তৌফিক এলাহীর ‘নীলপদ্ম’ সিনেমায় যৌনকর্মীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন রুনা খান। এতে অভিনয়ের জন্য প্রথমবার গিয়েছিলেন দৌলতদিয়ার যৌনপল্লিতে। গত বছর নিউইয়র্কের সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবের পর ১১ জানুয়ারি শুরু হতে যাওয়া ২৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের বাংলাদেশ প্যানারমা বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে সিনেমাটি। সিনেমা ও প্রাসঙ্গিক নানা বিষয়ে রুনা খানের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশ প্যানারমা বিভাগে স্থান পেয়েছে আপনার অভিনীত ‘নীলপদ্ম’। প্রদর্শনীতে আপনি উপস্থিত থাকবেন?
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব আমাদের দেশে চলচ্চিত্রবিষয়ক সবচেয়ে বৃহৎ ও সমৃদ্ধ আয়োজন। এ আয়োজনে নিজের সিনেমা থাকা আনন্দের ও সম্মানের। এই প্রথম বাংলাদেশে নীলপদ্ম সিনেমার প্রদর্শনী হচ্ছে। উৎসবে দুটি প্রদর্শনী আছে। একটি ১৫ জানুয়ারি জাতীয় জাদুঘরে সন্ধ্যা ৭টায়, আরেকটি ১৯ জানুয়ারি বেলা ৩টায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে । দুটি প্রদর্শনীতেই আমি থাকব। সিনেমাটি আমার কাছে বিশেষ ভালোবাসার। এতে নির্মাতা আমাকে নাম ভূমিকায় ভেবেছেন এটাও আমার জন্য অনেক বড় সম্মান।
নীলপদ্মের গল্প কী নিয়ে?
এ সিনেমায় আমার চরিত্রের নাম নীলা বা নীলপদ্ম। সে একজন যৌনকর্মী। যৌনপল্লিতেই তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। নীলাকে দিয়েই নির্মাতা দেখাতে চেয়েছেন যৌনকর্মীদের জীবনসংগ্রাম, তাদের আর্থসামাজিক অবস্থান, তারা সমাজকে কীভাবে দেখে, সমাজ তাদের কীভাবে দেখে ইত্যাদি।
এই সিনেমা যেহেতু দৌলতদিয়ার যৌনকর্মীদের নিয়ে। শুটিংও হয়েছে সেখানে, কেমন ছিল অভিজ্ঞতা?
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ওখানে টানা তিন দিন কাজ করেছি। ওখানকার মেয়েগুলোর প্রতি গভীর একটা ভালোবাসা জন্মে গেছে। ওখানে গিয়ে দেখলাম, ওরা আমাদের মতোই সাধারণ মানুষ। যৌনতাটা তাদের পেশা। আমাদের মতোই তারা ডালভাত খায়, গল্প করে, সিনেমা দেখে। শুটিংয়ের সময় অনেক শীত পড়েছিল। জামাকাপড় কম নিয়ে যাওয়ায় ওরা আমাকে কাপড় বের করে দিল। ব্রেকের সময় ওদের রুমে গিয়ে টিভি দেখেছি, গল্প করেছি। আমার মনে হয়েছে, কাজটাকে কাজের জায়গায় রেখে মানুষগুলোকে যদি আলাদা রাখতে পারতাম! জীবনে এত অন্ধকার থাকার পরেও আনন্দ নিয়ে প্রতিদিন হাসা যায়, বাঁচা যায়—সেটা দেখেছি ওদের মাঝে। সমাজ কিংবা রাষ্ট্র সম্মান না করলেও কী করে নিজেকে নিয়ে আনন্দে বাঁচা যায়, সেটা শিখলাম তাদের কাছ থেকে।
এখন নারীকেন্দ্রিক কনটেন্ট নির্মাণ হচ্ছে। কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করেন গল্পগুলো পরিপূর্ণ নারীকেন্দ্রিক হয়ে উঠছে না। আপনার কী মন্তব্য?
সমাজে নারী-পুরুষ আলাদা কিছু না। সমাজ, রাষ্ট্র কিংবা যেকোনো ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এই দুটি লিঙ্গ একই রকম শক্তি। দ্বন্দ্বটা নারীর সঙ্গে পুরুষের না, দ্বন্দ্বটা ভালোর সঙ্গে খারাপের। তবে এটাও ঠিক যে পৃথিবীর সব জায়গায় কালে কালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এসেছে, সিনেমা বা বিনোদন পুরুষ তারকারা ডমিনেট করবে। সেই জায়গাটার অনেক উত্তরণ ঘটেছে। এখন আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে নারীপ্রধান গল্পের সংখ্যা বাড়ছে। আশা করি সেটা সবদিক থেকে পূর্ণতাও পাবে।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর গল্প নিয়ে সিনেমা তৈরি হলে, সেটা হয়তো অনেকেই দেখেন। কিন্তু যাদের নিয়ে বানানো হয়, তাদের কাছেই সিনেমাটি অনেক সময় পৌঁছায় না। এ বিষয়ে আপনার মতামত জানতে চাই।
আসলে, এ ধরনের সিনেমার দর্শক কম বলেই এমনটা হয়। আমি সব সিনেমাকে বাণিজ্যিক সিনেমা বলি। কিন্তু উপমহাদেশে এখনো ফর্মুলা বেজ সিনেমার দর্শক বেশি। তাই এ ধরনের সিনেমার প্রতি নির্মাতাদের মনোযোগ বেশি। আমি ফর্মুলা বেজ সিনেমার বিরুদ্ধে না। আমার কথা হলো, একটি ইন্ডাস্ট্রিতে যেমন ‘তুফান’ হবে, তেমনি ‘অজ্ঞাতনামা’র মতো সিনেমাও হবে। ধীরে ধীরে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হবে। চলছে না বলে বানানো বন্ধ হয়ে যাবে, এটা আমি উচিত মনে করি না। মনোযোগটা সব সিনেমার ক্ষেত্রে দেওয়া উচিত।
নীলপদ্ম কি যৌনকর্মীরা দেখতে পারবেন?
এই সিনেমার খবর শোনার পর আমার এক বন্ধু বলছিল নর্থ সাউথে প্রদর্শনীর সময় দৌলতদিয়া যৌনপল্লির মানুষদের আনা যায় কি না। আইডিয়াটা আমার ভালো লেগেছে। ওদেরকে এখানে আনতে পারব কি না সেটা জানি না। পরিচালকের সঙ্গে কথা বলে দেখব যে আমরা সিনেমাটি ওদের কাছে নিয়ে যেতে পারি কি না।
সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে তারকাদের ক্ষেত্রে তো পান থেকে চুন খসলে খবর হয়ে যায়। মিডিয়ার ট্রলের এই চাপ অনুভব করেন কি না?
একদমই চাপ অনুভব করি না। কারণ, আমার ভাবনাটা খুব পরিষ্কার। আমার সোশ্যাল মাধ্যম থেকে যে নিউজ, ছবি বা বার্তা শেয়ার করছি, সেটারই শুধু দায় আমার। এ ছাড়া অন্য কোনো কিছুর দায় আমার না। কেউ হয়তো দূর থেকে বা আড়াল থেকে আমার অজান্তে ভিডিও করে পোস্ট করে অর্থ উপার্জন করছে। সেই দায় কেন আমার ওপর পড়বে? যিনি উপার্জন করছেন, তাকে জানতে হবে অর্থ উপার্জনের জন্য তিনি কতটা নিচে পর্যন্ত নামবেন। কী প্রচার করা যাবে আর কী যাবে না সেই শিক্ষাটা, চর্চাটা আমাদের শুরু হয়নি। তবে এই দায় শুধু সংবাদকর্মী, ইউটিউবারদের নয়, অভিনয়শিল্পীদেরও। পৃথিবীর কোনো আন্তর্জাতিক তারকাকে দেখবেন না কয়টা আম খেল, জাম খেল না কাঁঠাল খেল সেটা নিয়ে পোস্ট দিচ্ছে। বিয়ে, সংসার, বাচ্চা সর্বোপরি ব্যক্তিজীবন নিয়ে কোনো পোস্ট করেন না তাঁরা।
নতুন আর কী কী কাজ আসছে সামনে?
সম্প্রতি তিনটি সিনেমার শুটিং শেষ করেছি। মাসুদ পথিকের পরিচালনায় ‘বক’, কৌশিক শংকর দাসের ‘দাফন’ ও জাহিদ হোসেনের ‘লীলামন্থন’। সিনেমার পাশাপাশি শাহরিয়ার নাজিম জয়ের পরিচালনায় ‘পাপ কাহিনি’ ও অমিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করেছি। পাশাপাশি বিভিন্ন ফ্যাশন ডিজাইনারের মডেল হিসেবে নিয়মিত কাজ করছি।
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশ প্যানারমা বিভাগে স্থান পেয়েছে আপনার অভিনীত ‘নীলপদ্ম’। প্রদর্শনীতে আপনি উপস্থিত থাকবেন?
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব আমাদের দেশে চলচ্চিত্রবিষয়ক সবচেয়ে বৃহৎ ও সমৃদ্ধ আয়োজন। এ আয়োজনে নিজের সিনেমা থাকা আনন্দের ও সম্মানের। এই প্রথম বাংলাদেশে নীলপদ্ম সিনেমার প্রদর্শনী হচ্ছে। উৎসবে দুটি প্রদর্শনী আছে। একটি ১৫ জানুয়ারি জাতীয় জাদুঘরে সন্ধ্যা ৭টায়, আরেকটি ১৯ জানুয়ারি বেলা ৩টায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে । দুটি প্রদর্শনীতেই আমি থাকব। সিনেমাটি আমার কাছে বিশেষ ভালোবাসার। এতে নির্মাতা আমাকে নাম ভূমিকায় ভেবেছেন এটাও আমার জন্য অনেক বড় সম্মান।
নীলপদ্মের গল্প কী নিয়ে?
এ সিনেমায় আমার চরিত্রের নাম নীলা বা নীলপদ্ম। সে একজন যৌনকর্মী। যৌনপল্লিতেই তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। নীলাকে দিয়েই নির্মাতা দেখাতে চেয়েছেন যৌনকর্মীদের জীবনসংগ্রাম, তাদের আর্থসামাজিক অবস্থান, তারা সমাজকে কীভাবে দেখে, সমাজ তাদের কীভাবে দেখে ইত্যাদি।
এই সিনেমা যেহেতু দৌলতদিয়ার যৌনকর্মীদের নিয়ে। শুটিংও হয়েছে সেখানে, কেমন ছিল অভিজ্ঞতা?
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে ওখানে টানা তিন দিন কাজ করেছি। ওখানকার মেয়েগুলোর প্রতি গভীর একটা ভালোবাসা জন্মে গেছে। ওখানে গিয়ে দেখলাম, ওরা আমাদের মতোই সাধারণ মানুষ। যৌনতাটা তাদের পেশা। আমাদের মতোই তারা ডালভাত খায়, গল্প করে, সিনেমা দেখে। শুটিংয়ের সময় অনেক শীত পড়েছিল। জামাকাপড় কম নিয়ে যাওয়ায় ওরা আমাকে কাপড় বের করে দিল। ব্রেকের সময় ওদের রুমে গিয়ে টিভি দেখেছি, গল্প করেছি। আমার মনে হয়েছে, কাজটাকে কাজের জায়গায় রেখে মানুষগুলোকে যদি আলাদা রাখতে পারতাম! জীবনে এত অন্ধকার থাকার পরেও আনন্দ নিয়ে প্রতিদিন হাসা যায়, বাঁচা যায়—সেটা দেখেছি ওদের মাঝে। সমাজ কিংবা রাষ্ট্র সম্মান না করলেও কী করে নিজেকে নিয়ে আনন্দে বাঁচা যায়, সেটা শিখলাম তাদের কাছ থেকে।
এখন নারীকেন্দ্রিক কনটেন্ট নির্মাণ হচ্ছে। কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করেন গল্পগুলো পরিপূর্ণ নারীকেন্দ্রিক হয়ে উঠছে না। আপনার কী মন্তব্য?
সমাজে নারী-পুরুষ আলাদা কিছু না। সমাজ, রাষ্ট্র কিংবা যেকোনো ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এই দুটি লিঙ্গ একই রকম শক্তি। দ্বন্দ্বটা নারীর সঙ্গে পুরুষের না, দ্বন্দ্বটা ভালোর সঙ্গে খারাপের। তবে এটাও ঠিক যে পৃথিবীর সব জায়গায় কালে কালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এসেছে, সিনেমা বা বিনোদন পুরুষ তারকারা ডমিনেট করবে। সেই জায়গাটার অনেক উত্তরণ ঘটেছে। এখন আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে নারীপ্রধান গল্পের সংখ্যা বাড়ছে। আশা করি সেটা সবদিক থেকে পূর্ণতাও পাবে।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর গল্প নিয়ে সিনেমা তৈরি হলে, সেটা হয়তো অনেকেই দেখেন। কিন্তু যাদের নিয়ে বানানো হয়, তাদের কাছেই সিনেমাটি অনেক সময় পৌঁছায় না। এ বিষয়ে আপনার মতামত জানতে চাই।
আসলে, এ ধরনের সিনেমার দর্শক কম বলেই এমনটা হয়। আমি সব সিনেমাকে বাণিজ্যিক সিনেমা বলি। কিন্তু উপমহাদেশে এখনো ফর্মুলা বেজ সিনেমার দর্শক বেশি। তাই এ ধরনের সিনেমার প্রতি নির্মাতাদের মনোযোগ বেশি। আমি ফর্মুলা বেজ সিনেমার বিরুদ্ধে না। আমার কথা হলো, একটি ইন্ডাস্ট্রিতে যেমন ‘তুফান’ হবে, তেমনি ‘অজ্ঞাতনামা’র মতো সিনেমাও হবে। ধীরে ধীরে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হবে। চলছে না বলে বানানো বন্ধ হয়ে যাবে, এটা আমি উচিত মনে করি না। মনোযোগটা সব সিনেমার ক্ষেত্রে দেওয়া উচিত।
নীলপদ্ম কি যৌনকর্মীরা দেখতে পারবেন?
