অনলাইন ডেস্ক
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম বহাল রাখতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের তিন দফা ‘অনুরোধের’ পর এবার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (বিশ্ববিদ্যালয় অধিশাখা-২) শারমিনা নাসরিন স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা বহাল রাখতে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
উপাচার্যদের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পুনঃপুন অনুরোধ অগ্রাহ্য করে পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ কারণে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য বাড়তি আর্থিক ও মানসিক চাপ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যা শৃঙ্খলার অভাবে উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে।
আরও বলা হয়, দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও দাবি বিবেচনা করে চলমান ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সব গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের পুনরায় নির্দেশ দেওয়া হলো।
জানতে চাইলে যুগ্ম সচিব শারমিনা নাসরিন বলেন, ‘গুচ্ছভুক্ত ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবারের চিঠিতে ভাষাগত পরিবর্তনটা সরকারের অবস্থানের বহিঃপ্রকাশ।’
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তি কমাতে ২০২০ সাল থেকে দেশের সরকারি সাধারণ, কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। গত শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এই পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম চালায়। তবে নতুন (২০২৪-২৫) শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছের প্রক্রিয়া এখনো শুরু হয়নি।
এর মধ্যে গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এ পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ১ ডিসেম্বর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকার অনুরোধ জানিয়ে উপাচার্যদের চিঠি দেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। চিঠিতে তিনি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে।’
শিক্ষা উপদেষ্টার পর গত ১০ ডিসেম্বর গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের একই অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে।’
সর্বশেষ গত ২৩ ডিসেম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে গুচ্ছে থাকার অনুরোধ জানিয়ে উপাচার্যদের চিঠি পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছিল, ‘উপাচার্যদের নেতৃত্বে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম বহাল রাখতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের তিন দফা ‘অনুরোধের’ পর এবার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (বিশ্ববিদ্যালয় অধিশাখা-২) শারমিনা নাসরিন স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা বহাল রাখতে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
উপাচার্যদের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পুনঃপুন অনুরোধ অগ্রাহ্য করে পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ কারণে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য বাড়তি আর্থিক ও মানসিক চাপ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যা শৃঙ্খলার অভাবে উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে।
আরও বলা হয়, দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থ ও দাবি বিবেচনা করে চলমান ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সব গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের পুনরায় নির্দেশ দেওয়া হলো।
জানতে চাইলে যুগ্ম সচিব শারমিনা নাসরিন বলেন, ‘গুচ্ছভুক্ত ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবারের চিঠিতে ভাষাগত পরিবর্তনটা সরকারের অবস্থানের বহিঃপ্রকাশ।’
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তি কমাতে ২০২০ সাল থেকে দেশের সরকারি সাধারণ, কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। গত শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এই পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম চালায়। তবে নতুন (২০২৪-২৫) শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছের প্রক্রিয়া এখনো শুরু হয়নি।
এর মধ্যে গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এ পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ১ ডিসেম্বর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকার অনুরোধ জানিয়ে উপাচার্যদের চিঠি দেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। চিঠিতে তিনি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে।’
শিক্ষা উপদেষ্টার পর গত ১০ ডিসেম্বর গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের একই অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে।’
সর্বশেষ গত ২৩ ডিসেম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে গুচ্ছে থাকার অনুরোধ জানিয়ে উপাচার্যদের চিঠি পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছিল, ‘উপাচার্যদের নেতৃত্বে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ‘শ্রদ্ধায় গৌরবে স্বাধীনতা দিবস’ শিরোনামে বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ইমতিয়াজ হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ফটোগ্রাফি ক্লাবের উদ্যোগে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী দ্বিতীয় পর্বের জাতীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী ‘এফ ইলেভেন সি শার্প সিজন টু’। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রতিভাবান আলোকচিত্রীরা এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ইংরেজি প্রথম পত্রে ভালো ফল করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছি। ইংরেজি প্রথমপত্র মোট ১০০ নম্বরের, যা দুটি অংশে বিভক্ত Part A: Reading Test (৫০ নম্বর) এবং Part B: Writing Test (৫০ নম্বর)। Reading Test অংশে প্রথমেই একটি Seen Passage থাকবে...
১৪ ঘণ্টা আগেতুরস্কে সাবানসি বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে...
১৪ ঘণ্টা আগে