুক্তিবিজ্ঞানের রূপরেখা (অনার্স শ্রেণির জন্য), অস্তিত্ববাদ ও মানবতাবাদ (অনার্স শ্রেণির জন্য), উচ্চমাধ্যমিক সহজ যুক্তিবিদ্যা, অবরোহ ও আরোহ খণ্ড, হেগেলোত্তর দর্শন (অনার্স ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির জন্য), অনার্স শ্রেণির জন্য উচ্চতর যুক্তিবিজ্ঞানের ভূমিকা (প্রতীকী), ব্রজলাল (বিএল) কলেজের ইতিহাস, ইতিহাস ও ঐতিহ্যে খুলনার দৌলতপুর, শিক্ষা ও প্রশাসনে মন্দির-মসজিদের ভূমিকা, পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাস-সমকালীন (সহযোগী লেখক), কালা মিয়ার ঘাট ও বরেণ্য ব্যক্তিত্ব (সহযোগী লেখক), বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর বিবর্তনের ধারায়, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরকে যেমন দেখেছি, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও প্রকৌশলী এস এম শহীদুল্লাহ : জীবন ও কর্ম, বিএল কলেজের অর্ধশতাব্দী (১৯০২-১৯৫২), পৃথিবীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্মেষ ও বিকাশ ও অলিম্পিক ও ফুটবলের সন্ধানে এবং শৈল্পিক ফুটবলে ‘রুমী-রা’।
এই প্রবীণ অধ্যাপকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এক বিবৃতিতে তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
আরও শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মৎ হোসনে আরা, ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আতিয়ার রহমান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির চার শহিদসহ সব শহিদ ও আহতদের স্মরণে ‘আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্ক (এসডিইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়টির এ স্কলারশিপ দেশটির সরকারি বৃত্তি হিসেবে পরিচিত। এ বৃত্তির আওতায় বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিতে পাড়ি জমাচ্ছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদন করতে প্রয়োজন হয় কিছু পরীক্ষার সনদ। বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়ার দু-তিন বছর আগে থেকে উচ্চশিক্ষার সহায়ক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। চলুন, এসব পরীক্ষা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগে