আব্দুর রাজ্জাক খান
ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ৮ প্রদেশে অবস্থিত ২১টি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা। এই তালিকা ২০২৪ সালের মে মাসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের অনুমোদন ছাড়া কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি বা সনদ গ্রহণ করলে ভবিষ্যতে শিক্ষা ও ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ইউজিসি এসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে রাজ্য সরকারের উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে। লিখেছেন আব্দুর রাজ্জাক খান।
কোথায় অবস্থিত এসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে রয়েছে বেশ কিছু ভুয়া প্রতিষ্ঠান, যেগুলো নিজেদের বৈধ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচয় দেয়। প্রতিটি রাজ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য যেসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে কিছু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:
অন্ধ্র প্রদেশ
অন্ধ্র প্রদেশে আছে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো ক্রিস্ট নিউ টেস্টামেন্ট ডিমড ইউনিভার্সিটি ও বাইবেল ওপেন ইউনিভার্সিটি অব ইন্ডিয়া। অন্ধ্র প্রদেশ গুন্টুর কাকুমানুভারিথোটো ও শ্রীনগর দুটি ঠিকানায় অবস্থিত ক্রিস্ট নিউ টেস্টামেন্ট ডিমড ইউনিভার্সিটি। এই প্রতিষ্ঠান কোনো বৈধ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়নি। বাইবেল ওপেন ইউনিভার্সিটি অব ইন্ডিয়া অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপট্টনমে অবস্থিত একটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যেটিতে শিক্ষাদান করার কোনো অনুমতিই নেই।
দিল্লি
ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে রাজধানী দিল্লিতে। সেখানে ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেদের সরকারি বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের মতো পরিচয় দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব পাবলিক অ্যান্ড ফিজিক্যাল হেলথ সায়েন্সেস; কমার্শিয়াল ইউনিভার্সিটি লিমিটেড; ইউনাইটেড নেশনস ইউনিভার্সিটি; ভোকেশনাল ইউনিভার্সিটি; এডিআর-সেন্ট্রিক জুরিডিক্যাল ইউনিভার্সিটি; ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং; বিশ্বকর্মা ওপেন ইউনিভার্সিটি ফর সেলফ-এমপ্লয়মেন্ট; আধ্যাত্মিক বিশ্ববিদ্যালয় (স্পিরিচুয়াল ইউনিভার্সিটি)। এগুলো সরকারি বা বৈধ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়নি।
কর্ণাটক
কর্ণাটকের গোকাকে অবস্থিত বাদাগানভি সরকার ওয়ার্ল্ড ওপেন ইউনিভার্সিটি এডুকেশন সোসাইটি। এই প্রতিষ্ঠান কোনো বৈধ শিক্ষাদান অনুমোদন পায়নি এবং একে একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কেরালা
কেরালায় আছে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যা কোনো সরকারি অনুমোদন ছাড়াই কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দুটি হলো কেরালার কিষাণত্তমে অবস্থিত সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটি এবং কুন্নামঙ্গলম কোঝিকোড়ে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব প্রফেটিক মেডিসিন। এ দুটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদানের কোনো বৈধতা না থাকায় এদের ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য নয়।
মহারাষ্ট্র
রাজা অ্যারাবিক ইউনিভার্সিটি। নাগপুরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয় ভুয়া হিসেবে চিহ্নিত এবং এর অনুমোদন নেই।
পদুচেরি
শ্রী বোধি একাডেমি অব হায়ার এডুকেশন। পদুচেরির এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাদান করার কোনো সরকারি অনুমোদন নেই। ফলে এটি একটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
উত্তর প্রদেশ
উত্তর প্রদেশে বেশ কিছু ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো অবৈধভাবে শিক্ষাদান চালিয়ে যাচ্ছে। সেগুলো হলো গান্ধী হিন্দি বিদ্যাপীঠ; নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ইউনিভার্সিটি; ভারতীয় শিক্ষা পরিষদ; মহামায়া টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি।
পশ্চিমবঙ্গ
পশ্চিমবঙ্গে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো অলটারনেটিভ মেডিসিনের নামে শিক্ষাদান করছে। সেগুলো হলো ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব অলটারনেটিভ মেডিসিন; ইনস্টিটিউট অব অলটারনেটিভ মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ।
এমন ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের ভুল পথে পরিচালিত করে এবং তাঁদের মূল্যবান সময় ও অর্থ নষ্ট করে। তারা যে ডিগ্রি দেয়, তা কোনো সরকারি বা বৈধ প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে স্বীকৃত নয়, ফলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নিরাপদ থাকে না।
সতর্কতা ও পরামর্শ
শিক্ষার্থীদের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে এর বৈধতা ও স্বীকৃতি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। শুধু ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে হবে, যেগুলো সরকারি আইন অনুযায়ী বৈধ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ। ইউজিসি প্রকাশিত এই তালিকা শিক্ষার্থীদের জন্য সতর্কবার্তা, যাতে শিক্ষার্থীরা ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।
সূত্র: ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ৮ প্রদেশে অবস্থিত ২১টি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা। এই তালিকা ২০২৪ সালের মে মাসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের অনুমোদন ছাড়া কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি বা সনদ গ্রহণ করলে ভবিষ্যতে শিক্ষা ও ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ইউজিসি এসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে রাজ্য সরকারের উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে। লিখেছেন আব্দুর রাজ্জাক খান।
কোথায় অবস্থিত এসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে রয়েছে বেশ কিছু ভুয়া প্রতিষ্ঠান, যেগুলো নিজেদের বৈধ বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচয় দেয়। প্রতিটি রাজ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য যেসব ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে কিছু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:
অন্ধ্র প্রদেশ
অন্ধ্র প্রদেশে আছে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো ক্রিস্ট নিউ টেস্টামেন্ট ডিমড ইউনিভার্সিটি ও বাইবেল ওপেন ইউনিভার্সিটি অব ইন্ডিয়া। অন্ধ্র প্রদেশ গুন্টুর কাকুমানুভারিথোটো ও শ্রীনগর দুটি ঠিকানায় অবস্থিত ক্রিস্ট নিউ টেস্টামেন্ট ডিমড ইউনিভার্সিটি। এই প্রতিষ্ঠান কোনো বৈধ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়নি। বাইবেল ওপেন ইউনিভার্সিটি অব ইন্ডিয়া অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপট্টনমে অবস্থিত একটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যেটিতে শিক্ষাদান করার কোনো অনুমতিই নেই।
দিল্লি
ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে রাজধানী দিল্লিতে। সেখানে ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেদের সরকারি বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের মতো পরিচয় দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব পাবলিক অ্যান্ড ফিজিক্যাল হেলথ সায়েন্সেস; কমার্শিয়াল ইউনিভার্সিটি লিমিটেড; ইউনাইটেড নেশনস ইউনিভার্সিটি; ভোকেশনাল ইউনিভার্সিটি; এডিআর-সেন্ট্রিক জুরিডিক্যাল ইউনিভার্সিটি; ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং; বিশ্বকর্মা ওপেন ইউনিভার্সিটি ফর সেলফ-এমপ্লয়মেন্ট; আধ্যাত্মিক বিশ্ববিদ্যালয় (স্পিরিচুয়াল ইউনিভার্সিটি)। এগুলো সরকারি বা বৈধ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়নি।
কর্ণাটক
কর্ণাটকের গোকাকে অবস্থিত বাদাগানভি সরকার ওয়ার্ল্ড ওপেন ইউনিভার্সিটি এডুকেশন সোসাইটি। এই প্রতিষ্ঠান কোনো বৈধ শিক্ষাদান অনুমোদন পায়নি এবং একে একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কেরালা
কেরালায় আছে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যা কোনো সরকারি অনুমোদন ছাড়াই কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দুটি হলো কেরালার কিষাণত্তমে অবস্থিত সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটি এবং কুন্নামঙ্গলম কোঝিকোড়ে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব প্রফেটিক মেডিসিন। এ দুটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদানের কোনো বৈধতা না থাকায় এদের ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য নয়।
মহারাষ্ট্র
রাজা অ্যারাবিক ইউনিভার্সিটি। নাগপুরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয় ভুয়া হিসেবে চিহ্নিত এবং এর অনুমোদন নেই।
পদুচেরি
শ্রী বোধি একাডেমি অব হায়ার এডুকেশন। পদুচেরির এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাদান করার কোনো সরকারি অনুমোদন নেই। ফলে এটি একটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
উত্তর প্রদেশ
উত্তর প্রদেশে বেশ কিছু ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো অবৈধভাবে শিক্ষাদান চালিয়ে যাচ্ছে। সেগুলো হলো গান্ধী হিন্দি বিদ্যাপীঠ; নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ইউনিভার্সিটি; ভারতীয় শিক্ষা পরিষদ; মহামায়া টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি।
পশ্চিমবঙ্গ
পশ্চিমবঙ্গে দুটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো অলটারনেটিভ মেডিসিনের নামে শিক্ষাদান করছে। সেগুলো হলো ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব অলটারনেটিভ মেডিসিন; ইনস্টিটিউট অব অলটারনেটিভ মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ।
এমন ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থীদের ভুল পথে পরিচালিত করে এবং তাঁদের মূল্যবান সময় ও অর্থ নষ্ট করে। তারা যে ডিগ্রি দেয়, তা কোনো সরকারি বা বৈধ প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে স্বীকৃত নয়, ফলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ নিরাপদ থাকে না।
সতর্কতা ও পরামর্শ
শিক্ষার্থীদের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে এর বৈধতা ও স্বীকৃতি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। শুধু ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে হবে, যেগুলো সরকারি আইন অনুযায়ী বৈধ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ। ইউজিসি প্রকাশিত এই তালিকা শিক্ষার্থীদের জন্য সতর্কবার্তা, যাতে শিক্ষার্থীরা ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।
সূত্র: ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
নারী শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা লঙ্ঘনের অভিযোগে উত্তাল মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণে প্রশাসনের বিলম্বের প্রতিবাদে ক্লাস ও পরীক্ষাসহ সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন বছর, নতুন সম্ভাবনা! ক্যাম্পাসের প্রতিটি দিন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন উদ্যোগ ও নতুন উদ্দীপনায় পূর্ণ। ২০২৫ সাল আমাদের জন্য এক অনন্য যাত্রা হতে চলেছে, যেখানে আমরা শুধু পড়াশোনা বা ক্যাম্পাসের কার্যক্রমের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখব না, বরং বৃহত্তর সামাজিক পরিবর্তন, শিক্ষার প্রসার এবং মানসিক স্বাস্থ্য
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদন ১০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। আবেদনের কার্যক্রম চলবে ১০ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) বা এআই আধুনিক প্রযুক্তির সবচেয়ে আলোচিত এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে নকল করে কাজ সম্পাদন করাই এর প্রধান কাজ। স্বাস্থ্যসেবা, ব্যবসা, শিক্ষা, কৃষি থেকে শুরু করে সৃজনশীল শিল্প—প্রতিটি ক্ষেত্রে এআইয়ের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। বিশ্বের অনেক...
১৭ ঘণ্টা আগে