এম এস রানা, ঢাকা
বাগদান হলো অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা সাহা মিমের। হবু বরের নাম সনি পোদ্দার। পেশায় ব্যাংক কর্মকর্তা। বাগদান নিয়ে মিমের প্রস্তুতি, বিয়ে নিয়ে পরিকল্পনাসহ দুই পরিবারের নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বিদ্যা সিনহা মিম। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এস রানা।
বাগদান হলো। আগে কাউকে জানাননি কি ইচ্ছে করেই?
হ্যাঁ। আসলে, আমাদের আয়োজনটা ছিল একেবারেই পারিবারিক। এখানে দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন। আমি মিডিয়ায় কাজ করি। জানি, আগে থেকে ঘোষণা দিলে বিষয়টা আর পারিবারিক থাকবে না। সনির ফ্যামিলি মেম্বাররাও হয়তো বিব্রত হতেন। তাই প্ল্যান করেই বাগদানের বিষয়টা ঘোষণা দিইনি। অনুষ্ঠান শেষে ছবি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়েছি। সবার সঙ্গে কথা বলেছি।
কেমন ছিল বাগদানের আয়োজন?
ঠিক আমি যেমন চেয়েছিলাম, সেভাবেই হয়েছে। অনুষ্ঠানটা এক দিনের কিন্তু আমরা প্রায় দু্ই মাস ধরে প্রস্তুতি নিয়েছি। আমি কোন ড্রেস পরব, সনি কী পরবে, হোটেল কন্টিনেন্টালের ভেন্যু কীভাবে সাজানো হবে, কী কী আনুষ্ঠানিকতা থাকবে—সবকিছু সময় নিয়ে পরিকল্পনা করে করা হয়েছে। আমার ড্রেস ডিজাইন করেছেন সারা করিম। তিনি এক মাসেরও বেশি সময় নিয়ে ড্রেস ডিজাইন করেছেন।
সনির সঙ্গে পরিচয় কীভাবে?
আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে ছয় বছর আগে সনির সঙ্গে পরিচয়। এরপর কথা হতো, একসময় প্রেম। পরে দুই পরিবারের আলোচনার মাধ্যমেই সব ঠিক হয়।
বাগদানের ছবি প্রকাশ করেছেন রাত ৯টায়…
আসলে ছবিটা তোলা হয়েছে বিকেলে। ফটোসেশনের জন্য আলাদা আয়োজন ছিল। পরে বাগদান শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ছবিগুলো শেয়ার করি।
বিয়ে নিয়ে কী পরিকল্পনা?
কোনো পরিকল্পনাই করিনি। পরিবার থেকে ভাবছে আগামী বছর হতে পারে। তবে, আমরা এখনো প্ল্যান করিনি। আগামী বছরও হতে পারে, আবার পরের বছরও হতে পারে।
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা কোথায়, কীভাবে হবে?
এখনো ভাবিনি। তবে আমাদের বিয়ের একধরনের প্রস্তুতির বিষয় থাকে। পুরো আনুষ্ঠানিকতায় অনেক সময় লাগে। তাই বিয়েতে না বলে বিয়ের পরে সবাইকে নিয়ে একটা অনুষ্ঠান করব।
বিয়ে মানে তো দুটি পরিবারেরও মেলবন্ধন, দুই পরিবারের বোঝাপড়াটা কেমন?
খুবই ভালো। সনির মাকে তো আমি মামণি ডাকি। তিনি খুবই ফ্রেন্ডলি একজন মানুষ। তাঁর মতো মাটির মানুষ কমই দেখেছি। আমি তো মা-বাবার বকা খেয়ে, ঝাড়ি খেয়ে, দুষ্টুমি করে বড় হয়েছি। সনি বোধ হয় সারা জীবনেও মায়ের ঝাড়ি খায়নি। অনেক আদুরে ছেলে। আমাদের দুটি পরিবার যেন এক হয়ে গেছে।
সনি কি পরিবারের একমাত্র ছেলে?
ওর দুই বোন আছে। একজন দেশের বাইরে থাকেন, অন্যজন কিশোরগঞ্জে। দুজনই সনির বড়। সনি পরিবারের ছোট এবং একমাত্র ছেলে।
আপনার কাজের ব্যাপারে সনির বিশেষ কোনো আপত্তি আছে?
কোনো আপত্তি নেই। আমাদের সম্পর্ক তো ছয় বছরের। এত দিনে ও আমাকে বুঝতে শিখেছে। আমিও ওকে। আমার কাজের প্রতি ওর শ্রদ্ধা আছে। সনি চায় আমি ভালো কাজ করি।
অল্প কথায় সনির সম্পর্কে কী বলবেন?
ও চমৎকার একজন মানুষ। ব্যক্তিত্ববান। আর অনেক সহজ-সরল।
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হলো। কেমন কাটল প্রথম দিন?
ওই তো আবার আগের মতোই। এখন তো যে যার বাড়িতে আছি। সনি একটি ব্যাংকে জব করে। সকালে অফিসে গিয়েছে। আমি বাসায় আছি। ফোনে কথা হয়েছে। সনি অফিস নিয়ে ব্যস্ত। আমি আমার কাজ নিয়ে। তবে একটা বিষয় মনে হচ্ছে, কাল (পরশু) থেকে আমি একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছি। আজীবন দুটি হাত এক করে চলতে চাই।
বাগদান হলো অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা সাহা মিমের। হবু বরের নাম সনি পোদ্দার। পেশায় ব্যাংক কর্মকর্তা। বাগদান নিয়ে মিমের প্রস্তুতি, বিয়ে নিয়ে পরিকল্পনাসহ দুই পরিবারের নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বিদ্যা সিনহা মিম। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এস রানা।
বাগদান হলো। আগে কাউকে জানাননি কি ইচ্ছে করেই?
হ্যাঁ। আসলে, আমাদের আয়োজনটা ছিল একেবারেই পারিবারিক। এখানে দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন। আমি মিডিয়ায় কাজ করি। জানি, আগে থেকে ঘোষণা দিলে বিষয়টা আর পারিবারিক থাকবে না। সনির ফ্যামিলি মেম্বাররাও হয়তো বিব্রত হতেন। তাই প্ল্যান করেই বাগদানের বিষয়টা ঘোষণা দিইনি। অনুষ্ঠান শেষে ছবি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়েছি। সবার সঙ্গে কথা বলেছি।
কেমন ছিল বাগদানের আয়োজন?
ঠিক আমি যেমন চেয়েছিলাম, সেভাবেই হয়েছে। অনুষ্ঠানটা এক দিনের কিন্তু আমরা প্রায় দু্ই মাস ধরে প্রস্তুতি নিয়েছি। আমি কোন ড্রেস পরব, সনি কী পরবে, হোটেল কন্টিনেন্টালের ভেন্যু কীভাবে সাজানো হবে, কী কী আনুষ্ঠানিকতা থাকবে—সবকিছু সময় নিয়ে পরিকল্পনা করে করা হয়েছে। আমার ড্রেস ডিজাইন করেছেন সারা করিম। তিনি এক মাসেরও বেশি সময় নিয়ে ড্রেস ডিজাইন করেছেন।
সনির সঙ্গে পরিচয় কীভাবে?
আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে ছয় বছর আগে সনির সঙ্গে পরিচয়। এরপর কথা হতো, একসময় প্রেম। পরে দুই পরিবারের আলোচনার মাধ্যমেই সব ঠিক হয়।
বাগদানের ছবি প্রকাশ করেছেন রাত ৯টায়…
আসলে ছবিটা তোলা হয়েছে বিকেলে। ফটোসেশনের জন্য আলাদা আয়োজন ছিল। পরে বাগদান শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ছবিগুলো শেয়ার করি।
বিয়ে নিয়ে কী পরিকল্পনা?
কোনো পরিকল্পনাই করিনি। পরিবার থেকে ভাবছে আগামী বছর হতে পারে। তবে, আমরা এখনো প্ল্যান করিনি। আগামী বছরও হতে পারে, আবার পরের বছরও হতে পারে।
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা কোথায়, কীভাবে হবে?
এখনো ভাবিনি। তবে আমাদের বিয়ের একধরনের প্রস্তুতির বিষয় থাকে। পুরো আনুষ্ঠানিকতায় অনেক সময় লাগে। তাই বিয়েতে না বলে বিয়ের পরে সবাইকে নিয়ে একটা অনুষ্ঠান করব।
বিয়ে মানে তো দুটি পরিবারেরও মেলবন্ধন, দুই পরিবারের বোঝাপড়াটা কেমন?
খুবই ভালো। সনির মাকে তো আমি মামণি ডাকি। তিনি খুবই ফ্রেন্ডলি একজন মানুষ। তাঁর মতো মাটির মানুষ কমই দেখেছি। আমি তো মা-বাবার বকা খেয়ে, ঝাড়ি খেয়ে, দুষ্টুমি করে বড় হয়েছি। সনি বোধ হয় সারা জীবনেও মায়ের ঝাড়ি খায়নি। অনেক আদুরে ছেলে। আমাদের দুটি পরিবার যেন এক হয়ে গেছে।
সনি কি পরিবারের একমাত্র ছেলে?
ওর দুই বোন আছে। একজন দেশের বাইরে থাকেন, অন্যজন কিশোরগঞ্জে। দুজনই সনির বড়। সনি পরিবারের ছোট এবং একমাত্র ছেলে।
আপনার কাজের ব্যাপারে সনির বিশেষ কোনো আপত্তি আছে?
কোনো আপত্তি নেই। আমাদের সম্পর্ক তো ছয় বছরের। এত দিনে ও আমাকে বুঝতে শিখেছে। আমিও ওকে। আমার কাজের প্রতি ওর শ্রদ্ধা আছে। সনি চায় আমি ভালো কাজ করি।
অল্প কথায় সনির সম্পর্কে কী বলবেন?
ও চমৎকার একজন মানুষ। ব্যক্তিত্ববান। আর অনেক সহজ-সরল।
জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হলো। কেমন কাটল প্রথম দিন?
ওই তো আবার আগের মতোই। এখন তো যে যার বাড়িতে আছি। সনি একটি ব্যাংকে জব করে। সকালে অফিসে গিয়েছে। আমি বাসায় আছি। ফোনে কথা হয়েছে। সনি অফিস নিয়ে ব্যস্ত। আমি আমার কাজ নিয়ে। তবে একটা বিষয় মনে হচ্ছে, কাল (পরশু) থেকে আমি একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছি। আজীবন দুটি হাত এক করে চলতে চাই।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৬ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১১ ঘণ্টা আগে