মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে তৃতীয় ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরও পূর্ণ হয়নি সব আসন। ৪ ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো খালি রয়েছে ৬৭২টি আসন। যা মোট আসনের প্রায় ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া অনেক বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে গেছেন অনেকে।
আইসিটি সেল থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, এ-ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ২১৮টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৮ শতাংশ। বি-ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ২৩৮টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৯ শতাংশ। সি-ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৬টি আসন, শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। এবং ডি-ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১৫৩টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৩ শতাংশ।
এ ছাড়া দুইটি উপ-ইউনিটের বি১-ইউনিটের ১২৫ আসনের বিপরীতে খালি ২৫টি আসন। তবে ডি১-ইউনিটের ৩০টি আসনের বিপরীতে কোনো আসন খালি নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তৃতীয় পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষে বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৬৭২টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, চতুর্থ পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।’
এদিকে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া ভালো কয়েকটি বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিচ্ছি।
আসন খালি থাকার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এস. এম. সালামত উল্যা ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের মাঝে বড় ধরনের মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন এসেছে। যে কারণে তারা নিকটবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে ঝুঁকছে। তারা দূরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাচ্ছে না। আর এ কারণে হয়তো আসন খালি থেকে যাচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম এখনো শেষ হয়নি। গুচ্ছ একটি বিস্তৃত এলাকা। সেখানে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় সংযুক্ত। গুচ্ছের জন্য শিক্ষার্থীরা ইতস্তত করছে ৷ যার কারণে তাঁরা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না। শিক্ষার্থীরা বলছে কেউ গুচ্ছে আছে, কেউ এখানে আছে, সেখানে আছে। এ জন্য আসন খালি রয়ে গেছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে তৃতীয় ধাপের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরও পূর্ণ হয়নি সব আসন। ৪ ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে এখনো খালি রয়েছে ৬৭২টি আসন। যা মোট আসনের প্রায় ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া অনেক বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে গেছেন অনেকে।
আইসিটি সেল থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, এ-ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ২১৮টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৮ শতাংশ। বি-ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ২৩৮টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৯ শতাংশ। সি-ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ৩৬টি আসন, শতকরার হিসেবে ৮ শতাংশ। এবং ডি-ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে খালি রয়েছে ১৫৩টি আসন, শতকরার হিসেবে ১৩ শতাংশ।
এ ছাড়া দুইটি উপ-ইউনিটের বি১-ইউনিটের ১২৫ আসনের বিপরীতে খালি ২৫টি আসন। তবে ডি১-ইউনিটের ৩০টি আসনের বিপরীতে কোনো আসন খালি নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তৃতীয় পর্যায়ের প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষে বিভিন্ন ডিন অফিস থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৬৭২টি আসন খালি রয়েছে। আশা করছি, চতুর্থ পর্যায়ের ভর্তি কার্যক্রমে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে।’
এদিকে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে অনীহার অন্যতম কারণ হিসেবে সেশনজট, রাজনৈতিক সংঘাত, শহর থেকে অবস্থানগত দূরত্বকে দায়ী করেছেন শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েও ভর্তি বাতিল করা একাধিক শিক্ষার্থী জানান, টিভির পর্দায় ও সংবাদপত্রে প্রায়শই ক্যাম্পাসে সংঘাত সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। এতে অভিভাবকেরা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে এখানে পড়তে দিচ্ছেন না। এ ছাড়া ভালো কয়েকটি বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি সেশনজট রয়েছে। তাই অন্য বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিচ্ছি।
আসন খালি থাকার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এস. এম. সালামত উল্যা ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে এবার করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের মাঝে বড় ধরনের মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন এসেছে। যে কারণে তারা নিকটবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে ঝুঁকছে। তারা দূরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাচ্ছে না। আর এ কারণে হয়তো আসন খালি থেকে যাচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম এখনো শেষ হয়নি। গুচ্ছ একটি বিস্তৃত এলাকা। সেখানে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় সংযুক্ত। গুচ্ছের জন্য শিক্ষার্থীরা ইতস্তত করছে ৷ যার কারণে তাঁরা বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করছে না। শিক্ষার্থীরা বলছে কেউ গুচ্ছে আছে, কেউ এখানে আছে, সেখানে আছে। এ জন্য আসন খালি রয়ে গেছে।’
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তত্ত্বাবধানে আগামী ৭ ডিসেম্বর (শনিবার) ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্টের (আইসিপিসি) ঢাকা আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সাভারের ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা সম্মেলন কেন্দ্রে এই আয়োজন হবে
৪ ঘণ্টা আগেবইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা যেন আমাদের নতুন পৃথিবীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, অজানা অনুভূতিগুলোর কথা বলে এবং জীবনকে আরও গভীরভাবে বোঝার সুযোগ দেয়। এরই অংশ হিসেবে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম কলেজ শাখা পাঠকবন্ধুর উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে বই
৪ ঘণ্টা আগেবেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) অনলাইনে এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)
৭ ঘণ্টা আগে১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের মধ্যবর্তী শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুরে যাত্রা শুরু করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম এই বিশ্ববিদ্যালয় চার দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গত ২২ নভেম্বর ৪৬ বছরে পদার্পণ করেছে
৭ ঘণ্টা আগে