নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরুর সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। তাই পরীক্ষা পেছানোর কথা ‘চিন্তাই করছে না’ শিক্ষা বোর্ডগুলো।
একই সঙ্গে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মোর্চা আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘পরীক্ষার সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ, কেন্দ্রে কেন্দ্রে সরঞ্জামও পৌঁছে গেছে। কিছু মাধ্যমে পরীক্ষা পেছানোর জন্য শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথা শুনেছি, কিন্তু এর সত্যতা যাচাই করা যায়নি। পরীক্ষা পেছানোর বিষয়টি তাই আমার এ মুহূর্তে চিন্তাই করছি না।’
খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘শেষ সময়ে এসে এখন পরীক্ষা পেছানো খুব কঠিন। পরীক্ষা এক মাস পেছানো হলে সবকিছু এক মাস পিছিয়ে যাবে। পরীক্ষা পেছালে দেশও পিছিয়ে যাবে। সব পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য পরামর্শ থাকবে ১০ এপ্রিল থেকে পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার।’
পরীক্ষার তথ্য-উপাত্ত গণমাধ্যম ও অন্যান্য মাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর অভিভাবকেরা অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়ে আমাদের টেলিফোন করে জানতে চেয়েছেন। অভিভাবকদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ১০ এপ্রিল থেকে পরীক্ষা নেওয়ার সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে।’
১০ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। আর পরীক্ষা পেছানোর এ দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলা হচ্ছে অভিভাবকদের পক্ষ থেকে।
অসহযোগ আন্দোলনের ডাক
এসএসসি পরীক্ষা এক মাস পেছানো ও সব পরীক্ষার আগে তিন-চার দিন বন্ধের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার শহীদ মিনারে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়ে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠায় পরীক্ষার্থীদের একটি অংশ। সেখানে কয়েকজন পরীক্ষার্থী উপস্থিত হয়ে দাবি করে ‘তারা ওই আন্দোলন দেখতে’ এসেছে।
তাদের একজন পরীক্ষা পেছানোর দাবি জানিয়ে সাংবাদিকদের বলে, ‘ঈদের যে একটা গ্যাপ, জুলাই আন্দোলনের যে গ্যাপটা ছিল সেখানে আমাদের পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। পরীক্ষার আর সাত দিন বাকি। ঈদের রেশ এখনো কেটে ওঠেনি। যাদের গ্রামে যাওয়া ম্যান্ডেটরি তারা গ্রামে চলে গিয়েছেন। তাদের ফিরতে ফিরতে ৬-৭ তারিখ, তারা দুই দিনের প্রস্তুতি নিয়ে কীভাবে পরীক্ষা দেবে।’
সরকার পরিবর্তনের ফলে এসএসসির প্রশ্নপত্রে পরিবর্তন আসছে বলে দাবি করে ওই শিক্ষার্থী বলে, ‘এক ধারায় যে পরীক্ষাগুলো হতো, ওই জিনিসগুলো আমরা পাচ্ছি না। আমাদের হিউজ একটা চেঞ্জ আসবে। আমরা ওইটার পরীক্ষা দেব। এতগুলো গ্যাপের পরও আমাদের পরীক্ষার পরও আমরা শর্ট সিলেবাসে আমাদের পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না।’
যদিও চলতি বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে. তারা পুরোনো শিক্ষাক্রমেই নবম-দশম শ্রেণিতে পড়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার এক মাস পার হাওয়ার আগে গত সেপ্টেম্বরের শুরুতে নতুন শিক্ষাক্রম ‘আর বাস্তবায়নযোগ্য নয়’ বলে জানিয়ে ‘পুরোনো শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়ার’ ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তখন প্রথম ব্যাচ হিসেবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করছিল। চলতি বছর দশম শ্রেণিতে পুরোনো শিক্ষাক্রমে ক্লাস শুরু করেছে তারা। তারা প্রথমবারের মতো দশম শ্রেণিতে নতুন পাঠ্যবই হাতে পেয়েছে, যেগুলো ২০১২ সালে প্রণীত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়েছে।
এ শিক্ষার্থীরা ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেবে। তাদের জন্য চলতি বছরের শুরুতেই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
পরীক্ষা পেছানোর দাবি অযৌক্তিক বলছে ‘অভিভাবক ঐক্য ফোরাম’।
এদিকে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা পেছানোর দাবিকে অযৌক্তিক বলে আখ্যায়িত করেছে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সংগঠন ‘অভিভাবক ঐক্য ফোরাম’।
সংগঠনটির সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু ও সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম মিয়া এক যুক্ত বিবৃতিতে ১০ এপ্রিল থেকে রুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখে যথাযথ সময়ে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আয়োজন করার দাবি জানান।
তাঁদের ভাষ্য, ‘বারবার পরীক্ষার তারিখ ও রুটিন পরিবর্তন করলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং এর ফলে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হতে বাধ্য। কতিপয় শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর জন্য অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক দাবি নিয়ে তথাকথিত অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে, তা প্রত্যাহার করে পরীক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে গিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করার আহ্বান জানাচ্ছি। খোঁড়া যুক্তিতে কোনোভাবেই এসএসসি পরীক্ষা পেছানো যাবে না।’
আগের মতো ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি ও এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি তুলে অভিভাবক নেতারা বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতি শিক্ষা উপযোগী হওয়ায় দ্রুত সময়ে সিলেবাস শেষ করে পূর্বের নির্ধারিত তারিখে পরবর্তী সব এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া আর কখনোই যাতে কোনো পাবলিক পরীক্ষা পেছানো না হয়, সে বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডের পাশাপাশি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
কোভিড-১৯ মহামারি ও জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ছাত্রছাত্রীদের অনেক ক্ষতি হলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সে ঘাটতি পোষানোর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলেও অভিযোগ করা হয় অভিভাবকদের সংগঠনটির পক্ষ থেকে।
চলতি বছরে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরুর সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। তাই পরীক্ষা পেছানোর কথা ‘চিন্তাই করছে না’ শিক্ষা বোর্ডগুলো।
একই সঙ্গে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষা বোর্ডগুলোর মোর্চা আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘পরীক্ষার সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শেষ, কেন্দ্রে কেন্দ্রে সরঞ্জামও পৌঁছে গেছে। কিছু মাধ্যমে পরীক্ষা পেছানোর জন্য শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথা শুনেছি, কিন্তু এর সত্যতা যাচাই করা যায়নি। পরীক্ষা পেছানোর বিষয়টি তাই আমার এ মুহূর্তে চিন্তাই করছি না।’
খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘শেষ সময়ে এসে এখন পরীক্ষা পেছানো খুব কঠিন। পরীক্ষা এক মাস পেছানো হলে সবকিছু এক মাস পিছিয়ে যাবে। পরীক্ষা পেছালে দেশও পিছিয়ে যাবে। সব পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য পরামর্শ থাকবে ১০ এপ্রিল থেকে পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ার।’
পরীক্ষার তথ্য-উপাত্ত গণমাধ্যম ও অন্যান্য মাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর অভিভাবকেরা অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়ে আমাদের টেলিফোন করে জানতে চেয়েছেন। অভিভাবকদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ১০ এপ্রিল থেকে পরীক্ষা নেওয়ার সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে।’
১০ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। আর পরীক্ষা পেছানোর এ দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলা হচ্ছে অভিভাবকদের পক্ষ থেকে।
অসহযোগ আন্দোলনের ডাক
এসএসসি পরীক্ষা এক মাস পেছানো ও সব পরীক্ষার আগে তিন-চার দিন বন্ধের দাবিতে আজ বৃহস্পতিবার শহীদ মিনারে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়ে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠায় পরীক্ষার্থীদের একটি অংশ। সেখানে কয়েকজন পরীক্ষার্থী উপস্থিত হয়ে দাবি করে ‘তারা ওই আন্দোলন দেখতে’ এসেছে।
তাদের একজন পরীক্ষা পেছানোর দাবি জানিয়ে সাংবাদিকদের বলে, ‘ঈদের যে একটা গ্যাপ, জুলাই আন্দোলনের যে গ্যাপটা ছিল সেখানে আমাদের পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। পরীক্ষার আর সাত দিন বাকি। ঈদের রেশ এখনো কেটে ওঠেনি। যাদের গ্রামে যাওয়া ম্যান্ডেটরি তারা গ্রামে চলে গিয়েছেন। তাদের ফিরতে ফিরতে ৬-৭ তারিখ, তারা দুই দিনের প্রস্তুতি নিয়ে কীভাবে পরীক্ষা দেবে।’
সরকার পরিবর্তনের ফলে এসএসসির প্রশ্নপত্রে পরিবর্তন আসছে বলে দাবি করে ওই শিক্ষার্থী বলে, ‘এক ধারায় যে পরীক্ষাগুলো হতো, ওই জিনিসগুলো আমরা পাচ্ছি না। আমাদের হিউজ একটা চেঞ্জ আসবে। আমরা ওইটার পরীক্ষা দেব। এতগুলো গ্যাপের পরও আমাদের পরীক্ষার পরও আমরা শর্ট সিলেবাসে আমাদের পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না।’
যদিও চলতি বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে. তারা পুরোনো শিক্ষাক্রমেই নবম-দশম শ্রেণিতে পড়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার এক মাস পার হাওয়ার আগে গত সেপ্টেম্বরের শুরুতে নতুন শিক্ষাক্রম ‘আর বাস্তবায়নযোগ্য নয়’ বলে জানিয়ে ‘পুরোনো শিক্ষাক্রমে ফিরে যাওয়ার’ ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তখন প্রথম ব্যাচ হিসেবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করছিল। চলতি বছর দশম শ্রেণিতে পুরোনো শিক্ষাক্রমে ক্লাস শুরু করেছে তারা। তারা প্রথমবারের মতো দশম শ্রেণিতে নতুন পাঠ্যবই হাতে পেয়েছে, যেগুলো ২০১২ সালে প্রণীত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়েছে।
এ শিক্ষার্থীরা ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেবে। তাদের জন্য চলতি বছরের শুরুতেই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
পরীক্ষা পেছানোর দাবি অযৌক্তিক বলছে ‘অভিভাবক ঐক্য ফোরাম’।
এদিকে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা পেছানোর দাবিকে অযৌক্তিক বলে আখ্যায়িত করেছে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সংগঠন ‘অভিভাবক ঐক্য ফোরাম’।
সংগঠনটির সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু ও সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম মিয়া এক যুক্ত বিবৃতিতে ১০ এপ্রিল থেকে রুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখে যথাযথ সময়ে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আয়োজন করার দাবি জানান।
তাঁদের ভাষ্য, ‘বারবার পরীক্ষার তারিখ ও রুটিন পরিবর্তন করলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং এর ফলে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হতে বাধ্য। কতিপয় শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর জন্য অগ্রহণযোগ্য ও অযৌক্তিক দাবি নিয়ে তথাকথিত অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে, তা প্রত্যাহার করে পরীক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে গিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করার আহ্বান জানাচ্ছি। খোঁড়া যুক্তিতে কোনোভাবেই এসএসসি পরীক্ষা পেছানো যাবে না।’
আগের মতো ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি ও এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজনের দাবি তুলে অভিভাবক নেতারা বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতি শিক্ষা উপযোগী হওয়ায় দ্রুত সময়ে সিলেবাস শেষ করে পূর্বের নির্ধারিত তারিখে পরবর্তী সব এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া আর কখনোই যাতে কোনো পাবলিক পরীক্ষা পেছানো না হয়, সে বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডের পাশাপাশি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
কোভিড-১৯ মহামারি ও জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ছাত্রছাত্রীদের অনেক ক্ষতি হলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সে ঘাটতি পোষানোর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলেও অভিযোগ করা হয় অভিভাবকদের সংগঠনটির পক্ষ থেকে।
মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ‘শ্রদ্ধায় গৌরবে স্বাধীনতা দিবস’ শিরোনামে বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ইমতিয়াজ হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম।
২১ মিনিট আগেইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ফটোগ্রাফি ক্লাবের উদ্যোগে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী দ্বিতীয় পর্বের জাতীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী ‘এফ ইলেভেন সি শার্প সিজন টু’। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রতিভাবান আলোকচিত্রীরা এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ইংরেজি প্রথম পত্রে ভালো ফল করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছি। ইংরেজি প্রথমপত্র মোট ১০০ নম্বরের, যা দুটি অংশে বিভক্ত Part A: Reading Test (৫০ নম্বর) এবং Part B: Writing Test (৫০ নম্বর)। Reading Test অংশে প্রথমেই একটি Seen Passage থাকবে...
১৩ ঘণ্টা আগেতুরস্কে সাবানসি বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে...
১৪ ঘণ্টা আগে