আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রেজেন্ট ও কম্পিউটার সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী সিএস ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২৫-২৮ এপ্রিল এআইইউবি কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এই অনুষ্ঠান হয়।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা, উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও সৃজনশীলতার প্রসার এআইইউবি সিএস ফেস্ট-২০২৪-এর মূল লক্ষ্য। বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবারও পুরোনো প্রতিযোগিতার পাশাপাশি নতুন কিছু প্রতিযোগিতার সংযোজনে সাজানো হয় সিএস ফেস্ট।
১২টি ভিন্ন প্রতিযোগিতা অ্যাপ শোকেসিং, প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, সায়েন্স প্রোজেক্ট শোকেসিং, পোস্টার প্রেজেন্টেশন, আইসিটি অলিম্পিয়াড, নেটওয়ার্কিং প্রতিযোগিতা, লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতা, গল্প রচনা প্রতিযোগিতা, আর্ট প্রতিযোগিতা, গণিত প্রতিযোগিতা, রোবট সকার ও ড্রোন রেস প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সিএস ফেস্ট ২০২৪-এ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ থেকে প্রায় ২০০০ এবং এআইইউবি থেকে প্রায় ৩০০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ইশতিয়াক আবেদীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিকর্ণ কুমার ঘোষ, আইসিটি বিভাগের সাবেক সচিব, হাই-টেক পার্কের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার, এফবিসিসিআই এবং এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস নাদিয়া আনোয়ার।
গত ২৮ এপ্রিল সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মোস্তফা কামাল এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর মো. আব্দুর রহমান। তারা বিচারকদের বিচারে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন। অনুষ্ঠানে এআইইউবির রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ডিরেক্টর, ডিপার্টমেন্ট হেড, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
সিএস ফেস্টের সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল ব্রেন স্টেশন ২৩ ও থেরাপ (বিডি) লিমিটেড।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স প্রেজেন্ট ও কম্পিউটার সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী সিএস ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২৫-২৮ এপ্রিল এআইইউবি কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এই অনুষ্ঠান হয়।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা, উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও সৃজনশীলতার প্রসার এআইইউবি সিএস ফেস্ট-২০২৪-এর মূল লক্ষ্য। বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবারও পুরোনো প্রতিযোগিতার পাশাপাশি নতুন কিছু প্রতিযোগিতার সংযোজনে সাজানো হয় সিএস ফেস্ট।
১২টি ভিন্ন প্রতিযোগিতা অ্যাপ শোকেসিং, প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, সায়েন্স প্রোজেক্ট শোকেসিং, পোস্টার প্রেজেন্টেশন, আইসিটি অলিম্পিয়াড, নেটওয়ার্কিং প্রতিযোগিতা, লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতা, গল্প রচনা প্রতিযোগিতা, আর্ট প্রতিযোগিতা, গণিত প্রতিযোগিতা, রোবট সকার ও ড্রোন রেস প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সিএস ফেস্ট ২০২৪-এ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ থেকে প্রায় ২০০০ এবং এআইইউবি থেকে প্রায় ৩০০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ইশতিয়াক আবেদীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিকর্ণ কুমার ঘোষ, আইসিটি বিভাগের সাবেক সচিব, হাই-টেক পার্কের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার, এফবিসিসিআই এবং এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস নাদিয়া আনোয়ার।
গত ২৮ এপ্রিল সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মোস্তফা কামাল এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর মো. আব্দুর রহমান। তারা বিচারকদের বিচারে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন। অনুষ্ঠানে এআইইউবির রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ডিরেক্টর, ডিপার্টমেন্ট হেড, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
সিএস ফেস্টের সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল ব্রেন স্টেশন ২৩ ও থেরাপ (বিডি) লিমিটেড।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৪ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৪ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৬ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৭ ঘণ্টা আগে