স্নাতকের চারটি বছর শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনের প্রস্তুতি নিতে হয়। প্রথম বর্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে নিজেকে প্রস্তুত করলে পেশাগত জীবনে সহজে সফল হওয়া সম্ভব। স্নাতকের চার বছরের করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আল-আমিন।
শিক্ষা ডেস্ক
প্রথম বর্ষে করণীয়
� প্রথম বর্ষ থেকেই ভবিষ্যতের লক্ষ্য ও ক্যারিয়ার সম্পর্কে চিন্তা শুরু করা জরুরি। যদিও লক্ষ্য সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে প্রাথমিক পরিকল্পনা আপনাকে ফোকাসড থাকতে সাহায্য করবে।
� শুরু থেকেই ভালো একাডেমিক ফলের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। অনেক সময় ভালো ফল চাকরির ক্ষেত্রে প্রাথমিক ধাপগুলো সহজ করে দেয়।
� বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগ দক্ষতা তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ভাষায় সঠিকভাবে লিখতে ও বলতে পারার ক্ষমতা আমাদের দেশীয় পরিমণ্ডলে কার্যকর হতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, ইংরেজিতে দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানের যোগাযোগ ও পরবর্তী ধাপের জন্য তৈরি করতে পারে।
� বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ক্লাব বা সংগঠনে যুক্ত হয়ে নেতৃত্বের ক্ষমতা ও বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। তবে অতিরিক্ত ক্লাবে যুক্ত হয়ে সময় নষ্ট না করে নির্দিষ্ট কিছু ক্লাবে অংশ নেওয়া ভালো। যেখানে নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা কাজে লাগানো যায়।
� মাইক্রোসফট অফিসের এক্সেল, ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্টের প্রোগ্রাম এবং কিছু প্রাথমিক প্রোগ্রামিং সম্পর্কে জ্ঞান রাখা কর্মজীবনে অত্যন্ত উপকারী। এর সঙ্গে ভালো প্রেজেন্টেশন তৈরি ও পাবলিক স্পিকিংয়ে দক্ষতা তৈরি করা ভবিষ্যতের জন্য সহায়ক।
� আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ইভেন্ট, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে আপডেট থাকতে নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করা উচিত। এতে সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
দ্বিতীয় বর্ষে করণীয়
� জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করা
দ্বিতীয় বর্ষে এসে শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করতে পারেন। কেউ যদি সরকারি চাকরি, বেসরকারি করপোরেট চাকরি, ব্যাংকিং সেক্টর বা অন্য কোনো ক্ষেত্র বেছে নিতে চান, তাহলে সে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুতের শুরু করা যায়।
� নিজের পছন্দের সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে সেখানে সুযোগ-সুবিধা, ভবিষ্যতের সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া উচিত। সেক্টরের সামগ্রিক পরিবেশ, দায়িত্ব, সুযোগ ও বাধাগুলো জানা থাকলে ক্যারিয়ার গড়ার প্রক্রিয়াটি সহজ হয়।
� যেকোনো পেশাগত জীবনে যোগাযোগের দক্ষতা অপরিহার্য। এটি শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই গড়ে তোলা উচিত। পাশাপাশি নেগোশিয়েশন বা দর-কষাকষির ক্ষমতা এবং দলগত কাজের অভ্যাস তৈরির দিকে মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।
� একাডেমিক ফিল্ড ওয়ার্ক, গ্রুপ প্রজেক্ট বা টিম প্রেজেন্টেশন করার মাধ্যমে দলগত দক্ষতা বাড়ানো যায়। এতে নেতৃত্ব ও দলীয় দায়িত্বশীলতার ধারণা তৈরি হয়।
তৃতীয় বর্ষে করণীয়
� তৃতীয় বর্ষ থেকেই যে ক্যারিয়ারের লক্ষ্যে পৌঁছাতে চান, সে অনুযায়ী প্রস্তুতি শুরু করা দরকার। যেমন কেউ যদি বিসিএস, ব্যাংকিং সেক্টর বা পুলিশ সেক্টরে যেতে চান, তাহলে সেই সেক্টরের প্রশ্নপত্র ও পরীক্ষা প্যাটার্ন সম্পর্কে জেনে প্রস্তুতি নিতে হবে।
� চাকরির জন্য বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো। এতে একটি ধারণা তৈরি হয় যে কী ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে এবং কী কী গুরুত্বপূর্ণ টপিকস পড়তে হবে।
� চাকরির প্রস্তুতির পাশাপাশি একাডেমিক পড়াশোনার ওপরও মনোযোগ দেওয়া উচিত। চাকরির জন্য দীর্ঘ প্রস্তুতিপর্বের মধ্যে থাকা মানে একধরনের ম্যারাথন দৌড়ানো, যেখানে ধীরস্থির হয়ে পথ পাড়ি দিতে হবে।
� বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথম শ্রেণির চাকরিতে প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষা হয়। তাই তৃতীয় বর্ষে থেকে বিস্তারিত পড়া উচিত, এতে প্রিলিমিনারি থেকে শুরু করে লিখিত পরীক্ষার জন্য শক্তিশালী বেস তৈরি হয়।
চতুর্থ বর্ষে করণীয়
� চতুর্থ বর্ষে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার নিয়ে আরও সক্রিয় ও সতর্ক হতে হবে। প্রত্যাশিত পদে কাজ করতে থাকা সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে সঠিক গাইডলাইন পেতে সহায়ক হয় এবং পরিকল্পনাও সঠিকভাবে সাজানো যায়।
� ইন্টার্নশিপ বা থিসিসে অংশ নেওয়া বাস্তব জ্ঞান অর্জনের বড় সুযোগ এনে দেয়। ইন্টার্নশিপ বা রিসার্চে জড়িত হলে শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শেখার সুযোগ তৈরি হয় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক তৈরি হয়।
� চতুর্থ বর্ষ থেকে প্রত্যাশিত পদের চাকরির সার্কুলার কোথায় ও কখন হতে পারে, সে সম্পর্কে খোঁজ রাখতে হবে।
� নিজের প্রস্তুতি যাচাই করার জন্য গ্রুপভিত্তিক পড়াশোনা করা যেতে পারে। সুনির্দিষ্ট রুটিন ও প্রস্তুতির মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করা সহজ হয়। গ্রুপ স্টাডির মাধ্যমে দুর্বলতা শনাক্ত করে প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
সঠিক পরিকল্পনা, প্রত্যাশা ও অধ্যবসায়ে স্নাতক সম্পন্ন করার পর সংক্ষিপ্ত সময়ে একজন শিক্ষার্থী নিজের কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন।
প্রথম বর্ষে করণীয়
� প্রথম বর্ষ থেকেই ভবিষ্যতের লক্ষ্য ও ক্যারিয়ার সম্পর্কে চিন্তা শুরু করা জরুরি। যদিও লক্ষ্য সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে প্রাথমিক পরিকল্পনা আপনাকে ফোকাসড থাকতে সাহায্য করবে।
� শুরু থেকেই ভালো একাডেমিক ফলের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। অনেক সময় ভালো ফল চাকরির ক্ষেত্রে প্রাথমিক ধাপগুলো সহজ করে দেয়।
� বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগ দক্ষতা তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ভাষায় সঠিকভাবে লিখতে ও বলতে পারার ক্ষমতা আমাদের দেশীয় পরিমণ্ডলে কার্যকর হতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, ইংরেজিতে দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানের যোগাযোগ ও পরবর্তী ধাপের জন্য তৈরি করতে পারে।
� বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ক্লাব বা সংগঠনে যুক্ত হয়ে নেতৃত্বের ক্ষমতা ও বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। তবে অতিরিক্ত ক্লাবে যুক্ত হয়ে সময় নষ্ট না করে নির্দিষ্ট কিছু ক্লাবে অংশ নেওয়া ভালো। যেখানে নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা কাজে লাগানো যায়।
� মাইক্রোসফট অফিসের এক্সেল, ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্টের প্রোগ্রাম এবং কিছু প্রাথমিক প্রোগ্রামিং সম্পর্কে জ্ঞান রাখা কর্মজীবনে অত্যন্ত উপকারী। এর সঙ্গে ভালো প্রেজেন্টেশন তৈরি ও পাবলিক স্পিকিংয়ে দক্ষতা তৈরি করা ভবিষ্যতের জন্য সহায়ক।
� আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ইভেন্ট, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে আপডেট থাকতে নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করা উচিত। এতে সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।
দ্বিতীয় বর্ষে করণীয়
� জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করা
দ্বিতীয় বর্ষে এসে শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করতে পারেন। কেউ যদি সরকারি চাকরি, বেসরকারি করপোরেট চাকরি, ব্যাংকিং সেক্টর বা অন্য কোনো ক্ষেত্র বেছে নিতে চান, তাহলে সে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুতের শুরু করা যায়।
� নিজের পছন্দের সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে সেখানে সুযোগ-সুবিধা, ভবিষ্যতের সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া উচিত। সেক্টরের সামগ্রিক পরিবেশ, দায়িত্ব, সুযোগ ও বাধাগুলো জানা থাকলে ক্যারিয়ার গড়ার প্রক্রিয়াটি সহজ হয়।
� যেকোনো পেশাগত জীবনে যোগাযোগের দক্ষতা অপরিহার্য। এটি শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই গড়ে তোলা উচিত। পাশাপাশি নেগোশিয়েশন বা দর-কষাকষির ক্ষমতা এবং দলগত কাজের অভ্যাস তৈরির দিকে মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।
� একাডেমিক ফিল্ড ওয়ার্ক, গ্রুপ প্রজেক্ট বা টিম প্রেজেন্টেশন করার মাধ্যমে দলগত দক্ষতা বাড়ানো যায়। এতে নেতৃত্ব ও দলীয় দায়িত্বশীলতার ধারণা তৈরি হয়।
তৃতীয় বর্ষে করণীয়
� তৃতীয় বর্ষ থেকেই যে ক্যারিয়ারের লক্ষ্যে পৌঁছাতে চান, সে অনুযায়ী প্রস্তুতি শুরু করা দরকার। যেমন কেউ যদি বিসিএস, ব্যাংকিং সেক্টর বা পুলিশ সেক্টরে যেতে চান, তাহলে সেই সেক্টরের প্রশ্নপত্র ও পরীক্ষা প্যাটার্ন সম্পর্কে জেনে প্রস্তুতি নিতে হবে।
� চাকরির জন্য বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো। এতে একটি ধারণা তৈরি হয় যে কী ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে এবং কী কী গুরুত্বপূর্ণ টপিকস পড়তে হবে।
� চাকরির প্রস্তুতির পাশাপাশি একাডেমিক পড়াশোনার ওপরও মনোযোগ দেওয়া উচিত। চাকরির জন্য দীর্ঘ প্রস্তুতিপর্বের মধ্যে থাকা মানে একধরনের ম্যারাথন দৌড়ানো, যেখানে ধীরস্থির হয়ে পথ পাড়ি দিতে হবে।
� বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথম শ্রেণির চাকরিতে প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষা হয়। তাই তৃতীয় বর্ষে থেকে বিস্তারিত পড়া উচিত, এতে প্রিলিমিনারি থেকে শুরু করে লিখিত পরীক্ষার জন্য শক্তিশালী বেস তৈরি হয়।
চতুর্থ বর্ষে করণীয়
� চতুর্থ বর্ষে শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার নিয়ে আরও সক্রিয় ও সতর্ক হতে হবে। প্রত্যাশিত পদে কাজ করতে থাকা সিনিয়রদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে সঠিক গাইডলাইন পেতে সহায়ক হয় এবং পরিকল্পনাও সঠিকভাবে সাজানো যায়।
� ইন্টার্নশিপ বা থিসিসে অংশ নেওয়া বাস্তব জ্ঞান অর্জনের বড় সুযোগ এনে দেয়। ইন্টার্নশিপ বা রিসার্চে জড়িত হলে শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শেখার সুযোগ তৈরি হয় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক তৈরি হয়।
� চতুর্থ বর্ষ থেকে প্রত্যাশিত পদের চাকরির সার্কুলার কোথায় ও কখন হতে পারে, সে সম্পর্কে খোঁজ রাখতে হবে।
� নিজের প্রস্তুতি যাচাই করার জন্য গ্রুপভিত্তিক পড়াশোনা করা যেতে পারে। সুনির্দিষ্ট রুটিন ও প্রস্তুতির মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করা সহজ হয়। গ্রুপ স্টাডির মাধ্যমে দুর্বলতা শনাক্ত করে প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
সঠিক পরিকল্পনা, প্রত্যাশা ও অধ্যবসায়ে স্নাতক সম্পন্ন করার পর সংক্ষিপ্ত সময়ে একজন শিক্ষার্থী নিজের কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন।
গত ৫ আগস্টের বিশাল রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর শিক্ষাঙ্গনের ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা চলছে জোরেশোরে। এর মধ্যে সবার নজর থাকে দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনের দিকে।
৪ ঘণ্টা আগেনর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ গত মঙ্গলবার ‘দ্যা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট: বিল্ডিং এ্যা মোর জাস্ট ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করেছে। এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আইন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর খ্যাতি, গবেষণার আধুনিকতা এবং উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন সুযোগের কারণে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা দিন দিন সেখানে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এ ছাড়া স্নাতক শেষে চাকরি পাওয়ার সুযোগ এবং স্থায়ী বাসস্থানের সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় উচ্চশিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়া আরও আ
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে (বিইউপি) ২০২৪-২৫ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে