প্রশ্ন: উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন পাঁচ মাস হলো। এই অল্প সময়ে নিজের কাজের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন?
উত্তর: আমার মনে হয়, মূল্যায়ন শিক্ষকেরা করবেন, আমি না। কী কী কাজ করেছি, কোথাও সীমাবদ্ধতা আছে কি না, এসবের মূল্যায়ন হবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে। আমি যখন দায়িত্ব নিয়েছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম একদম স্থবির ছিল। শুধু শিক্ষা কার্যক্রম চলছিল। এই স্থির অবস্থাকে ভাঙতে অনেক সময় লেগেছে। অর্থাৎ সবকিছু গুছিয়ে আনা। এ পর্যন্ত ২৭টি বোর্ড করে ফেলেছি। শিক্ষকদের পদোন্নতি হয়েছে, নারীদের হলের নামে ভুল ছিল, সেটা ঠিক করা হচ্ছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা বাড়াতে কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন কী?
উত্তর: একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাপকাঠি হলো গবেষণা। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে গবেষণা সেল রয়েছে, সেটা কার্যকর করেছি। এ মাসে চারটা ওয়ার্কশপ রয়েছে। শিক্ষার্থীরাও যাতে গবেষণা করতে পারে, সেই পরিবেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। গবেষণায় প্রশিক্ষণ বাড়ানোর পাশাপাশি উৎসাহিত করা এবং আর্থিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক আছেন আন্তর্জাতিক মানের। শিক্ষকদের জার্নাল প্রকাশিত হলে এক্সট্রা সম্মানী দেওয়ার ব্যবস্থা করা, আন্তর্জাতিক কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা আছে। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বহিরাঙ্গন কার্যক্রমের পরিচালক নিয়োগ দিয়েছি। এ পদ আইনে ছিল। কেউ এত দিন নিয়োগ দেননি।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে কোনো পরিকল্পনা রয়েছে?
উত্তর: ইউজিসির শিক্ষার্থী বৃত্তি, সেটাও হয়ে যাচ্ছে। আমি চিন্তা করছি, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে যে আয়টা হয়, শিক্ষকেরা যে সম্মানীটা পাচ্ছেন, সেখান থেকে ছোট একটা অংশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করার।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?
উত্তর: এত অল্প পরিসরে, ভবনগুলোও পুরোনো, এসি নেই, ক্লাসরুমগুলো ছোট। শিক্ষার্থীদের তুলনায় এত সীমিত সম্পদ নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় যে এত দূর এগিয়েছে, সেটি আমাকে অবাক করে। স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে যে বাজেট বাড়ানো হয়, পাশাপাশি আমরা যদি কিছু বাজেট জেনারেট করতে পারি, তাহলে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। তা ছাড়া আইসিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-সংক্রান্ত যেসব বিভাগ দরকার, সেসব বিভাগ খোলার চিন্তাভাবনা করছি।
প্রশ্ন: উপ-উপাচার্যের বিধান তৈরি করা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
উত্তর: এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলে অনেক পরিবর্তন দরকার। উপ-উপাচার্যের খুবই প্রয়োজন। তবে যেটা বেশি দরকার, তা হলো আইনের পরিবর্তন। এখানে একজন সহযোগী অধ্যাপক ডিন হতে পারেন, কিন্তু চেয়ারম্যান হতে পারেন না। ফলে একজন শিক্ষক দীর্ঘদিন চেয়ারে থাকছেন। এ কারণে শিক্ষকদের মধ্যেও অসন্তোষ দেখা দিচ্ছে। অনেক শিক্ষক চাচ্ছেন দায়িত্বে আসতে। উপাচার্য বদলাচ্ছে কিন্তু চেয়ারম্যান বদলাচ্ছে না। এই আইন পরিবর্তন হলে উপ-উপাচার্যও আসতে পারে, চেয়ারম্যান, ডিনের নিয়মটাও পাল্টাবে।
প্রশ্ন: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের সর্বশেষ অবস্থা কী?
উত্তর: কেরানীগঞ্জে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের কাজ এগিয়ে চলছে। জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ হয়েছে, সীমানাপ্রাচীরের কাজ চলছে। এ মুহূর্তে বালু ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
প্রশ্ন: প্রতিষ্ঠার ১৮ বছরেও শিক্ষার্থীদের আবাসনের সুবিধা নেই। এ নিয়ে কোনো পরিকল্পনা রয়েছে?
উত্তর: এখানে তো আমার চিন্তাভাবনা নেই, চিন্তাভাবনা কেরানীগঞ্জ ক্যাম্পাস নিয়ে।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নিয়ে কিছু ভেবেছেন কি?
উত্তর: আমি আগেও বলেছি, এখানে আইন পরিবর্তনের মাধ্যমেই নির্বাচনের বিষয়টি আসতে পারে, তার আগে নয়।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উদ্দেশে কিছু বলার আছে?
উত্তর: এখানে অনেক কর্মকর্তা। ২০ হাজার শিক্ষার্থী, ৭০০ শিক্ষক, ৬০০ কর্মকর্তা। কর্মকর্তাদের অনুপাত অনেক। এখানে শূন্য পদের বিপরীতে একজনের জায়গায় পাঁচজন নেওয়া হয়েছে। ফলে অনেককে স্থায়ী করা যাচ্ছে না।
শূন্য পদের বিপরীতে যে শিক্ষকেরা এসেছেন, যাঁদের বিভাগে কোনো পদ নেই, তাঁদের বিষয়েও আমি নিজে ইউজিসিতে কথা বলেছি। তাঁরা
সদয় হয়েছেন। কিন্তু কর্মকর্তা-কর্মচারী ডেইলি বেসিসে আছেন প্রায় ৩৫০ জন। তাঁদের তো স্থায়ী করার জন্য আমার কোনো পদ নেই। আরেকটি বিষয়, শিক্ষকদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের একটি অনুপাত করা প্রয়োজন। এত কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে আগের প্রশাসকদের দূরদর্শী হওয়া প্রয়োজন ছিল।
প্রশ্ন: নিরাপদ ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার কী পরিকল্পনা?
উত্তর: পুরান ঢাকার কমিউনিটি অসম্ভব ভালো। তারা অনেক বিষয়ে সহযোগিতা করে। তবে আমাদের ক্যাম্পাসের ভেতর থেকে কিছু শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাচারিতা করছে, এমন খবর এসেছে। প্রক্টরিয়াল টিমও আমাকে অবহিত করেছে। ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটল। সেটা অবশ্য আমি প্রক্টরিয়াল টিমকে বলেছি তাদের নাম নোট নেওয়ার জন্য। তাদের নিয়ে শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে কিছু বলুন।
উত্তর: শিক্ষার্থীরাই তো প্রাণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আবাসিক জায়গা নেই, ভালো জায়গা নেই, যেখানে তারা একটু বিশ্রাম নিতে পারে। এত কষ্ট করে তারা। শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরতে বলা ছাড়া আমার আর কিছু বলার নেই। ক্যাম্পাসের উন্নয়নটা অনেকের মাধ্যমে হচ্ছে, এটি প্রক্রিয়াধীন বিষয়। সে প্রক্রিয়ার জন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
সাদেকা হালিম, উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশ্ন: উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন পাঁচ মাস হলো। এই অল্প সময়ে নিজের কাজের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন?
উত্তর: আমার মনে হয়, মূল্যায়ন শিক্ষকেরা করবেন, আমি না। কী কী কাজ করেছি, কোথাও সীমাবদ্ধতা আছে কি না, এসবের মূল্যায়ন হবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে। আমি যখন দায়িত্ব নিয়েছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম একদম স্থবির ছিল। শুধু শিক্ষা কার্যক্রম চলছিল। এই স্থির অবস্থাকে ভাঙতে অনেক সময় লেগেছে। অর্থাৎ সবকিছু গুছিয়ে আনা। এ পর্যন্ত ২৭টি বোর্ড করে ফেলেছি। শিক্ষকদের পদোন্নতি হয়েছে, নারীদের হলের নামে ভুল ছিল, সেটা ঠিক করা হচ্ছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা বাড়াতে কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন কী?
উত্তর: একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাপকাঠি হলো গবেষণা। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে গবেষণা সেল রয়েছে, সেটা কার্যকর করেছি। এ মাসে চারটা ওয়ার্কশপ রয়েছে। শিক্ষার্থীরাও যাতে গবেষণা করতে পারে, সেই পরিবেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। গবেষণায় প্রশিক্ষণ বাড়ানোর পাশাপাশি উৎসাহিত করা এবং আর্থিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক আছেন আন্তর্জাতিক মানের। শিক্ষকদের জার্নাল প্রকাশিত হলে এক্সট্রা সম্মানী দেওয়ার ব্যবস্থা করা, আন্তর্জাতিক কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা আছে। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বহিরাঙ্গন কার্যক্রমের পরিচালক নিয়োগ দিয়েছি। এ পদ আইনে ছিল। কেউ এত দিন নিয়োগ দেননি।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে কোনো পরিকল্পনা রয়েছে?
উত্তর: ইউজিসির শিক্ষার্থী বৃত্তি, সেটাও হয়ে যাচ্ছে। আমি চিন্তা করছি, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে যে আয়টা হয়, শিক্ষকেরা যে সম্মানীটা পাচ্ছেন, সেখান থেকে ছোট একটা অংশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করার।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিকায়ন নিয়ে কী ভাবছেন?
উত্তর: এত অল্প পরিসরে, ভবনগুলোও পুরোনো, এসি নেই, ক্লাসরুমগুলো ছোট। শিক্ষার্থীদের তুলনায় এত সীমিত সম্পদ নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় যে এত দূর এগিয়েছে, সেটি আমাকে অবাক করে। স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে যে বাজেট বাড়ানো হয়, পাশাপাশি আমরা যদি কিছু বাজেট জেনারেট করতে পারি, তাহলে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। তা ছাড়া আইসিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-সংক্রান্ত যেসব বিভাগ দরকার, সেসব বিভাগ খোলার চিন্তাভাবনা করছি।
প্রশ্ন: উপ-উপাচার্যের বিধান তৈরি করা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
উত্তর: এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলে অনেক পরিবর্তন দরকার। উপ-উপাচার্যের খুবই প্রয়োজন। তবে যেটা বেশি দরকার, তা হলো আইনের পরিবর্তন। এখানে একজন সহযোগী অধ্যাপক ডিন হতে পারেন, কিন্তু চেয়ারম্যান হতে পারেন না। ফলে একজন শিক্ষক দীর্ঘদিন চেয়ারে থাকছেন। এ কারণে শিক্ষকদের মধ্যেও অসন্তোষ দেখা দিচ্ছে। অনেক শিক্ষক চাচ্ছেন দায়িত্বে আসতে। উপাচার্য বদলাচ্ছে কিন্তু চেয়ারম্যান বদলাচ্ছে না। এই আইন পরিবর্তন হলে উপ-উপাচার্যও আসতে পারে, চেয়ারম্যান, ডিনের নিয়মটাও পাল্টাবে।
প্রশ্ন: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের সর্বশেষ অবস্থা কী?
উত্তর: কেরানীগঞ্জে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের কাজ এগিয়ে চলছে। জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ হয়েছে, সীমানাপ্রাচীরের কাজ চলছে। এ মুহূর্তে বালু ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
প্রশ্ন: প্রতিষ্ঠার ১৮ বছরেও শিক্ষার্থীদের আবাসনের সুবিধা নেই। এ নিয়ে কোনো পরিকল্পনা রয়েছে?
উত্তর: এখানে তো আমার চিন্তাভাবনা নেই, চিন্তাভাবনা কেরানীগঞ্জ ক্যাম্পাস নিয়ে।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নিয়ে কিছু ভেবেছেন কি?
উত্তর: আমি আগেও বলেছি, এখানে আইন পরিবর্তনের মাধ্যমেই নির্বাচনের বিষয়টি আসতে পারে, তার আগে নয়।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উদ্দেশে কিছু বলার আছে?
উত্তর: এখানে অনেক কর্মকর্তা। ২০ হাজার শিক্ষার্থী, ৭০০ শিক্ষক, ৬০০ কর্মকর্তা। কর্মকর্তাদের অনুপাত অনেক। এখানে শূন্য পদের বিপরীতে একজনের জায়গায় পাঁচজন নেওয়া হয়েছে। ফলে অনেককে স্থায়ী করা যাচ্ছে না।
শূন্য পদের বিপরীতে যে শিক্ষকেরা এসেছেন, যাঁদের বিভাগে কোনো পদ নেই, তাঁদের বিষয়েও আমি নিজে ইউজিসিতে কথা বলেছি। তাঁরা
সদয় হয়েছেন। কিন্তু কর্মকর্তা-কর্মচারী ডেইলি বেসিসে আছেন প্রায় ৩৫০ জন। তাঁদের তো স্থায়ী করার জন্য আমার কোনো পদ নেই। আরেকটি বিষয়, শিক্ষকদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের একটি অনুপাত করা প্রয়োজন। এত কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে আগের প্রশাসকদের দূরদর্শী হওয়া প্রয়োজন ছিল।
প্রশ্ন: নিরাপদ ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার কী পরিকল্পনা?
উত্তর: পুরান ঢাকার কমিউনিটি অসম্ভব ভালো। তারা অনেক বিষয়ে সহযোগিতা করে। তবে আমাদের ক্যাম্পাসের ভেতর থেকে কিছু শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাচারিতা করছে, এমন খবর এসেছে। প্রক্টরিয়াল টিমও আমাকে অবহিত করেছে। ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটল। সেটা অবশ্য আমি প্রক্টরিয়াল টিমকে বলেছি তাদের নাম নোট নেওয়ার জন্য। তাদের নিয়ে শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে কিছু বলুন।
উত্তর: শিক্ষার্থীরাই তো প্রাণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আবাসিক জায়গা নেই, ভালো জায়গা নেই, যেখানে তারা একটু বিশ্রাম নিতে পারে। এত কষ্ট করে তারা। শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরতে বলা ছাড়া আমার আর কিছু বলার নেই। ক্যাম্পাসের উন্নয়নটা অনেকের মাধ্যমে হচ্ছে, এটি প্রক্রিয়াধীন বিষয়। সে প্রক্রিয়ার জন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
সাদেকা হালিম, উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) অনলাইনে এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)
১ ঘণ্টা আগে১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের মধ্যবর্তী শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুরে যাত্রা শুরু করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম এই বিশ্ববিদ্যালয় চার দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গত ২২ নভেম্বর ৪৬ বছরে পদার্পণ করেছে
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব মো. রফিকুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেদ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ১৬তম গ্রেডভুক্ত ‘গাড়ি চালক (পুরুষ)’ পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে