বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল ইস্যু নিয়ে কোণঠাসা জনপ্রিয় কোমল পানীয় ব্র্যান্ড কোকা-কোলা। ইসরায়েলি সমর্থনের অভিযোগে মুসলিম দেশগুলোর নাগরিকেরা কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দেয়। বাংলাদেশেও এর প্রভাব লক্ষণীয়। সম্প্রতি নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে একটি বিজ্ঞাপন বানিয়েছে কোকা-কোলা বাংলাদেশ। আর এই বিজ্ঞাপন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়, অভিনেতাদের দেওয়া হচ্ছে বয়কটের হুমকি। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এর নির্মাতা-অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও অভিনেতা শিমুল শর্মা।
গতকাল সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন জীবন। পাশাপাশি জানিয়েছেন, কাজটি তাঁর পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র। তিনি সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছেন।
ফেসবুকে জীবন লিখেছেন, ‘আমি একজন নির্মাতা এবং অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। বিগত দুই দশক ধরে আমি নির্মাণ ও অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি কোকা-কোলা বাংলাদেশ আমাকে তাদের একটি বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও অভিনয় করার জন্য নিয়োগ করেছিল। আমি শুধু তাদের দেওয়া তথ্য ও উপাত্তই কাজটিতে তুলে ধরেছি।’
জীবন আরও লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপনটি প্রচার হওয়ার পর থেকে আমি আপনাদের অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করছি এবং আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি আবারও বলতে চাই, কাজটি শুধুই আমার পেশাগত জীবনের একটি অংশমাত্র।’
সবশেষ তিনি লিখেছেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে আমি সব সময় মানবাধিকারবিরোধী যেকোনো আগ্রাসনের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছি এবং আপনাদের অনুভূতি ও মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। এখানে আমি কোথাও ইসরায়েলের পক্ষ নিইনি এবং আমি কখনোই ইসরায়েলের পক্ষে নই। আমার হৃদয় সব সময় ন্যায়ের পক্ষে এবং মানবতার পাশে আছে, থাকবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের সেই বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে—কোককে সবাই যে দেশের পণ্য মনে করছে, আসলে সেই দেশের পণ্য নয় কোকা-কোলা। মানুষ সঠিক তথ্য না জেনেই কোকা-কোলা বয়কটের ডাক দিয়েছে। ১৯০টি দেশের মানুষ কোক খায়। এমনকি ফিলিস্তিনে কোকা-কোলার ফ্যাক্টরি রয়েছে। তাই বিভ্রান্ত না হয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞাপনটিতে।
বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ছাড়া আরও মডেল হয়েছেন অভিনেতা শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু প্রমুখ। অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনটি নির্মাণের পেছনেও রয়েছেন শরাফ আহমেদ জীবন।
বিজ্ঞাপনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারে আসার পর থেকে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। তাঁদের বয়কটের হুমকি দিয়েছেন নেটিজেনরা।
অভিনেতা শিমুল শর্মা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যদিও পরিচয় দেওয়ার মতো একজন অভিনেতা এখনো হয়ে উঠতে পারিনি, কারণ একজন অভিনেতা হওয়ার জন্য যে অধ্যবসায় ও দূরদর্শিতা দরকার, সেটা এখনো আমার হয়ে ওঠেনি, আমি চেষ্টা করছি মাত্র। তাই হয়তো না বুঝে করা আমার কাজ আজ আমার দর্শক তথা আমার পরিবার ও দেশের মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। আর আমি ভবিষ্যতে কোনো কাজে অভিনয় করতে গেলে অবশ্যই আমাদের দেশের মূল্যবোধ, মানবাধিকার, মানুষের মনোভাবকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বিবেচনা করে তারপর কাজ করব। আমি মাত্র আমার জীবনের পথচলা শুরু করেছি, আমার এই পথচলায় ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে ভবিষ্যতে একজন বিবেকবান শিল্পী হয়ে ওঠার জন্য শুভকামনায় রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।’
