বিজ্ঞপ্তি
জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পাশাপাশি শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট সবাইকে সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী কর্ম বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেছেন, টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। এর ব্যবহার যত বাড়বে, শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা তত সহজ হবে। আর এভাবেই আগামীর বিশ্ব আরও উন্নত ও বাসযোগ্য হিসেবে গড়ে উঠবে।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৫.০-এসটিআই’ শীর্ষক ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন। সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, জাপান, ডেনমার্কসহ বিশ্বের ৩২টি দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গবেষকেরা অংশ নেন।
দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য দেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) অব. শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন প্রমুখ।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর বলেন, টেকসই উন্নয়নে ইতিমধ্যেই অসাধারণ সাফল্য অর্জন করছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিককালে এর একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো সোলার হোম সিস্টেম প্রকল্প; যা লাখো গ্রামীণ পরিবারে আজ আস্থার প্রতীক।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, আধুনিক শিল্প আজ জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানামুখী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এমন প্রেক্ষাপটে ‘ইন্ডাস্ট্রি ৫.০’-এর লক্ষ্য অর্জনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিকস এবং ইন্টারনেট অফ থিংসের মতো বিষয়গুলো নিয়ে এসটিআই সম্মেলন নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।
সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক ৫.০-এর সঙ্গে আধুনিক বিশ্বের তাল মিলিয়ে চলার নানা অনুষঙ্গ তুলে ধরেন।
অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ সম্মেলনের এসটিআই ৫.০-এর আদ্যোপান্ত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে সাসটেইনেবল টেকনোলজির ভূমিকা অপরিহার্য।
এর আগে সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩৫২টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়ে; যা থেকে ১০২টি প্রবন্ধ নির্বাচিত হয়। আয়োজক কমিটি জানান, সম্মেলনে মূলত চারটি পৃথক ট্র্যাক প্রাধান্য পাবে। এর মধ্যে রয়েছে-ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস; এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেকট্রনিকস, সেন্সরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন; ইন্ডাস্ট্রি ৫.০ ডিজাইন অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।
সম্মেলনের প্রথম দিন আলোচনা সভা ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন ছাড়াও প্যানেল ডিসকাশন, ১০টি এমওআই সাক্ষর, গবেষণাপত্র উপস্থাপন, নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকনোলজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পাশাপাশি শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট সবাইকে সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী কর্ম বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেছেন, টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। এর ব্যবহার যত বাড়বে, শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা তত সহজ হবে। আর এভাবেই আগামীর বিশ্ব আরও উন্নত ও বাসযোগ্য হিসেবে গড়ে উঠবে।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৫.০-এসটিআই’ শীর্ষক ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন। সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, জাপান, ডেনমার্কসহ বিশ্বের ৩২টি দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গবেষকেরা অংশ নেন।
দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য দেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) অব. শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন প্রমুখ।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর বলেন, টেকসই উন্নয়নে ইতিমধ্যেই অসাধারণ সাফল্য অর্জন করছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিককালে এর একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো সোলার হোম সিস্টেম প্রকল্প; যা লাখো গ্রামীণ পরিবারে আজ আস্থার প্রতীক।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, আধুনিক শিল্প আজ জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানামুখী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এমন প্রেক্ষাপটে ‘ইন্ডাস্ট্রি ৫.০’-এর লক্ষ্য অর্জনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিকস এবং ইন্টারনেট অফ থিংসের মতো বিষয়গুলো নিয়ে এসটিআই সম্মেলন নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।
সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক ৫.০-এর সঙ্গে আধুনিক বিশ্বের তাল মিলিয়ে চলার নানা অনুষঙ্গ তুলে ধরেন।
অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ সম্মেলনের এসটিআই ৫.০-এর আদ্যোপান্ত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে সাসটেইনেবল টেকনোলজির ভূমিকা অপরিহার্য।
এর আগে সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩৫২টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়ে; যা থেকে ১০২টি প্রবন্ধ নির্বাচিত হয়। আয়োজক কমিটি জানান, সম্মেলনে মূলত চারটি পৃথক ট্র্যাক প্রাধান্য পাবে। এর মধ্যে রয়েছে-ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস; এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেকট্রনিকস, সেন্সরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন; ইন্ডাস্ট্রি ৫.০ ডিজাইন অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।
সম্মেলনের প্রথম দিন আলোচনা সভা ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন ছাড়াও প্যানেল ডিসকাশন, ১০টি এমওআই সাক্ষর, গবেষণাপত্র উপস্থাপন, নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকনোলজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
দেশের উচ্চশিক্ষা অঙ্গনে এক অনন্য উদ্যাপনের মুহূর্ত সৃষ্টি করেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশ কয়েকটির সাম্প্রতিক সমাবর্তন অনুষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম, একাডেমিক উৎকর্ষ ও ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতিকে স্বীকৃতি জানাতে দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জমকালো আয়োজনে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত...
১৯ মিনিট আগেপ্রত্যন্ত গ্রামের মাটির গন্ধ আর কঠিন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠা এক নারী—হোমাইরা জাহান সনম। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশার বড়ই গ্রামের সেই মেয়েটি আজ বাংলাদেশের গর্ব। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের কৃষি গবেষণায় বিশেষ ভূমিকা রেখে তিনি দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন। হোমাইরা প্রথম বাংলাদেশি নারী, যিনি আন্তর্জাতিক কৃষি...
২৭ মিনিট আগেবসন্ত মানেই রং, উচ্ছ্বাস আর প্রাণের জাগরণ। শীত কাটিয়ে প্রকৃতি নতুন প্রাণে ফিরেছে। চারদিকে ফুলের বাহার, কোকিলের কুহুতান আর হালকা মৃদু বাতাস মনকে প্রফুল্ল করে। প্রকৃতির এই পরিবর্তন শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, মানুষের মনেও আনে প্রশান্তি।
৩৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ উচ্চতর মৎস্য শিক্ষা ও গবেষণার অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুপরিচিত। নতুন মাছের জাত উদ্ভাবন এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ ছাড়াও আন্তর্জাতিক পরিসরে গবেষণায় সুনাম অর্জন করেছে এই অনুষদ। তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে
৩৬ মিনিট আগে