বিনোদন প্রতিবেদক
প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদ আনন্দের সঙ্গে দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দ নিয়ে আসছে হানিফ সংকেতের ‘ইত্যাদি’। ঈদ এলেই টিভি দর্শকরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন প্রিয় অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’ দেখার জন্য। ‘ইত্যাদি’ এখন ঈদ ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। কোনো নির্দিষ্ট বয়স বা শ্রেণির জন্য নয়; সব বয়সী, সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্যই ‘ইত্যাদি’। তাই ‘ইত্যাদি’কে বলা হয় গণমানুষের অনুষ্ঠান।
বর্ষাকালে উন্মুক্ত স্থানে করা সম্ভব নয় বলে এবারও ঈদের ‘ইত্যাদি’ ধারণ করা হয়েছে মিরপুর শহীদ সোহরওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে। ইনডোর স্টেডিয়ামের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ স্থানজুড়ে নির্মাণ করা হয়েছিল নান্দনিক সেট। বর্ণাঢ্য এই আয়োজনে পুরো অনুষ্ঠানে এক উৎসবের আমেজ তৈরি হয়েছিল।
বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদি শুরু করা হয়েছে ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ’ গানটি দিয়ে। একসময় ঈদ অনুষ্ঠানমালায় এই গান ছিল একরকম অবহেলিত। ‘ইত্যাদি’ গত তিন দশক ধরেই হাজার হাজার মানুষ নিয়ে ঢাকায় ও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন আঙ্গিকে এই গান পরিবেশন করে আসছে, যে কারণে এখন ঈদের সময় সব চ্যানেলেই এই গান বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণের ধারাবাহিকতায় এবার নৃত্যে-ছন্দে-আনন্দে চিরচেনা এই গান পরিবেশন করবেন করোনাযোদ্ধাদের মধ্য থেকে বিশেষ কজন কণ্ঠশিল্পী, যারা চিকিৎসার পাশাপাশি সংগীতের চর্চাও করে থাকেন। তাঁদের সঙ্গে নৃত্যে অংশগ্রহণ করেছেন দুই শতাধিক সেবিকা।
এবারের ঈদ ‘ইত্যাদি’তে একটি দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন বরেণ্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিনসহ পাঁচজন জনপ্রিয় সংগীত তারকা। তাঁরা হলেন রবি চৌধুরী, শুভ্র দেব, এস আই টুটুল ও বাপ্পা মজুমদার। গানটি লিখেছেন খ্যাতিমান গীতিকার মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সুর করেছেন হানিফ সংকেত এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন মেহেদী। গানটি চিত্রায়ণে শিল্পীদের সঙ্গে অংশ নিয়েছে ট্রমা ইনস্টিটিউটসের শতাধিক শিক্ষার্থী। যাঁরা গানটির সঙ্গে বিভিন্ন কোরিওগ্রাফিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
এবারের ‘ইত্যাদি’তে নৃত্যেও বৈচিত্র্য এনেছেন হানিফ সংকেত। আমাদের পারিবারিক বন্ধন নিয়ে এবারের ঈদের ইত্যাদিতে একটি ভিন্নধর্মী নৃত্য পরিকল্পনা করা হয়েছে। নৃত্যটি পরিবেশন করেছেন জনপ্রিয় নৃত্যজুটি শিবলী-নিপা ও তাঁদের দল। আর ভিন্ন পরিকল্পনার এই নৃত্যে অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন তিনজন বয়োজ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পী দিলারা জামান, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ও আবুল হায়াত।
ঈদ ‘ইত্যাদি’র নানান চমকের একটি হচ্ছে দস্যু চরিত্রের চার তারকার সংলাপ। অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত সেকালের দস্যুদের চরিত্রগুলো কাল্পনিক না হলেও অবস্থাটা কাল্পনিক। আর কাল্পনিক এই দস্যু চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন দর্শকপ্রিয় চারজন অভিনয় তারকা—শহীদুজ্জামান সেলিম, সালাহউদ্দিন লাভলু, মীর সাব্বির ও তানিয়া আহমেদ। পর্বটি যেমন মজার, তেমনি এর মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে আমাদের অনেক সমকালীন সমাজচিত্র।
এবারের ঈদ ‘ইত্যাদি’তে সুরে সুরে গানের গল্পে ফেরদৌস তারিনের অভিনয়ের মাধ্যমে উঠে এসেছে এক দম্পতির তিন সময়ের ঈদের কথা। এই গানে টিভি পর্দায় দর্শক প্রথমবারের মতো তারিন ও ফেরদৌসকে তিনটি ভিন্ন রূপে দেখতে পাবেন।
অতিমারি করোনা ও তার পার্শ্ব প্রভাব নিয়ে একটি ভিন্নধর্মী গান গেয়েছেন অভিনয় তারকা চঞ্চল চৌধুরী ও মেহের আফরোজ শাওন। এই পর্বে উঠে এসেছে অনেকগুলো সমসাময়িক সচেতনতামূলক বিষয়। শিল্পীদের অভিনয় নৈপুণ্য এবং পরিবেশনার চমকে এই পর্বও দর্শকদের আনন্দ দেবে।
সমাজের নানান অনিয়ম-অসংগতির ওপরে তৈরি করা হয়েছে এবারের দলীয় সংগীত। প্রতিবারই ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে এসব সংগীতে ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে বিভিন্ন তারকা শিল্পীদের অংশগ্রহণ থাকে। এবার এই পর্বে অংশগ্রহণ করেছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় তারকা জুটি সিয়াম আহমেদ ও পূজা চেরি। তার সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছেন কজন অভিনশিল্পী এবং ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত নৃত্যশিল্পীরা।
শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অনুষ্ঠান ধারণই নয়, প্রায় দুই যুগ ধরে ‘ইত্যাদি’তে বিদেশি নাগরিকদের দিয়েও আমাদের লোকজ সংস্কৃতি, বিভিন্ন গ্রামীণ খেলাধুলা, ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়মিতভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। এর ফলে বিদেশিদের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের সংস্কৃতি। নাচ-গান ও গ্রামীণ জীবনের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তুখোড় অভিনয়সমৃদ্ধ এবারের পর্বের বিষয় কী? ঈদের পরদিন ‘ইত্যাদি’ প্রচারের সময়ই জানতে পারবেন।
প্রতিবারই ‘ইত্যাদি’র দর্শক নির্বাচন প্রক্রিয়া থাকে ভিন্ন রকম। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। ব্যতিক্রমী উপকরণের মাধ্যমে নির্বাচিত ছয়জন দর্শকের মুখোমুখি হয়েছেন অভিনয় তারকা অপূর্ব ও পূর্ণিমা। অভিনেতা-অভিনেত্রী না হয়েও নির্বাচিত দর্শক তাৎক্ষণিকভাবে অপূর্ব ও পূর্ণিমার সঙ্গে চমৎকার অভিনয় করেছেন।
ভাগনের গানের প্র্যাকটিসে বাধা দিলেন মামা, কিন্তু কেন? এবারের ঈদে আনন্দময় পরিবেশে নানি-নাতির সময় যাচ্ছে ঝগড়ায়, নাকি হেসে হেসে? এ সবই জানা যাবে ‘ইত্যাদি’ প্রচারিত হলে।
বিদেশে বাংলাদেশি খাবারকে জনপ্রিয় করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন গ্রিসপ্রবাসী জহির। বিদেশে ঈদের খাবার এবং গ্রিসপ্রবাসী কজন কৃষিকর্মীর প্রবাসের ঈদের অনুভূতি নিয়ে রয়েছে একটি প্রতিবেদন।
এ ছাড়া ঈদকে ঘিরে ডজনখানেক বিদ্রূপাত্মক রসালো নাট্যাংশ রয়েছে এবারের পর্বে। চ্যানেলের সরাসরি সংবাদে কিছু কড়া সংবাদ, ভয়-নির্ভয়ের বিস্ময়, অন্তর্জালে অন্তর্দাহ, ভ্রান্ত উদ্ভ্রান্ত এক চাকরিপ্রার্থীর অবিশ্রান্ত গান, লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু, নেতাদের ভীতিজনক প্রচারনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আরো কয়েকটি নাট্যাংশ রয়েছে। ঈদ ‘ইত্যাদি’র উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন—সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, শবনম পারভীন, বড়দা মিঠু, আফজাল শরীফ, সুভাশিষ ভৌমিক, জিল্লুর রহমান, আমিন আজাদ, কামাল বায়েজিদ, জিয়াউল হক পলাশ, সাব্বির আহমেদ, নাদিয়া আফরিন মিম, বিলু বড়ুয়া, জামিল হোসেন, সজল, সাজ্জাদ সাজু, মতিউর রহমান, জাহিদ শিকদার, নাফা, সঞ্জীব আহমেদ, আবু হেনা রনি, তারিক স্বপন, নজরুল ইসলাম, রতন খান, নিপু, সাবরিনা নিসা, সুবর্ণা মজুমদার, সঞ্জয় রাজ, সিলভিয়া, রবিন চৌধুরী, তিন্নি গ্লোরিয়া, মনজুর আলম, বেলাল আহমেদ মুরাদ ও আরো অনেকে। ‘ইত্যাদি’র শিল্প নির্দেশনা করেছেন যথারীতি মুকিমূল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন রানা সরকার ও মামুন মোহাম্মদ।
‘ইত্যাদি’ রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন, স্পনসর করেছে কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।
ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’ একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে ঈদের পরদিন রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর।
প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদ আনন্দের সঙ্গে দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দ নিয়ে আসছে হানিফ সংকেতের ‘ইত্যাদি’। ঈদ এলেই টিভি দর্শকরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন প্রিয় অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’ দেখার জন্য। ‘ইত্যাদি’ এখন ঈদ ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। কোনো নির্দিষ্ট বয়স বা শ্রেণির জন্য নয়; সব বয়সী, সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্যই ‘ইত্যাদি’। তাই ‘ইত্যাদি’কে বলা হয় গণমানুষের অনুষ্ঠান।
বর্ষাকালে উন্মুক্ত স্থানে করা সম্ভব নয় বলে এবারও ঈদের ‘ইত্যাদি’ ধারণ করা হয়েছে মিরপুর শহীদ সোহরওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে। ইনডোর স্টেডিয়ামের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ স্থানজুড়ে নির্মাণ করা হয়েছিল নান্দনিক সেট। বর্ণাঢ্য এই আয়োজনে পুরো অনুষ্ঠানে এক উৎসবের আমেজ তৈরি হয়েছিল।
বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদি শুরু করা হয়েছে ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ’ গানটি দিয়ে। একসময় ঈদ অনুষ্ঠানমালায় এই গান ছিল একরকম অবহেলিত। ‘ইত্যাদি’ গত তিন দশক ধরেই হাজার হাজার মানুষ নিয়ে ঢাকায় ও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন আঙ্গিকে এই গান পরিবেশন করে আসছে, যে কারণে এখন ঈদের সময় সব চ্যানেলেই এই গান বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণের ধারাবাহিকতায় এবার নৃত্যে-ছন্দে-আনন্দে চিরচেনা এই গান পরিবেশন করবেন করোনাযোদ্ধাদের মধ্য থেকে বিশেষ কজন কণ্ঠশিল্পী, যারা চিকিৎসার পাশাপাশি সংগীতের চর্চাও করে থাকেন। তাঁদের সঙ্গে নৃত্যে অংশগ্রহণ করেছেন দুই শতাধিক সেবিকা।
এবারের ঈদ ‘ইত্যাদি’তে একটি দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন বরেণ্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিনসহ পাঁচজন জনপ্রিয় সংগীত তারকা। তাঁরা হলেন রবি চৌধুরী, শুভ্র দেব, এস আই টুটুল ও বাপ্পা মজুমদার। গানটি লিখেছেন খ্যাতিমান গীতিকার মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সুর করেছেন হানিফ সংকেত এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন মেহেদী। গানটি চিত্রায়ণে শিল্পীদের সঙ্গে অংশ নিয়েছে ট্রমা ইনস্টিটিউটসের শতাধিক শিক্ষার্থী। যাঁরা গানটির সঙ্গে বিভিন্ন কোরিওগ্রাফিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
এবারের ‘ইত্যাদি’তে নৃত্যেও বৈচিত্র্য এনেছেন হানিফ সংকেত। আমাদের পারিবারিক বন্ধন নিয়ে এবারের ঈদের ইত্যাদিতে একটি ভিন্নধর্মী নৃত্য পরিকল্পনা করা হয়েছে। নৃত্যটি পরিবেশন করেছেন জনপ্রিয় নৃত্যজুটি শিবলী-নিপা ও তাঁদের দল। আর ভিন্ন পরিকল্পনার এই নৃত্যে অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন তিনজন বয়োজ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পী দিলারা জামান, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ও আবুল হায়াত।
ঈদ ‘ইত্যাদি’র নানান চমকের একটি হচ্ছে দস্যু চরিত্রের চার তারকার সংলাপ। অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত সেকালের দস্যুদের চরিত্রগুলো কাল্পনিক না হলেও অবস্থাটা কাল্পনিক। আর কাল্পনিক এই দস্যু চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন দর্শকপ্রিয় চারজন অভিনয় তারকা—শহীদুজ্জামান সেলিম, সালাহউদ্দিন লাভলু, মীর সাব্বির ও তানিয়া আহমেদ। পর্বটি যেমন মজার, তেমনি এর মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে আমাদের অনেক সমকালীন সমাজচিত্র।
এবারের ঈদ ‘ইত্যাদি’তে সুরে সুরে গানের গল্পে ফেরদৌস তারিনের অভিনয়ের মাধ্যমে উঠে এসেছে এক দম্পতির তিন সময়ের ঈদের কথা। এই গানে টিভি পর্দায় দর্শক প্রথমবারের মতো তারিন ও ফেরদৌসকে তিনটি ভিন্ন রূপে দেখতে পাবেন।
অতিমারি করোনা ও তার পার্শ্ব প্রভাব নিয়ে একটি ভিন্নধর্মী গান গেয়েছেন অভিনয় তারকা চঞ্চল চৌধুরী ও মেহের আফরোজ শাওন। এই পর্বে উঠে এসেছে অনেকগুলো সমসাময়িক সচেতনতামূলক বিষয়। শিল্পীদের অভিনয় নৈপুণ্য এবং পরিবেশনার চমকে এই পর্বও দর্শকদের আনন্দ দেবে।
সমাজের নানান অনিয়ম-অসংগতির ওপরে তৈরি করা হয়েছে এবারের দলীয় সংগীত। প্রতিবারই ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে এসব সংগীতে ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে বিভিন্ন তারকা শিল্পীদের অংশগ্রহণ থাকে। এবার এই পর্বে অংশগ্রহণ করেছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় তারকা জুটি সিয়াম আহমেদ ও পূজা চেরি। তার সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছেন কজন অভিনশিল্পী এবং ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত নৃত্যশিল্পীরা।
শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অনুষ্ঠান ধারণই নয়, প্রায় দুই যুগ ধরে ‘ইত্যাদি’তে বিদেশি নাগরিকদের দিয়েও আমাদের লোকজ সংস্কৃতি, বিভিন্ন গ্রামীণ খেলাধুলা, ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়মিতভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। এর ফলে বিদেশিদের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের সংস্কৃতি। নাচ-গান ও গ্রামীণ জীবনের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তুখোড় অভিনয়সমৃদ্ধ এবারের পর্বের বিষয় কী? ঈদের পরদিন ‘ইত্যাদি’ প্রচারের সময়ই জানতে পারবেন।
প্রতিবারই ‘ইত্যাদি’র দর্শক নির্বাচন প্রক্রিয়া থাকে ভিন্ন রকম। এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। ব্যতিক্রমী উপকরণের মাধ্যমে নির্বাচিত ছয়জন দর্শকের মুখোমুখি হয়েছেন অভিনয় তারকা অপূর্ব ও পূর্ণিমা। অভিনেতা-অভিনেত্রী না হয়েও নির্বাচিত দর্শক তাৎক্ষণিকভাবে অপূর্ব ও পূর্ণিমার সঙ্গে চমৎকার অভিনয় করেছেন।
ভাগনের গানের প্র্যাকটিসে বাধা দিলেন মামা, কিন্তু কেন? এবারের ঈদে আনন্দময় পরিবেশে নানি-নাতির সময় যাচ্ছে ঝগড়ায়, নাকি হেসে হেসে? এ সবই জানা যাবে ‘ইত্যাদি’ প্রচারিত হলে।
বিদেশে বাংলাদেশি খাবারকে জনপ্রিয় করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন গ্রিসপ্রবাসী জহির। বিদেশে ঈদের খাবার এবং গ্রিসপ্রবাসী কজন কৃষিকর্মীর প্রবাসের ঈদের অনুভূতি নিয়ে রয়েছে একটি প্রতিবেদন।
এ ছাড়া ঈদকে ঘিরে ডজনখানেক বিদ্রূপাত্মক রসালো নাট্যাংশ রয়েছে এবারের পর্বে। চ্যানেলের সরাসরি সংবাদে কিছু কড়া সংবাদ, ভয়-নির্ভয়ের বিস্ময়, অন্তর্জালে অন্তর্দাহ, ভ্রান্ত উদ্ভ্রান্ত এক চাকরিপ্রার্থীর অবিশ্রান্ত গান, লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু, নেতাদের ভীতিজনক প্রচারনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আরো কয়েকটি নাট্যাংশ রয়েছে। ঈদ ‘ইত্যাদি’র উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন—সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, শবনম পারভীন, বড়দা মিঠু, আফজাল শরীফ, সুভাশিষ ভৌমিক, জিল্লুর রহমান, আমিন আজাদ, কামাল বায়েজিদ, জিয়াউল হক পলাশ, সাব্বির আহমেদ, নাদিয়া আফরিন মিম, বিলু বড়ুয়া, জামিল হোসেন, সজল, সাজ্জাদ সাজু, মতিউর রহমান, জাহিদ শিকদার, নাফা, সঞ্জীব আহমেদ, আবু হেনা রনি, তারিক স্বপন, নজরুল ইসলাম, রতন খান, নিপু, সাবরিনা নিসা, সুবর্ণা মজুমদার, সঞ্জয় রাজ, সিলভিয়া, রবিন চৌধুরী, তিন্নি গ্লোরিয়া, মনজুর আলম, বেলাল আহমেদ মুরাদ ও আরো অনেকে। ‘ইত্যাদি’র শিল্প নির্দেশনা করেছেন যথারীতি মুকিমূল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসেবে ছিলেন রানা সরকার ও মামুন মোহাম্মদ।
‘ইত্যাদি’ রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন, স্পনসর করেছে কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।
ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’ একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে ঈদের পরদিন রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
২ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
২ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৭ ঘণ্টা আগে