সারা বছর জয়া আহসান কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। সবাই যখন ঈদের ছুটিতে, তখনও তাঁর অবসর নেই। কারণ, ঈদ উপলক্ষে কোনো না কোনো কাজ মুক্তি পায় জয়ার, সেটাকে ঘিরেই কেটে যায় ঈদের দিনগুলো।
ফলে তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হয় ‘ঈদের আগে কী প্রস্তুতি নেন’, জয়ার কাছ থেকে উত্তর আসে, ‘সবাই প্রিপারেশন নেয়, আর আমি দেখি। খুশি লাগে। দেখি ঘুরে ঘুরে। ঈদ নিয়ে আমার তেমন কোনো প্রিপারেশন থাকে না। খুব যদি বেশি কিছু করতে হয়, তাহলে ঘর গোছগাছ করি।’
ঈদের দিন তিনি রান্না করেন একটি বিশেষ ডিশ। সেটা সেমাই, পোলাও কিংবা বিরিয়ানি নয়, একটি স্প্রেড ডিশ। নামটা বেশ অদ্ভুত ‘জামাই রাজা বাদ্য বাজা’। জয়া নাকি এই একটি রান্নাই পারেন! কেমন খেতে এটা? তাঁর উত্তর, ‘অ্যামেজিং খেতে।’
ঈদ উপলক্ষে নানা প্রতিষ্ঠান, সহকর্মী ও কাছের মানুষদের কাছ থেকে অনেক উপহার পান জয়া আহসান। ফলে আলাদা করে আর কেনাকাটা কিছু করতে হয় না। এবার ঈদে কোনো পোশাক কেনেননি জয়া। তবে হ্যাঁ, ঘর সাজাবার কিছু জিনিসপত্র কিনেছেন ঈদ উপলক্ষে।
কথায় কথায় আসে ছোটবেলার ঈদের প্রসঙ্গ। জয়া জানান, দারুণ ঈদ কাটত তাঁর ছোটবেলায়। ঈদের দিন সকালে প্রথমে নানুর বাসায় যেতেন। নানু-নানাকে সালাম করে দিন শুরু হতো।
জয়া বলেন, ‘দুই বোন এক ভাই আমরা। আমরা দুই বোন সব সময় একই রকম কাপড় পরতাম। একই রকম ব্যাগ নিতাম। আর একটু মেকআপ করার পারমিশন ছিল ছোটবেলায়। ঈদে যে সালামি পেতাম, সেটা নানুর কাছে রাখতাম। কারণ, উনি ছিলেন আমাদের ব্যাংক। এখন নানু নেই। কিন্তু আমাদের এখনো ঈদ শুরু হয় উনার কবর জিয়ারত করে।’
জয়া আহসানের ঈদের বিশেষ স্মৃতি, সেটাও ছোটবেলার। ঈদের সময় শহরজুড়ে লাইটিং হতো। ঈদের দিন রাতে কিংবা পরদিন তাঁর সব কাজিনকে গাড়িতে ওঠাতেন। মামার সঙ্গে একটা গাড়িতে পনেরো-ষোল জন কচিকাঁচার দল রওনা হতো আলো ঝলমল শহর দেখতে। ওই দিনগুলো খুবই মিস করেন জয়া।
জয়া আহসান জানালেন, এবার ঈদে তাঁর সব প্ল্যান ‘জিম্মি’কে ঘিরে। আশফাক নিপুণ পরিচালিত সিরিজটি ঈদ উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইতে। এটা জয়া অভিনীত প্রথম সিরিজ। এই ঈদের ছুটিতে সবাইকে জিম্মি দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।
সারা বছর জয়া আহসান কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। সবাই যখন ঈদের ছুটিতে, তখনও তাঁর অবসর নেই। কারণ, ঈদ উপলক্ষে কোনো না কোনো কাজ মুক্তি পায় জয়ার, সেটাকে ঘিরেই কেটে যায় ঈদের দিনগুলো।
ফলে তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হয় ‘ঈদের আগে কী প্রস্তুতি নেন’, জয়ার কাছ থেকে উত্তর আসে, ‘সবাই প্রিপারেশন নেয়, আর আমি দেখি। খুশি লাগে। দেখি ঘুরে ঘুরে। ঈদ নিয়ে আমার তেমন কোনো প্রিপারেশন থাকে না। খুব যদি বেশি কিছু করতে হয়, তাহলে ঘর গোছগাছ করি।’
ঈদের দিন তিনি রান্না করেন একটি বিশেষ ডিশ। সেটা সেমাই, পোলাও কিংবা বিরিয়ানি নয়, একটি স্প্রেড ডিশ। নামটা বেশ অদ্ভুত ‘জামাই রাজা বাদ্য বাজা’। জয়া নাকি এই একটি রান্নাই পারেন! কেমন খেতে এটা? তাঁর উত্তর, ‘অ্যামেজিং খেতে।’
