বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘সংশপ্তক’ নাটকে হুরমতি চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করে দেশজুড়ে `হুরমতি বু' নামেই পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন অভিনেত্রী ফেরদৌসী মজুমদার। মঞ্চ-টেলিভিশন ফেরদৌসী মজুমদারের অভিনয়ে মুখর হয়েছে নানা সময়ে। স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে তৈরি হচ্ছে তথ্যচিত্র। ‘ইচ্ছে নাটাই’ শিরোনামের এই তথ্যচিত্র তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পৃষ্ঠপোষকতায়। নির্মাণ করছেন আবীর শ্রেষ্ঠ।
এরই মধ্যে তথ্যচিত্রটির শুটিং শেষ হয়েছে। শুটিং হয়েছে ঢাকার সেন্ট্রাল রোডে ফেরদৌসী মজুমদারের বাড়ি ‘মাতৃছায়া’সহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ফুলার রোড ও শহীদ মিনারে।
ফেরদৌসী মজুমদারের ছোটবেলার গল্প দিয়েই শুরু হবে তথ্যচিত্রটি। বিভিন্ন প্রসঙ্গে ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন তাঁর স্বামী নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মেয়ে ত্রপা মজুমদারসহ অভিনেতা রাইসুল ইসলাম আসাদ, নাট্যজন লিয়াকত আলী লাকী, কেরামত মওলা ও নির্মাতা নার্গিস আক্তার।
নির্মাতা জানিয়েছেন, ফেরদৌসী মজুমদারের টেলিভিশন জীবন, মঞ্চ নাটক, শিক্ষকতা, পরিবার—কোনো কিছুই বাদ যাচ্ছে না এই প্রামাণ্যচিত্রে।
ফেরদৌসী মজুমদার বলেন, ‘আবীর শ্রেষ্ঠ অত্যন্ত পরিশ্রমী। খুব যত্ন নিয়ে কাজটি করছে। আমি ওর কাজে সন্তুষ্ট। আমার ওপর অনেক পড়াশোনা করে কাজটি করছে।’
ফেরদৌসী মজুমদারের বাড়িতে প্রচুর গাছ রয়েছে। অবসরে সেসব গাছের সঙ্গে একা একা কথা বলেন তিনি। তথ্যচিত্রে রয়েছে সেই দৃশ্য। রয়েছে তাঁর প্রিয় বইয়ের ঘরটি। এই ঘরে কয়েক হাজার বই রয়েছে। সুযোগ পেলেই ওই ঘরে সময় কাটান, বই পড়েন। নির্মাতা সেই ঘরটিও এনেছেন তাঁর তথ্যচিত্রে।
নানা কারণেই দীর্ঘদিন অভিনয়ে দেখা মেলেনি ফেরদৌসী মজুমদারকে। তিনি জানান, টিভি নাটকের চেয়ে মঞ্চ নাটকই বেশি টানে তাঁকে। ৫০ বছরেরও বেশি সময় অভিনয় করেছেন মঞ্চে। আগামী ১ অক্টোবর আবারও ফিরছেন থিয়েটারের আলোচিত নাটক ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ নিয়ে।
‘মনে পড়ে’, ‘অভিনয়জীবন আমার’, ‘যা ইচ্ছা তাই’ নামে ফেরদৌসী মজুমদারের লেখা তিনটি বইও প্রকাশিত হয়েছে।
‘সংশপ্তক’ নাটকে হুরমতি চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করে দেশজুড়ে `হুরমতি বু' নামেই পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন অভিনেত্রী ফেরদৌসী মজুমদার। মঞ্চ-টেলিভিশন ফেরদৌসী মজুমদারের অভিনয়ে মুখর হয়েছে নানা সময়ে। স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে তৈরি হচ্ছে তথ্যচিত্র। ‘ইচ্ছে নাটাই’ শিরোনামের এই তথ্যচিত্র তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পৃষ্ঠপোষকতায়। নির্মাণ করছেন আবীর শ্রেষ্ঠ।
এরই মধ্যে তথ্যচিত্রটির শুটিং শেষ হয়েছে। শুটিং হয়েছে ঢাকার সেন্ট্রাল রোডে ফেরদৌসী মজুমদারের বাড়ি ‘মাতৃছায়া’সহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ফুলার রোড ও শহীদ মিনারে।
ফেরদৌসী মজুমদারের ছোটবেলার গল্প দিয়েই শুরু হবে তথ্যচিত্রটি। বিভিন্ন প্রসঙ্গে ফেরদৌসী মজুমদারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন তাঁর স্বামী নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, মেয়ে ত্রপা মজুমদারসহ অভিনেতা রাইসুল ইসলাম আসাদ, নাট্যজন লিয়াকত আলী লাকী, কেরামত মওলা ও নির্মাতা নার্গিস আক্তার।
নির্মাতা জানিয়েছেন, ফেরদৌসী মজুমদারের টেলিভিশন জীবন, মঞ্চ নাটক, শিক্ষকতা, পরিবার—কোনো কিছুই বাদ যাচ্ছে না এই প্রামাণ্যচিত্রে।
ফেরদৌসী মজুমদার বলেন, ‘আবীর শ্রেষ্ঠ অত্যন্ত পরিশ্রমী। খুব যত্ন নিয়ে কাজটি করছে। আমি ওর কাজে সন্তুষ্ট। আমার ওপর অনেক পড়াশোনা করে কাজটি করছে।’
ফেরদৌসী মজুমদারের বাড়িতে প্রচুর গাছ রয়েছে। অবসরে সেসব গাছের সঙ্গে একা একা কথা বলেন তিনি। তথ্যচিত্রে রয়েছে সেই দৃশ্য। রয়েছে তাঁর প্রিয় বইয়ের ঘরটি। এই ঘরে কয়েক হাজার বই রয়েছে। সুযোগ পেলেই ওই ঘরে সময় কাটান, বই পড়েন। নির্মাতা সেই ঘরটিও এনেছেন তাঁর তথ্যচিত্রে।
নানা কারণেই দীর্ঘদিন অভিনয়ে দেখা মেলেনি ফেরদৌসী মজুমদারকে। তিনি জানান, টিভি নাটকের চেয়ে মঞ্চ নাটকই বেশি টানে তাঁকে। ৫০ বছরেরও বেশি সময় অভিনয় করেছেন মঞ্চে। আগামী ১ অক্টোবর আবারও ফিরছেন থিয়েটারের আলোচিত নাটক ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ নিয়ে।
‘মনে পড়ে’, ‘অভিনয়জীবন আমার’, ‘যা ইচ্ছা তাই’ নামে ফেরদৌসী মজুমদারের লেখা তিনটি বইও প্রকাশিত হয়েছে।
ইত্যাদির নতুন পর্বের শুটিং হয়েছে বাগেরহাটে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে মোংলা বন্দরে। পশুর নদীর তীরে জাহাজ, নদী এবং বন্দরের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে নির্মিত মঞ্চে ধারণ করা হয়েছে এবারের ইত্যাদি।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে এ আর রাহমানকে নিয়ে কোনো ধরনের কটুক্তি না করার অনুরোধ করেছেন সায়রা। এক অডিও বার্তায় রাহমানকে তিনি উল্লেখ করেছেন ‘পৃথিবীর সেরা মানুষ’ হিসেবে।
৪ ঘণ্টা আগেআইপিএলের প্রথম আসরে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিকানা কেনেন শাহরুখ খান। প্রতি সিজনে গ্যালারিতে তাঁর উপস্থিতি আইপিএলের দ্যুতি বাড়িয়েছে। তবে আইপিএলে শাহরুখের প্রথম পছন্দ ছিল না কলকাতা।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রখ্যাত সংগীত পরিচালক এ আর রহমানের ধৈর্যের বাঁধ যেন ভেঙেই গেল। তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদকে ঘিরে নেটিজেনদের অযাচিত সমালোচনা ও গুজবের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিলেন এই সংগীতজ্ঞ। লিগ্যাল টিমের মাধ্যমে জানিয়েছেন, তার সঙ্গে সায়রা বানুর ডিভোর্স নিয়ে যে বা যাঁরা আপত্তিকর পোস্ট, ভিডিও বা ইন্টারভিউ...
১১ ঘণ্টা আগে