এ বিষয়ে গতকাল অভিনেতা শিমুল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ ভাইরাল হতে পছন্দ করে, ফেসবুকে কথা বলতে পছন্দ করে। কোনো বিষয় পেলে কেউ ছাড় দিতে চায় না। সবাই নিজেদের মতামত দিতে পছন্দ করে। সেটাই হয়েছে। তবে আমি সমালোচনা নিয়ে কথা বলতে চাইছি না। মানুষের সঙ্গে তর্কে যেতে চাই না। তাতে মনে হতে পারে, আমি তাদের কাউন্টার দিচ্ছি।’
এই বিজ্ঞাপনে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে শিমুল বলেন, ‘কোক নিয়ে প্রোপাগান্ডামূলক একটি তথ্য ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে। এ ছাড়া নেগেটিভ মার্কেটিংয়ে আগ্রহ বেশি থাকে অনেকের। সব মিলিয়েই মানুষ প্রতিবাদ করছে, বয়কট করছে। আসলে কোনো প্রোডাক্টকে যদি ধর্মীয় মোড়কে মুড়িয়ে ফেলা হয়, তাহলে তো কিছু করার নাই। সবার নিজেদের জায়গা থেকে স্টেটমেন্ট আছে। সেই জায়গা থেকে কোকা-কোলার বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে। আমরাও চেয়েছি মানুষ সঠিক তথ্যটা জানুক।’
বিজ্ঞাপনটির নির্মাতা বা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানাতে চাননি শিমুল। তবে প্রচারে আসার পর যেভাবে সমালোচিত হচ্ছে, তাতে এখন এই বিজ্ঞাপনে কাজ করা নিয়ে কোনো অনুশোচনা হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে শিমুল বলেন, ‘আমি যেহেতু কাজ করেছি, তার মানে জেনেশুনেই কাজ করেছি। আমি পণ্যটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আমরা কিন্তু কোনো গালি দিই নাই, উদ্ভট কোনো কাপড় পরি নাই, এমন কোনো প্রোডাক্টের কথা বলি নাই, যেটা সরাসরি ধর্মকে আঘাত করে। মানুষের সেন্টিমেন্ট তো আর পড়তে পারি না। তারা বিজ্ঞাপনটি কীভাবে নেবে, সেটা জানা ছিল না। আমি জানতাম না ধর্মপ্রাণ মানুষ বিষয়টি এমনভাবে নেবে, তাদের মনে আঘাত লাগবে। জানলে হয়তো আরও ভাবনার জায়গা থাকত। তবে আমি জানি, অভিনেতা হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। ভালো-মন্দ যাচাই করে আমাদের কাজ করা উচিত। সেই জায়গা থেকে আমারও দায় আছে, সেটা অস্বীকার করব না।’
এ বিষয়ে জানতে শরাফ আহমদ জীবনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা ও এসএমএস পাঠিয়েও কোনো উত্তর মেলেনি।
এদিকে বিজ্ঞাপনটিতে জীবন ও শিমুল শর্মাকে দেখে অনেক নেটিজেন মনে করছেন এটি পরিচালনা করেছেন কাজল আরেফিন অমি। কারণ এই নির্মাতার বেশির ভাগ নির্মাণে এই অভিনয়শিল্পীদের দেখা যায়। সমালোচনার আঁচ পেয়ে ফেসবুকে নিজে থেকেই অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অমি। অমি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমি কখনো বিজ্ঞাপন বানাই নাই। আমি নাটক, ওয়েব ফিল্ম, ওয়েব সিরিজ নিয়েই কাজ করেছি, ভবিষ্যতে সিনেমা বানাব।’
আর কয়েকদিন পরেই বিয়ের এক বছর পূর্তি হবে পরম-পিয়ার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দাম্পত্য জীবন নিয়ে কথা বলেছেন তাঁরা। আলাপ করেছেন প্রাক্তনদের নিয়েও।
৮ ঘণ্টা আগেমারা গেছেন চলচ্চিত্র চিত্রপরিচালক শাহ আলম মণ্ডল। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গুলশানের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবিকেলের মধ্যেই কনসার্টস্থলে জমায়েত হন লাখো মানুষ। ভিড় ঠেকাতে হিমশিম অবস্থা আয়োজকদের। অনুষ্ঠানের শেষদিকে নগর বাউলের পারফর্ম করার কথা থাকলেও, ভিড় সামাল দিতে নির্ধারিত সময়ের আগেই জেমসকে মঞ্চে আনা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রায় চার দশক পর আবারও মিঠুনের সঙ্গে দেখা যাবে বাংলাদেশের কোনো অভিনেত্রীকে। নির্মাতা মানস মুকুল পাল তাঁর পরবর্তী সিনেমায় মিঠুনের বিপরীতে আফসানা মিমির কথা ভাবছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে