বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
মঞ্চ ও টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নাজনীন হাসান চুমকি। লেখালেখি আর নির্মাণেও প্রশংসিত তিনি। সিনেমায় অভিনয় করে পেয়েছেন জাতীয় স্বীকৃতি। প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করেছেন তিনি। ‘মরীচিকা’য় অভিনয় করে আছেন আলোচনায়। আজকের পত্রিকার মুখোমুখি চুমকি।
আজকের পত্রিকা: ঈদ কেমন কাটল?
নাজনীন হাসান চুমকি: ঈদ মানেই তো রান্নাঘর সামলানো। ভালোই লাগে। কিন্তু ২০-২১ পদ রান্না করি, খাওয়ানোর মতো অতিথি নেই—এটাই দুঃখ লাগে। আমার রান্না করা খাবার কেউ তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছে, এটা আমার কাছে মঞ্চে অভিনয় করে দর্শকদের রি-অ্যাকশন দেখার মতোই আনন্দের।
আজকের পত্রিকা: ‘মরীচিকা’ ওয়েব সিরিজে আপনার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে…
চুমকি: ওটিটিতে তো এর আগে কাজ করিনি। এই প্রথম। ‘মরীচিকা’য় আমার চরিত্রের নাম জারা। ভদ্রমহিলা মডেলিং থেকে অবসর নিয়ে এখন মেয়েদের প্রশিক্ষণ দেন। সাধারণত মডেল ট্রেনার মানেই হালকা-পাতলা হবে। কিন্তু আমি তো বাল্কি, তাই না? পরিচালক শিহাব শাহীন আমার মতো একজনকে ভেবেছেন, যেটা কেউ চিন্তাই করতে পারত না হয়তো।
আজকের পত্রিকা: এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য কোনো রেফারেন্স ছিল কি?
চুমকি: কোনো রেফারেন্স ছিল না। শিহাব শাহীন আমাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে দিয়েছেন। তার পরও আমার মনে হয়েছে, পরিচালকের অনেক নির্দেশনা আমি মিস করেছি। করে উঠতে পারিনি। করতে পারলে হয়তো চরিত্রটি আরও বেটার হতো।
আজকের পত্রিকা: কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
চুমকি: খুবই ভালো। প্রত্যেক আর্টিস্টের সঙ্গে সম্পর্ক খুব ভালো ছিল। মাহি তো চিত্রনায়িকা, তাই না! আমি তো নাটকের মানুষ। কিন্তু এক সেকেন্ডের জন্যও আমার মনে হয়নি, মাহির সঙ্গে অভিনয় করতে অসুবিধা হচ্ছে। সিয়াম তো প্রতিটা দৃশ্যের আগে রিহার্সেল না করে ফ্লোরে যায়নি। সবাই খুব খেটেছে।
আজকের পত্রিকা: আপনি নিজেও পরিচালনা করতেন। অনেক দিন কিছু বানাচ্ছেন না। কারণ কী?
চুমকি: নাটক বানালে চ্যানেলে প্রচারের জন্য যে পরিমাণ কাঠখড় পোড়াতে হয়, আর লাখ লাখ টাকা প্রযোজকের কাছে আটকে থাকে; তাতে নির্দেশনা দেওয়ার ইচ্ছে মরে গেছে। নাটক প্রচার হবে মানের ওপর নির্ভর করে। তা কিন্তু হচ্ছে না। যে চ্যানেল আমার বানানো নাটক বাতিল করছে, সেই চ্যানেলই এমন কাজ প্রচার করছে, যেগুলো ‘বস্তাপচা’, ‘মানহীন’।
আজকের পত্রিকা: লকডাউনে তো সবাই একরকম ঘরবন্দী। আপনার পছন্দের কিছু সিনেমার নাম বলুন, যেগুলো এ সময় দর্শক দেখতে পারেন।
চুমকি: ‘পারস্যুট অব হ্যাপিনেস’, ‘লালা ল্যান্ড’, ‘ইন টাইম’, ‘নগরকীর্তন’, ‘বাড়িওয়ালী’, ‘পরমা’, ‘যুগান্ত’, ‘জ্যেষ্ঠপুত্র’, ‘ইতি মৃণালিনী’, ‘পারমিতার একদিন’—আপাতত এগুলোর নামই মনে আসছে।
মঞ্চ ও টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নাজনীন হাসান চুমকি। লেখালেখি আর নির্মাণেও প্রশংসিত তিনি। সিনেমায় অভিনয় করে পেয়েছেন জাতীয় স্বীকৃতি। প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করেছেন তিনি। ‘মরীচিকা’য় অভিনয় করে আছেন আলোচনায়। আজকের পত্রিকার মুখোমুখি চুমকি।
আজকের পত্রিকা: ঈদ কেমন কাটল?
নাজনীন হাসান চুমকি: ঈদ মানেই তো রান্নাঘর সামলানো। ভালোই লাগে। কিন্তু ২০-২১ পদ রান্না করি, খাওয়ানোর মতো অতিথি নেই—এটাই দুঃখ লাগে। আমার রান্না করা খাবার কেউ তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছে, এটা আমার কাছে মঞ্চে অভিনয় করে দর্শকদের রি-অ্যাকশন দেখার মতোই আনন্দের।
আজকের পত্রিকা: ‘মরীচিকা’ ওয়েব সিরিজে আপনার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে…
চুমকি: ওটিটিতে তো এর আগে কাজ করিনি। এই প্রথম। ‘মরীচিকা’য় আমার চরিত্রের নাম জারা। ভদ্রমহিলা মডেলিং থেকে অবসর নিয়ে এখন মেয়েদের প্রশিক্ষণ দেন। সাধারণত মডেল ট্রেনার মানেই হালকা-পাতলা হবে। কিন্তু আমি তো বাল্কি, তাই না? পরিচালক শিহাব শাহীন আমার মতো একজনকে ভেবেছেন, যেটা কেউ চিন্তাই করতে পারত না হয়তো।
আজকের পত্রিকা: এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য কোনো রেফারেন্স ছিল কি?
চুমকি: কোনো রেফারেন্স ছিল না। শিহাব শাহীন আমাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে দিয়েছেন। তার পরও আমার মনে হয়েছে, পরিচালকের অনেক নির্দেশনা আমি মিস করেছি। করে উঠতে পারিনি। করতে পারলে হয়তো চরিত্রটি আরও বেটার হতো।
আজকের পত্রিকা: কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
চুমকি: খুবই ভালো। প্রত্যেক আর্টিস্টের সঙ্গে সম্পর্ক খুব ভালো ছিল। মাহি তো চিত্রনায়িকা, তাই না! আমি তো নাটকের মানুষ। কিন্তু এক সেকেন্ডের জন্যও আমার মনে হয়নি, মাহির সঙ্গে অভিনয় করতে অসুবিধা হচ্ছে। সিয়াম তো প্রতিটা দৃশ্যের আগে রিহার্সেল না করে ফ্লোরে যায়নি। সবাই খুব খেটেছে।
আজকের পত্রিকা: আপনি নিজেও পরিচালনা করতেন। অনেক দিন কিছু বানাচ্ছেন না। কারণ কী?
চুমকি: নাটক বানালে চ্যানেলে প্রচারের জন্য যে পরিমাণ কাঠখড় পোড়াতে হয়, আর লাখ লাখ টাকা প্রযোজকের কাছে আটকে থাকে; তাতে নির্দেশনা দেওয়ার ইচ্ছে মরে গেছে। নাটক প্রচার হবে মানের ওপর নির্ভর করে। তা কিন্তু হচ্ছে না। যে চ্যানেল আমার বানানো নাটক বাতিল করছে, সেই চ্যানেলই এমন কাজ প্রচার করছে, যেগুলো ‘বস্তাপচা’, ‘মানহীন’।
আজকের পত্রিকা: লকডাউনে তো সবাই একরকম ঘরবন্দী। আপনার পছন্দের কিছু সিনেমার নাম বলুন, যেগুলো এ সময় দর্শক দেখতে পারেন।
চুমকি: ‘পারস্যুট অব হ্যাপিনেস’, ‘লালা ল্যান্ড’, ‘ইন টাইম’, ‘নগরকীর্তন’, ‘বাড়িওয়ালী’, ‘পরমা’, ‘যুগান্ত’, ‘জ্যেষ্ঠপুত্র’, ‘ইতি মৃণালিনী’, ‘পারমিতার একদিন’—আপাতত এগুলোর নামই মনে আসছে।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৯ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৯ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১৪ ঘণ্টা আগে