ঈদ উপলক্ষে নানা প্রতিষ্ঠান, সহকর্মী ও কাছের মানুষদের কাছ থেকে অনেক উপহার পান জয়া আহসান। ফলে আলাদা করে আর কেনাকাটা কিছু করতে হয় না। এবার ঈদে কোনো পোশাক কেনেননি জয়া। তবে হ্যাঁ, ঘর সাজাবার কিছু জিনিসপত্র কিনেছেন ঈদ উপলক্ষে।
কথায় কথায় আসে ছোটবেলার ঈদের প্রসঙ্গ। জয়া জানান, দারুণ ঈদ কাটত তাঁর ছোটবেলায়। ঈদের দিন সকালে প্রথমে নানুর বাসায় যেতেন। নানু-নানাকে সালাম করে দিন শুরু হতো।
জয়া বলেন, ‘দুই বোন এক ভাই আমরা। আমরা দুই বোন সব সময় একই রকম কাপড় পরতাম। একই রকম ব্যাগ নিতাম। আর একটু মেকআপ করার পারমিশন ছিল ছোটবেলায়। ঈদে যে সালামি পেতাম, সেটা নানুর কাছে রাখতাম। কারণ, উনি ছিলেন আমাদের ব্যাংক। এখন নানু নেই। কিন্তু আমাদের এখনো ঈদ শুরু হয় উনার কবর জিয়ারত করে।’
জয়া আহসানের ঈদের বিশেষ স্মৃতি, সেটাও ছোটবেলার। ঈদের সময় শহরজুড়ে লাইটিং হতো। ঈদের দিন রাতে কিংবা পরদিন তাঁর সব কাজিনকে গাড়িতে ওঠাতেন। মামার সঙ্গে একটা গাড়িতে পনেরো-ষোল জন কচিকাঁচার দল রওনা হতো আলো ঝলমল শহর দেখতে। ওই দিনগুলো খুবই মিস করেন জয়া।
জয়া আহসান জানালেন, এবার ঈদে তাঁর সব প্ল্যান ‘জিম্মি’কে ঘিরে। আশফাক নিপুণ পরিচালিত সিরিজটি ঈদ উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইতে। এটা জয়া অভিনীত প্রথম সিরিজ। এই ঈদের ছুটিতে সবাইকে জিম্মি দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।
প্রথম দিন থেকে প্রশংসিত হচ্ছে ঈদে মুক্তি পাওয়া ঢাকাই সিনেমাগুলো। দ্বিতীয় সপ্তাহেও সিনেমা দেখতে বেশির ভাগ প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাচ্ছে দর্শকদের লম্বা লাইন। দর্শক চাহিদার কারণে স্টার সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে হলিউড সিনেমা। একই সঙ্গে গতকাল শনিবার শুরু হয়েছে ঈদের সিনেমার বিদেশযাত্রা...
১ ঘণ্টা আগেপয়লা বৈশাখ উপলক্ষে ফাগুন অডিও ভিশন নির্মাণ করেছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘পাঁচফোড়ন’। বৈশাখী পাঁচফোড়নের এই পর্বে দেখা যাবে পয়লা বৈশাখের দিনে এক দম্পতি বৈশাখ নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি খুলে বসেন। তাঁদের কথোপকথনের মাঝে আসতে থাকে গান, নাটক ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন। পাঁচফোড়নে স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয়...
১ ঘণ্টা আগেপ্রকাশ পেল তরুণ সংগীতশিল্পী সানজিদা বিপ্রার প্রথম মৌলিক গান। ‘পাবে না আমাকে’ শিরোনামের গানটি লিখেছেন মিজানুর রাফি। সুর ও সংগীত করেছেন হৃদয় হাসিন। গানটি প্রকাশ পেয়েছে বিপ্রার ইউটিউব চ্যানেল থেকে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলা নববর্ষ উপলক্ষে এটিভি ইউএসএতে প্রচারিত হবে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘বৈশাখে বাঙালিয়ানায়’। তানভীর তারেকের গ্রন্থনা, উপস্থাপনা ও পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে অংশ নিয়েছেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ড. অণিমা রায়, অভিনেত্রী শিরীন বকুল, নারী উদ্যোক্তা এশা রহমান ও সংবাদ ব্যক্তিত্ব সাদিয়া খন্দকার।
১২ ঘণ্টা আগে