পার্থক্য
প্রচলিত নিয়মে কবিতা তথা পদ্যের মূল ভাব বোঝাতে সারমর্ম ও গল্প তথা গদ্যের মূল ভাব বোঝাতে সারাংশ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। সারাংশ ও সারমর্ম প্রায় সমর্থক। তবে সারমর্ম লেখার ক্ষেত্রে মূল ভাব পরিপূর্ণভাবে ফুটিয়ে তুলতে হয়। সারসংক্ষেপের কথাটি মূলত ইংরেজি Synopsis শব্দের প্রতিশব্দ। সাধারণত সারমর্মের একটি নির্দিষ্ট আয়তন থাকে। আর কোনো পদ্যের শুরু থেকে সমাপ্তি পর্যন্ত মূল ভাব স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হয়। অন্যদিকে সারাংশে কোনো গদ্যের নির্দিষ্ট অংশ প্রকাশ করতে হবে, অর্থাৎ কেবল নির্দিষ্ট বক্তব্যটুকুই প্রকাশ পাবে। পুরো গদ্য দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে, তা পুরোপুরি থাকা জরুরি নয়, এবং সারাংশের পরিধি সারমর্মের চেয়ে কিছুটা বেশি।
পড়া
যে অংশের সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হবে, তা বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। পড়ার সময় মূল ভাবে যদি কোনো উপমা, রূপক বা অলংকার থাকে, তবে সে সব বিষয়ের ভাবগত অর্থ বোঝার চেষ্টা করতে হবে। আর সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় উপমা, রূপক, অলংকার সরাসরি না যুক্ত করে পুরো রচনার মূল ভাবটি স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
প্রসঙ্গ
গদ্য বা পদ্যাংশের মূল ভাবের বাইরে গিয়ে কিছু লেখা যাবে না। এমনকি কবি বা লেখকের নাম থাকলেও লেখা যাবে না। ‘কবি বলেছেন’, এ ধরনের কথা বা কোনো উক্তি সরাসরি লেখা যাবে না। মূল অংশে উদ্ধৃতি থাকলে তার পুনরাবৃত্তি করা যাবে না, প্রয়োজনে ভাবটুকু উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া লিখতে পারেন। আর সারাংশে প্রত্যক্ষ উক্তি থাকলে, তা পরোক্ষ উক্তিতে সংক্ষেপে লেখার নিয়ম।
লেখার ধরন
সারমর্ম ও সারাংশ দুটোই অনুচ্ছেদ আকারে লিখতে হয়। কবিতার সারমর্ম হোক বা গল্পের সারাংশ; উভয়ই লেখার সময় অনুচ্ছেদ আকারে লিখতে হবে। অনেক সময় গদ্য বা পদ্যতে কোনো বিষয় উপস্থাপনের জন্য কিছু আলংকারিক বিষয় জুড়ে দেওয়া থাকে। সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় সেসব আলংকারিক বিষয় বাদ দিতে হবে। মনে রাখবেন, শুরুতে বাক্য গুছিয়ে ও আকর্ষণীয়ভাবে লেখা আপনার সারাংশ বা সারমর্মকে বেশি মানসম্পন্ন করে তুলবে। তবে গদ্য বা পদ্যের কোনো বাক্যই হুবহু সারাংশ বা সারমর্মে লেখা যাবে না।
ভাষা
সারমর্ম বা সারাংশ যথাসম্ভব সহজ ভাষায় ও সরলভাবে গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবেন। সারাংশ বা সারমর্ম পড়ে যেন খুব সহজেই রচনার মূল বক্তব্য বোঝা যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সহজভাবে উপস্থাপন করাই যেহেতু এর মূল উদ্দেশ্য, তাই অহেতুক গুরুগম্ভীর ভাষায় লিখে বিষয়টি জটিল করা উচিত নয়। এ ছাড়া সারাংশ বা সারমর্মের বক্তব্যে উত্তম পুরুষ (আমি বা আমরা) বা মধ্যম পুরুষ (তুমি বা তোমরা) দিয়ে কখনোই বাক্য লেখা যাবে না।
পার্থক্য
প্রচলিত নিয়মে কবিতা তথা পদ্যের মূল ভাব বোঝাতে সারমর্ম ও গল্প তথা গদ্যের মূল ভাব বোঝাতে সারাংশ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। সারাংশ ও সারমর্ম প্রায় সমর্থক। তবে সারমর্ম লেখার ক্ষেত্রে মূল ভাব পরিপূর্ণভাবে ফুটিয়ে তুলতে হয়। সারসংক্ষেপের কথাটি মূলত ইংরেজি Synopsis শব্দের প্রতিশব্দ। সাধারণত সারমর্মের একটি নির্দিষ্ট আয়তন থাকে। আর কোনো পদ্যের শুরু থেকে সমাপ্তি পর্যন্ত মূল ভাব স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হয়। অন্যদিকে সারাংশে কোনো গদ্যের নির্দিষ্ট অংশ প্রকাশ করতে হবে, অর্থাৎ কেবল নির্দিষ্ট বক্তব্যটুকুই প্রকাশ পাবে। পুরো গদ্য দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে, তা পুরোপুরি থাকা জরুরি নয়, এবং সারাংশের পরিধি সারমর্মের চেয়ে কিছুটা বেশি।
পড়া
যে অংশের সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হবে, তা বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। পড়ার সময় মূল ভাবে যদি কোনো উপমা, রূপক বা অলংকার থাকে, তবে সে সব বিষয়ের ভাবগত অর্থ বোঝার চেষ্টা করতে হবে। আর সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় উপমা, রূপক, অলংকার সরাসরি না যুক্ত করে পুরো রচনার মূল ভাবটি স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
প্রসঙ্গ
গদ্য বা পদ্যাংশের মূল ভাবের বাইরে গিয়ে কিছু লেখা যাবে না। এমনকি কবি বা লেখকের নাম থাকলেও লেখা যাবে না। ‘কবি বলেছেন’, এ ধরনের কথা বা কোনো উক্তি সরাসরি লেখা যাবে না। মূল অংশে উদ্ধৃতি থাকলে তার পুনরাবৃত্তি করা যাবে না, প্রয়োজনে ভাবটুকু উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া লিখতে পারেন। আর সারাংশে প্রত্যক্ষ উক্তি থাকলে, তা পরোক্ষ উক্তিতে সংক্ষেপে লেখার নিয়ম।
লেখার ধরন
সারমর্ম ও সারাংশ দুটোই অনুচ্ছেদ আকারে লিখতে হয়। কবিতার সারমর্ম হোক বা গল্পের সারাংশ; উভয়ই লেখার সময় অনুচ্ছেদ আকারে লিখতে হবে। অনেক সময় গদ্য বা পদ্যতে কোনো বিষয় উপস্থাপনের জন্য কিছু আলংকারিক বিষয় জুড়ে দেওয়া থাকে। সারমর্ম বা সারাংশ লেখার সময় সেসব আলংকারিক বিষয় বাদ দিতে হবে। মনে রাখবেন, শুরুতে বাক্য গুছিয়ে ও আকর্ষণীয়ভাবে লেখা আপনার সারাংশ বা সারমর্মকে বেশি মানসম্পন্ন করে তুলবে। তবে গদ্য বা পদ্যের কোনো বাক্যই হুবহু সারাংশ বা সারমর্মে লেখা যাবে না।
ভাষা
সারমর্ম বা সারাংশ যথাসম্ভব সহজ ভাষায় ও সরলভাবে গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবেন। সারাংশ বা সারমর্ম পড়ে যেন খুব সহজেই রচনার মূল বক্তব্য বোঝা যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সহজভাবে উপস্থাপন করাই যেহেতু এর মূল উদ্দেশ্য, তাই অহেতুক গুরুগম্ভীর ভাষায় লিখে বিষয়টি জটিল করা উচিত নয়। এ ছাড়া সারাংশ বা সারমর্মের বক্তব্যে উত্তম পুরুষ (আমি বা আমরা) বা মধ্যম পুরুষ (তুমি বা তোমরা) দিয়ে কখনোই বাক্য লেখা যাবে না।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৮ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
২১ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
২১ ঘণ্টা আগে