এই সিনেমার খবর শোনার পর আমার এক বন্ধু বলছিল নর্থ সাউথে প্রদর্শনীর সময় দৌলতদিয়া যৌনপল্লির মানুষদের আনা যায় কি না। আইডিয়াটা আমার ভালো লেগেছে। ওদেরকে এখানে আনতে পারব কি না সেটা জানি না। পরিচালকের সঙ্গে কথা বলে দেখব যে আমরা সিনেমাটি ওদের কাছে নিয়ে যেতে পারি কি না।
সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে তারকাদের ক্ষেত্রে তো পান থেকে চুন খসলে খবর হয়ে যায়। মিডিয়ার ট্রলের এই চাপ অনুভব করেন কি না?
একদমই চাপ অনুভব করি না। কারণ, আমার ভাবনাটা খুব পরিষ্কার। আমার সোশ্যাল মাধ্যম থেকে যে নিউজ, ছবি বা বার্তা শেয়ার করছি, সেটারই শুধু দায় আমার। এ ছাড়া অন্য কোনো কিছুর দায় আমার না। কেউ হয়তো দূর থেকে বা আড়াল থেকে আমার অজান্তে ভিডিও করে পোস্ট করে অর্থ উপার্জন করছে। সেই দায় কেন আমার ওপর পড়বে? যিনি উপার্জন করছেন, তাকে জানতে হবে অর্থ উপার্জনের জন্য তিনি কতটা নিচে পর্যন্ত নামবেন। কী প্রচার করা যাবে আর কী যাবে না সেই শিক্ষাটা, চর্চাটা আমাদের শুরু হয়নি। তবে এই দায় শুধু সংবাদকর্মী, ইউটিউবারদের নয়, অভিনয়শিল্পীদেরও। পৃথিবীর কোনো আন্তর্জাতিক তারকাকে দেখবেন না কয়টা আম খেল, জাম খেল না কাঁঠাল খেল সেটা নিয়ে পোস্ট দিচ্ছে। বিয়ে, সংসার, বাচ্চা সর্বোপরি ব্যক্তিজীবন নিয়ে কোনো পোস্ট করেন না তাঁরা।
নতুন আর কী কী কাজ আসছে সামনে?
সম্প্রতি তিনটি সিনেমার শুটিং শেষ করেছি। মাসুদ পথিকের পরিচালনায় ‘বক’, কৌশিক শংকর দাসের ‘দাফন’ ও জাহিদ হোসেনের ‘লীলামন্থন’। সিনেমার পাশাপাশি শাহরিয়ার নাজিম জয়ের পরিচালনায় ‘পাপ কাহিনি’ ও অমিতাভ রেজা চৌধুরীর ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’ ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করেছি। পাশাপাশি বিভিন্ন ফ্যাশন ডিজাইনারের মডেল হিসেবে নিয়মিত কাজ করছি।
রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে। ১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র।
১৭ ঘণ্টা আগেতাহসানের বিয়ে নিয়ে আলোচনা এখনো তুঙ্গে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই এ উন্মাদনার প্রমাণ মিলছে। গায়ক তাহসান ও তাঁর নতুন জীবনসঙ্গী রোজা আহমেদের বিয়ের ছবি ঘুরছে হাজারো পোস্টে। শুভকামনার বন্যার সঙ্গে চলছে নানা কৌতূহল। সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন—হানিমুনে কোথায় যাচ্ছেন তাহসান-রোজা দম্পতি।
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রথমবার ওটিটি কনটেন্টে অভিনয় করলেন সুমাইয়া শিমু ও ইসলাম উদ্দিন পালাকার। নুহাশ হুমায়ূন পরিচালিত ‘পেট কাটা ষ’-এর দ্বিতীয় সিজন ‘২ষ’-এর ‘বেসুরা’ পর্বে দেখা যাবে তাঁদের অভিনয়। এই পর্ব দিয়েই শেষ হচ্ছে সিরিজটির দ্বিতীয় সিজন। চরকিতে প্রচারিত সিরিজটির গল্প রচনা করছেন নুহাশ হুমায়ূন ও তাঁর মা গুলতেকিন খান।
১৭ ঘণ্টা আগেদ্য ব্রুটালিস্ট, এমিলিয়া পেরেজ ও শোগান—৮২তম গোল্ডেন গ্লোবসের মঞ্চে এ তিনটি নামই বারবার উচ্চারিত হলো। বাংলাদেশ সময় ৬ জানুয়ারি সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে দ্য বেভারলি হিলটন হোটেলে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে