সিলেট ও শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) আমরণ অনশনের দ্বিতীয় দিন পেরিয়ে গেলেও অনশন ভাঙেননি কোনো শিক্ষার্থী। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনশনরত ২৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ দিকে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ঢাকায় এসে আলোচনায় বসার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা শিক্ষামন্ত্রীকে হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গিয়ে অথবা ভার্চ্যুয়ালি তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা বলেছেন, আমরা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসতে আগ্রহী। যেহেতু আমাদের অনেক শিক্ষার্থী অসুস্থ সেহেতু আমরা তাঁদের রেখে ঢাকায় যেতে পারি না। আমরা আশা করব, শিক্ষামন্ত্রী আমাদের এখানে আসবেন এবং বর্তমান পরিস্থিতি দেখে তিনি আলোচনা করবেন।
এ বিষয়ে সন্ধ্যা ৭টায় শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে পাঠানো দূত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী আপনাদের এখানে আসতে চাচ্ছেন, তবে ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে তিনি দু-একদিনের মধ্যে আসতে পারছেন না। কিন্তু তিনি আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তবে শিক্ষার্থীরা যতজন চায় তারা ঢাকায় আলোচনায় বসতে পারবেন।’
কিন্তু শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ভিসি আমাদের বোমা মেরেছেন, গুলি করেছেন, পুলিশ দিয়ে লাঠিচার্জ করিয়েছেন— এগুলো সবই প্রমাণিত। আমরা অসুস্থ অনশনরত ভাইবোনদের রেখে কীভাবে যেতে পারি। আমরা ঢাকায় না গিয়ে অনলাইনে আলোচনায় বসতে চাচ্ছি এবং শিক্ষামন্ত্রীকে আমাদের পরিস্থিতি দেখতে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এ সময় শফিউল আলম বলেন, ‘আসলে অনলাইনে তো সব বিষয়ে আলোচনা হয় না। সামনাসামনি অনেক বিষয় উঠে আসে, এ জন্য তিনি সামনাসামনি বসতে চাচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের ঢাকায় যেতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সরাসরি কথা বললে বিষয়টি ভালোভাবে সমাধান হতো।’
কিন্তু সর্বশেষ ঢাকা যাওয়ার বিষয়টি অমীমাংসা রেখেই আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি দলকে চলে যেতে হয়। শিক্ষার্থীরা অনলাইনেই শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান বলে জানিয়েছেন।
১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনায় অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয় তাহলেও আমরা এ স্থান থেকে সরব না।’
অসুস্থদের সিলেট শহরের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অনশনস্থলের কাছেই প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স। কিছুক্ষণ পরপর বাজছে সাইরেন। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন। এ সময় তাঁরা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানান। অসুস্থদের পরিস্থিতি এবং শুক্রবার-শনিবার সরকারি ছুটি বিবেচনায় অনশন স্থগিত করতে অনুরোধ করলেও তা নাকচ করে দেন অনশনরত শিক্ষার্থীরা।
পরবর্তীতে বেলা সাড়ে ১২টায় আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন ও তাঁদের দাবিগুলো শোনেন। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ উপস্থিত ছিলেন। এতে সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশওয়ার জাহান সৌরভ শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানান।
এরপর দুপুর ৩টায় আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরবর্তীতে ফিরে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনির সঙ্গে ফোনে কথোপকথন করিয়ে দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা শফিউল আলম চৌধুরী।
উল্লেখ্য, শাবিপ্রবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে গত বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) আন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েকশ ছাত্রী।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে ছাত্রলীগ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। পরের দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা ও তাঁদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।
ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিলেও শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল বারবার আলোচনার করার চেষ্টা করলেও দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ না করা তাঁরা আলোচনা বসেননি।
উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) আমরণ অনশনের দ্বিতীয় দিন পেরিয়ে গেলেও অনশন ভাঙেননি কোনো শিক্ষার্থী। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনশনরত ২৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ দিকে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ঢাকায় এসে আলোচনায় বসার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা শিক্ষামন্ত্রীকে হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গিয়ে অথবা ভার্চ্যুয়ালি তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা বলেছেন, আমরা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসতে আগ্রহী। যেহেতু আমাদের অনেক শিক্ষার্থী অসুস্থ সেহেতু আমরা তাঁদের রেখে ঢাকায় যেতে পারি না। আমরা আশা করব, শিক্ষামন্ত্রী আমাদের এখানে আসবেন এবং বর্তমান পরিস্থিতি দেখে তিনি আলোচনা করবেন।
এ বিষয়ে সন্ধ্যা ৭টায় শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে পাঠানো দূত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী আপনাদের এখানে আসতে চাচ্ছেন, তবে ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে তিনি দু-একদিনের মধ্যে আসতে পারছেন না। কিন্তু তিনি আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তবে শিক্ষার্থীরা যতজন চায় তারা ঢাকায় আলোচনায় বসতে পারবেন।’
কিন্তু শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ভিসি আমাদের বোমা মেরেছেন, গুলি করেছেন, পুলিশ দিয়ে লাঠিচার্জ করিয়েছেন— এগুলো সবই প্রমাণিত। আমরা অসুস্থ অনশনরত ভাইবোনদের রেখে কীভাবে যেতে পারি। আমরা ঢাকায় না গিয়ে অনলাইনে আলোচনায় বসতে চাচ্ছি এবং শিক্ষামন্ত্রীকে আমাদের পরিস্থিতি দেখতে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’
এ সময় শফিউল আলম বলেন, ‘আসলে অনলাইনে তো সব বিষয়ে আলোচনা হয় না। সামনাসামনি অনেক বিষয় উঠে আসে, এ জন্য তিনি সামনাসামনি বসতে চাচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের ঢাকায় যেতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সরাসরি কথা বললে বিষয়টি ভালোভাবে সমাধান হতো।’
কিন্তু সর্বশেষ ঢাকা যাওয়ার বিষয়টি অমীমাংসা রেখেই আওয়ামী লীগ প্রতিনিধি দলকে চলে যেতে হয়। শিক্ষার্থীরা অনলাইনেই শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান বলে জানিয়েছেন।
১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনায় অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয় তাহলেও আমরা এ স্থান থেকে সরব না।’
অসুস্থদের সিলেট শহরের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অনশনস্থলের কাছেই প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স। কিছুক্ষণ পরপর বাজছে সাইরেন। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন। এ সময় তাঁরা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানান। অসুস্থদের পরিস্থিতি এবং শুক্রবার-শনিবার সরকারি ছুটি বিবেচনায় অনশন স্থগিত করতে অনুরোধ করলেও তা নাকচ করে দেন অনশনরত শিক্ষার্থীরা।
পরবর্তীতে বেলা সাড়ে ১২টায় আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন ও তাঁদের দাবিগুলো শোনেন। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ উপস্থিত ছিলেন। এতে সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি কিশওয়ার জাহান সৌরভ শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানান।
এরপর দুপুর ৩টায় আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরবর্তীতে ফিরে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনির সঙ্গে ফোনে কথোপকথন করিয়ে দেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা শফিউল আলম চৌধুরী।
উল্লেখ্য, শাবিপ্রবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে গত বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) আন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েকশ ছাত্রী।
শনিবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে ছাত্রলীগ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। পরের দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা ও তাঁদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে।
ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিলেও শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল বারবার আলোচনার করার চেষ্টা করলেও দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ না করা তাঁরা আলোচনা বসেননি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির চার শহিদসহ সব শহিদ ও আহতদের স্মরণে ‘আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্ক (এসডিইউ)। বিশ্ববিদ্যালয়টির এ স্কলারশিপ দেশটির সরকারি বৃত্তি হিসেবে পরিচিত। এ বৃত্তির আওতায় বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিতে পাড়ি জমাচ্ছেন। উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদন করতে প্রয়োজন হয় কিছু পরীক্ষার সনদ। বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়ার দু-তিন বছর আগে থেকে উচ্চশিক্ষার সহায়ক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। চলুন, এসব পরীক্ষা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১ দিন আগে