চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ। এ ছাড়া অনেকে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাচ্ছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের ষষ্ঠ পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, সপ্তম পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১১৮টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ। ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১০১টি আসন। যা শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। ‘সি’ ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ০৭টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ০২ শতাংশ। ‘ডি’ ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৩টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ৩ শতাংশ।
দুইটি উপ-ইউনিটের মধ্যে ‘বি১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে খালি ০৩টি আসন। এ ছাড়া ‘ডি১’ উপ ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে দুইটি আসন খালি রয়েছে।
বি-১ উপ ইউনিটভুক্ত নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগে ভর্তির জন্য যোগ্য শিক্ষার্থী না থাকায় ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এদের মধ্যে নাট্যকলা বিভাগে ৩৫টি আসনের মধ্যে ৮টি আসন খালি রয়েছে। সংগীত বিভাগে ৩০টি আসনের মধ্যে ৯টি আসন খালি রয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত-সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিভাগে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছেন তারা।
আসন খালি থাকার কারণ জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিন্ডিকেট সদস্য নাম প্রকাশ না করা শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ আগে যে অবস্থায় ছিল, এখন সে রকম নেই। শহর থেকে দূরে, ছাত্রসংগঠনের মারামারিসহ বিভিন্ন নেতিবাচক কারণে বারবার গণমাধ্যমের শিরোনাম হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। যার কারণে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এখানে ভর্তি হতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের দূরের চেয়ে কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ব্যাপারে আগ্রহী। আর এসব কারণে বারবার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরও শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব আসন খালি আছে, তা পূরণ করার জন্য আমরা আরেকবার কল (তালিকা) দেব।’
বারবার তালিকা প্রকাশের পরও কেন শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে না জানতে চাইলে সহ-উপাচার্য বলেন, এখনো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়নি। শিক্ষার্থীরা কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। যার কারণে তারা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। কিন্তু এরপরও সব আসন পূর্ণ হয়নি। চারটি ইউনিট ও দুইটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। যা মোট আসনের প্রায় ৬ শতাংশ। এ ছাড়া অনেকে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাচ্ছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের ষষ্ঠ পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ২৬৪টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, সপ্তম পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১১৮টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ। ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১০১টি আসন। যা শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। ‘সি’ ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ০৭টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ০২ শতাংশ। ‘ডি’ ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৩টি আসন। যা শতকরার হিসেবে প্রায় ৩ শতাংশ।
দুইটি উপ-ইউনিটের মধ্যে ‘বি১’ ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে খালি ০৩টি আসন। এ ছাড়া ‘ডি১’ উপ ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে দুইটি আসন খালি রয়েছে।
বি-১ উপ ইউনিটভুক্ত নাট্যকলা ও সংগীত বিভাগে ভর্তির জন্য যোগ্য শিক্ষার্থী না থাকায় ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে। এদের মধ্যে নাট্যকলা বিভাগে ৩৫টি আসনের মধ্যে ৮টি আসন খালি রয়েছে। সংগীত বিভাগে ৩০টি আসনের মধ্যে ৯টি আসন খালি রয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত-সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিভাগে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হচ্ছেন তারা।
আসন খালি থাকার কারণ জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিন্ডিকেট সদস্য নাম প্রকাশ না করা শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ আগে যে অবস্থায় ছিল, এখন সে রকম নেই। শহর থেকে দূরে, ছাত্রসংগঠনের মারামারিসহ বিভিন্ন নেতিবাচক কারণে বারবার গণমাধ্যমের শিরোনাম হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। যার কারণে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা এখানে ভর্তি হতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। এ ছাড়া এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের দূরের চেয়ে কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ব্যাপারে আগ্রহী। আর এসব কারণে বারবার বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরও শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব আসন খালি আছে, তা পূরণ করার জন্য আমরা আরেকবার কল (তালিকা) দেব।’
বারবার তালিকা প্রকাশের পরও কেন শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে না জানতে চাইলে সহ-উপাচার্য বলেন, এখনো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়নি। শিক্ষার্থীরা কাছের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। যার কারণে তারা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তত্ত্বাবধানে আগামী ৭ ডিসেম্বর (শনিবার) ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্টের (আইসিপিসি) ঢাকা আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সাভারের ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা সম্মেলন কেন্দ্রে এই আয়োজন হবে
২ ঘণ্টা আগেবইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা যেন আমাদের নতুন পৃথিবীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, অজানা অনুভূতিগুলোর কথা বলে এবং জীবনকে আরও গভীরভাবে বোঝার সুযোগ দেয়। এরই অংশ হিসেবে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম কলেজ শাখা পাঠকবন্ধুর উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে বই
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) অনলাইনে এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)
৫ ঘণ্টা আগে১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের মধ্যবর্তী শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুরে যাত্রা শুরু করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম এই বিশ্ববিদ্যালয় চার দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গত ২২ নভেম্বর ৪৬ বছরে পদার্পণ করেছে
৫ ঘণ্টা আগে