ফিরে দেখা ২০২৪
বিনোদন ডেস্ক
হলিউডের এ বছরটা শুরু হয়েছিল পুরোনো ক্ষত ও ক্ষতি মাথায় নিয়ে। আগের বছরগুলোতে করোনার ধাক্কা, লেখক ও অভিনয়শিল্পীদের ধর্মঘট, একের পর এক ফ্লপের মিছিল—সব ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার বছর ছিল ২০২৪। তাতে আদৌ কি সফল হতে পারল হলিউডের স্টুডিওগুলো? বেশ কিছু সিনেমা প্রত্যাশিত ব্যবসা করতে পেরেছে এ বছর। সাড়া ফেলেছে অ্যাওয়ার্ড শো ও ফিল্ম ফেস্টিভ্যালেও।
তবে তুলনায় এমন সিনেমার সংখ্যাই বেশি, যেগুলো নিয়ে উচ্চাশা ছিল সবার, কিন্তু বক্স অফিসে চরম ব্যর্থ হয়েছে। ‘জোকার: ফোলি আ ডিউক্স’, ‘ক্রাভেন দ্য হান্টার’-এর মতো আলোচিত সিনেমা যে এভাবে মুখ থুবড়ে পড়বে, ভাবেননি কেউ। হলিউডের বড় বড় স্টুডিওতে ব্যাপক ছাঁটাই, শ্রমিক অসন্তোষ, বিনোদন সেক্টরে ব্যয় সংকোচনের ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে যাওয়া—এসব সংকট মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো বছরজুড়ে লেগে ছিল হলিউডে।
বছরজুড়ে রক্ত-মাংসের চরিত্ররা বক্স অফিসে হতাশ করলেও চমক দেখিয়েছে অ্যানিমেশন ও হরর সিনেমা। ২০২৪ ছিল হলিউডে অ্যানিমেশনের রাজত্ব করার বছর। প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে ‘ইনসাইড আউট টু’ সর্বকালের সেরা ব্যবসাসফল অ্যানিমেশন সিনেমার কৃতিত্ব পেয়েছে। নভেম্বরে মুক্তি পাওয়া ‘মোয়ানা টু’ এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে ১ বিলিয়নের কাছাকাছি।
সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘মুফাসা: দ্য লায়ন কিং’ও রমরমা ব্যবসা করছে। এ ছাড়া, ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’, ‘কুং ফু পান্ডা ফোর’, ‘অরিয়ন অ্যান্ড দ্য ডার্ক’ ঈর্ষণীয় ব্যবসা করেছে। ভূতেরাও দেখিয়েছে তাদের খেল। হরর সিনেমা ‘লংলেগস’, ‘নসফেরাতু’ ও ‘স্মাইল টু’ দেখতে দর্শকেরা ভিড় করেছেন হলে। এ ছাড়া, ‘দ্য সাবস্ট্যানস’, ‘দ্য ফার্স্ট ওমেন’, ‘হেরেটিক’, ‘আবিগেইল’, ‘লিসা ফ্রাঙ্কেস্টাইন’, ‘আ কোয়াইট প্লেস: ডে ওয়ান’সহ অনেক ভৌতিক সিনেমা প্রশংসিত হয়েছে।
২০২৩ সালে যেমন ‘বার্বি’ ও ‘ওপেনহাইমার’ ব্যাপক ঝড় তুলেছিল বিশ্বজুড়ে, তেমন উন্মাদনা এ বছর কোনো নির্দিষ্ট সিনেমাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়নি। তবে চমক দেখিয়েছে সিকুয়েল ও বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি। ব্যবসার অঙ্কে এ বছরের সেরা ১০ সিনেমার তালিকায় চোখ বোলালে দেখা যাবে, হয়তো সেগুলো কোনো সিনেমার সিকুয়েল। নয়তো রিমেক। নয়তো কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজির অংশ। উদাহরণ হিসেবে আসবে ‘ইনসাইড আউট টু’, ‘ডেডপুল অ্যান্ড উলভেরিন’, ‘মোয়ানা টু’, ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’, ‘ডুন পার্ট টু’, ‘গডজিলা এক্স কং: দ্য নিউ এমপায়ার’ ও ‘কুং ফু পান্ডা ফোর’।
সে জায়গা থেকেই সমালোচকেরা প্রশ্ন তুলেছেন হলিউডের নির্মাতাদের সক্ষমতা নিয়ে। তাঁরা কি নতুন গল্প লিখতে পারছেন না? নাকি স্টুডিওগুলো মৌলিক গল্পের চেয়ে আগে হিট হওয়া সিনেমার ওপর বাজি ধরতেই বেশি আগ্রহী? দ্বিতীয় অপশন সত্যি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তবে ‘জোকার টু’ ও সুপারহিরোকেন্দ্রিক সিনেমাগুলোর চরম ব্যর্থতার পর, সিনেমার গল্প নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে স্টুডিওগুলোর।
হলিউডের এ বছরটা শুরু হয়েছিল পুরোনো ক্ষত ও ক্ষতি মাথায় নিয়ে। আগের বছরগুলোতে করোনার ধাক্কা, লেখক ও অভিনয়শিল্পীদের ধর্মঘট, একের পর এক ফ্লপের মিছিল—সব ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার বছর ছিল ২০২৪। তাতে আদৌ কি সফল হতে পারল হলিউডের স্টুডিওগুলো? বেশ কিছু সিনেমা প্রত্যাশিত ব্যবসা করতে পেরেছে এ বছর। সাড়া ফেলেছে অ্যাওয়ার্ড শো ও ফিল্ম ফেস্টিভ্যালেও।
তবে তুলনায় এমন সিনেমার সংখ্যাই বেশি, যেগুলো নিয়ে উচ্চাশা ছিল সবার, কিন্তু বক্স অফিসে চরম ব্যর্থ হয়েছে। ‘জোকার: ফোলি আ ডিউক্স’, ‘ক্রাভেন দ্য হান্টার’-এর মতো আলোচিত সিনেমা যে এভাবে মুখ থুবড়ে পড়বে, ভাবেননি কেউ। হলিউডের বড় বড় স্টুডিওতে ব্যাপক ছাঁটাই, শ্রমিক অসন্তোষ, বিনোদন সেক্টরে ব্যয় সংকোচনের ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে যাওয়া—এসব সংকট মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো বছরজুড়ে লেগে ছিল হলিউডে।
বছরজুড়ে রক্ত-মাংসের চরিত্ররা বক্স অফিসে হতাশ করলেও চমক দেখিয়েছে অ্যানিমেশন ও হরর সিনেমা। ২০২৪ ছিল হলিউডে অ্যানিমেশনের রাজত্ব করার বছর। প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে ‘ইনসাইড আউট টু’ সর্বকালের সেরা ব্যবসাসফল অ্যানিমেশন সিনেমার কৃতিত্ব পেয়েছে। নভেম্বরে মুক্তি পাওয়া ‘মোয়ানা টু’ এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে ১ বিলিয়নের কাছাকাছি।
সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘মুফাসা: দ্য লায়ন কিং’ও রমরমা ব্যবসা করছে। এ ছাড়া, ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’, ‘কুং ফু পান্ডা ফোর’, ‘অরিয়ন অ্যান্ড দ্য ডার্ক’ ঈর্ষণীয় ব্যবসা করেছে। ভূতেরাও দেখিয়েছে তাদের খেল। হরর সিনেমা ‘লংলেগস’, ‘নসফেরাতু’ ও ‘স্মাইল টু’ দেখতে দর্শকেরা ভিড় করেছেন হলে। এ ছাড়া, ‘দ্য সাবস্ট্যানস’, ‘দ্য ফার্স্ট ওমেন’, ‘হেরেটিক’, ‘আবিগেইল’, ‘লিসা ফ্রাঙ্কেস্টাইন’, ‘আ কোয়াইট প্লেস: ডে ওয়ান’সহ অনেক ভৌতিক সিনেমা প্রশংসিত হয়েছে।
২০২৩ সালে যেমন ‘বার্বি’ ও ‘ওপেনহাইমার’ ব্যাপক ঝড় তুলেছিল বিশ্বজুড়ে, তেমন উন্মাদনা এ বছর কোনো নির্দিষ্ট সিনেমাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়নি। তবে চমক দেখিয়েছে সিকুয়েল ও বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি। ব্যবসার অঙ্কে এ বছরের সেরা ১০ সিনেমার তালিকায় চোখ বোলালে দেখা যাবে, হয়তো সেগুলো কোনো সিনেমার সিকুয়েল। নয়তো রিমেক। নয়তো কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজির অংশ। উদাহরণ হিসেবে আসবে ‘ইনসাইড আউট টু’, ‘ডেডপুল অ্যান্ড উলভেরিন’, ‘মোয়ানা টু’, ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’, ‘ডুন পার্ট টু’, ‘গডজিলা এক্স কং: দ্য নিউ এমপায়ার’ ও ‘কুং ফু পান্ডা ফোর’।
সে জায়গা থেকেই সমালোচকেরা প্রশ্ন তুলেছেন হলিউডের নির্মাতাদের সক্ষমতা নিয়ে। তাঁরা কি নতুন গল্প লিখতে পারছেন না? নাকি স্টুডিওগুলো মৌলিক গল্পের চেয়ে আগে হিট হওয়া সিনেমার ওপর বাজি ধরতেই বেশি আগ্রহী? দ্বিতীয় অপশন সত্যি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তবে ‘জোকার টু’ ও সুপারহিরোকেন্দ্রিক সিনেমাগুলোর চরম ব্যর্থতার পর, সিনেমার গল্প নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে স্টুডিওগুলোর।
গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেঅ্যানাউন্সমেন্ট টিজারে নাম থাকলেও শুটিং শুরুর আগে ‘টগর’ সিনেমা থেকে বাদ পড়েছেন চিত্রনায়িকা দীঘি। তাঁর জায়গায় নেওয়া হয়েছে পূজা চেরিকে। দীঘির বাদ পড়ার প্রসঙ্গে নির্মাতা আলোক হাসান জানিয়েছেন, পেশাদারি মনোভাবের অভাব থাকায়...
৪ ঘণ্টা আগেযেকোনো সিনেমার সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে দেখা হয় পাইরেসিকে। প্রযোজকদের কোটি কোটি টাকার ক্ষতিরও কারণ এই পাইরেসি। প্রায়ই দেখা যায়, হলে সিনেমা মুক্তির কয়েক দিনের মধ্যেই অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে পাইরেটেড কপি। তাতে হলে দর্শকসংখ্যা কমে যায়, নির্মাতাদের মাথায় হাত ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মাসুমা রহমান তানি। গতকাল রোববার প্রথম দিন অফিস করেছেন তিনি। প্রথম দিনেই মুখোমুখি হলেন বিব্রতকর পরিস্থিতির। তাঁকে এমডি পদ থেকে অপসারণের দাবি জানিয়ে এফডিসির মূল ফটকের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ...
৪ ঘণ্টা আগে