মীর রাকিব হাসান
ঢাকা: বিদেশ থেকে দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির মডেল দিয়ে বিজ্ঞাপন বানিয়ে এ দেশে চালানো হয়। তা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা কি তবে আনস্মার্ট? ভালো, স্মার্ট অনেক সুন্দর অভিনয় করে এমন অনেক ছেলেমেয়ে আমাদের দেশে আছেন। তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন বিদেশিদের দৌরাত্ম্যে।’
আর বিদেশিদের এই ‘দৌরাত্ম্য’ কমাতে সরকার নতুন নীতিমালা গ্রহণ করেছে। গত ৩১ মে প্রকাশিত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দেশীয় চলচ্চিত্রে বিদেশি অভিনয়শিল্পী, কলাকুশলী, সংগীতজ্ঞ, সংগীতশিল্পী ও বিজ্ঞাপনে বিদেশি শিল্পীর অংশগ্রহণসংক্রান্ত নীতিমালা ২০২১–এ (সংশোধিত) বিষয়টি সংযোজন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিদেশি শিল্পী, কলাকুশলী দিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ করলে শিল্পীপ্রতি ২ লাখ টাকা সরকারের কাছে জমা দিতে হবে।
আর যে টেলিভিশন চ্যানেল সেই বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচার করবে, তাদেরও এককালীন ২০ হাজার টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন ফেরদৌস, রিয়াজসহ বিজ্ঞাপনের পরিচিত দেশি মডেলরা।
একে তো ডাবিং বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে। তার মধ্যে বিদেশি মডেলদের নিয়ে বিজ্ঞাপন নির্মাণ হচ্ছে। এতে অনেক নতুন মুখ আসছে না। তা ছাড়া, জনপ্রিয়তার বিচার করলে বাংলাদেশের অনেক মডেল তুলনামূলকভাবে তাঁদের চেয়ে বেশি জনপ্রিয়। যাঁরা এটা করছেন তাঁরা শৌখিনতার বশেই করছেন বলে মনে করি। এর ভবিষ্যৎ বা গভীরতা ভাবছেন না।
ফেরদৌস আহমেদ, মডেল ও চিত্রনায়ক
অন্যদিকে বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও প্রচারে ফি সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান বিজ্ঞাপন নির্মাতা ও প্রযোজকদের দুই সংগঠন অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাডভারটাইজিং প্রডিউসার্সের নেতারা।
বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের সংগঠন অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী জানান, শিগগিরই তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চান তাঁরা। তিনি জানান, নীতিমালায় বেশ কিছু ‘অস্পষ্টতা’ রয়েছে; সেগুলো নিয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করলে সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
গত ১৫ বছরে দেশের বাইরে থেকে খুব বেশি মডেলকে আনার প্রয়োজন হয়নি বলে জানান অমিতাভ। তবে টেকনোলজির জন্য দেশের নির্মাতারা বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে যান। অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশনের (অ্যাডফা) সভাপতি নির্মাতা আদনান আল রাজীব বলছেন, পাশাপাশি বিদেশি মডেলদের দেশে আনার বিষয়ে অনুমতির বিষয়টি আরও দ্রুত ও সহজতর করার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা। দেশি মডেল থাকতে বিদেশি কেন? ‘থাকতে বলতে শিল্প–সংস্কৃতিতে কোনো কথা থাকাই উচিত না। আমরা দেশি মডেলদের নিয়েই বেশি কাজ করি। বিদেশি যাদের উপস্থিতি, সেটা শুধু স্ট্যাটেজির জন্যই। এটা জোর করে তো বন্ধ করা যাবে না।’
টিভি চ্যানেল খুললে…
বাংলাদেশের যেকোনো টিভি চ্যানেল খুললেই বাংলায় ডাবিং করা ভারতীয় বিজ্ঞাপন বেশি চোখে পড়ে। নামীদামি ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল বিটিভিসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়। এই সুবাধে অমিতাভ বচ্চন, কারিনা কাপুর, ক্যাটরিনা কাইফ, ঐশ্বরিয়া রায়, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, শাহরুখ খান, সালমান খান, অসিনদের হারহামেশাই দেখতে পাই। নাম না জানা অনেকে তো আছেনই। দেশীয় মডেলদের দাবি, যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কার্যক্রম চালাচ্ছে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচারের ক্ষেত্রে দেশীয় মডেলদের দিয়ে নির্মাণ করা নিয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা সরকারের প্রণয়ন করা উচিত।
বিদেশি শিল্পীর ফি কি ক্লায়েন্ট দেবে, কখন দেবে? ধরেন, জাপানি এক লোককে এনে শুটিং করলাম, কিন্তু সেটা কোথাও চালালাম না, তখন টাকাটা কে দেবে? বা তিনি কোনো স্টারই না, শুধু চরিত্রের জন্য বিদেশি নেওয়া হলো। তাহলেও কি এই টাকা দিতে হবে? নীতিমালায় তা পরিষ্কার করা হয়নি। এটার প্রক্রিয়াটা কী? তিনি বলেন, ‘দেশীয় সংস্কৃতি, দেশীয় ব্যবসা, দেশীয় শিল্পীরা যাতে লাভবান হন; তাঁদের সবাই যাতে বিকশিত হন–সেই চেষ্টার জন্য সরকারের সঙ্গে বসতে হবে। নীতিমালার সুষ্ঠু এক্সারসাইজ খুব জরুরি।
অমিতাভ রেজা, বিজ্ঞাপন নির্মাতা
তাঁদের চেয়ে জনপ্রিয় কেউ নেই?
বর্তমানে কলকাতার অঙ্কুশ, শ্রাবন্তী, শুভশ্রী, সায়ন্তিকা, নুসরাত, রাইমা সেন, ইন্দ্রানী হালদারকে বাংলাদেশি পণ্যের মডেল হিসেবে দেখা যাচ্ছে। বিপরীতে এখনো রিয়াজ, মৌসুমী, পূর্ণিমা, শাকিব খান, নিপুণ, মোশাররফ করিম, চঞ্চল কিংবা জয়া আহসানের নতুন বিজ্ঞাপন প্রচারিত হলে তা আলোচনায় চলে আসে। মডেল তারকা জুটি হিসেবে নোবেল-মৌ এখনো অবিসংবাদিত। তাঁরা নতুন কোনো পণ্যের মডেল হলে সে পণ্যের বিজ্ঞাপন রাতারাতি আলোচনায় চলে আসে।
পাশাপাশি দেশীয় সংগীত তারকারা মডেল হলেও সেই বিজ্ঞাপন জনপ্রিয়তা পায়। গানের পাশাপাশি মডেল হিসেবে সফলতা পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতী, কুমার বিশ্বজিৎ, আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, মমতাজ, হাবিব ওয়াহিদ, শুভ্র দেব ও মিলা। এ দেশের ক্রিকেটাররাও এখন মডেল হিসেবে জনপ্রিয়। সে ক্ষেত্রে সাকিব আল হাসান সবচেয়ে এগিয়ে। বিশ্বনন্দিত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ ও বিশ্ববরেণ্য মূকাভিনেতা পার্থপ্রতিম মজুমদার বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
অনেকে মনে করেন, নতুন কোনো চমক দেওয়ার জন্য কলকাতার মডেলদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাস্তবে তেমনটা কতটা ঘটছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। নিজেদের দেশেই এসব তারকার বাজার কাটতি প্রশ্নসাপেক্ষ। যেমন, কলকাতার বিজ্ঞাপনে বলিউডের আধিপত্য। সেখানে তাঁদের প্রাধান্য দিচ্ছে বাংলাদেশ!
ঢাকা: বিদেশ থেকে দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির মডেল দিয়ে বিজ্ঞাপন বানিয়ে এ দেশে চালানো হয়। তা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা কি তবে আনস্মার্ট? ভালো, স্মার্ট অনেক সুন্দর অভিনয় করে এমন অনেক ছেলেমেয়ে আমাদের দেশে আছেন। তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন বিদেশিদের দৌরাত্ম্যে।’
আর বিদেশিদের এই ‘দৌরাত্ম্য’ কমাতে সরকার নতুন নীতিমালা গ্রহণ করেছে। গত ৩১ মে প্রকাশিত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দেশীয় চলচ্চিত্রে বিদেশি অভিনয়শিল্পী, কলাকুশলী, সংগীতজ্ঞ, সংগীতশিল্পী ও বিজ্ঞাপনে বিদেশি শিল্পীর অংশগ্রহণসংক্রান্ত নীতিমালা ২০২১–এ (সংশোধিত) বিষয়টি সংযোজন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিদেশি শিল্পী, কলাকুশলী দিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ করলে শিল্পীপ্রতি ২ লাখ টাকা সরকারের কাছে জমা দিতে হবে।
আর যে টেলিভিশন চ্যানেল সেই বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচার করবে, তাদেরও এককালীন ২০ হাজার টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন ফেরদৌস, রিয়াজসহ বিজ্ঞাপনের পরিচিত দেশি মডেলরা।
একে তো ডাবিং বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে। তার মধ্যে বিদেশি মডেলদের নিয়ে বিজ্ঞাপন নির্মাণ হচ্ছে। এতে অনেক নতুন মুখ আসছে না। তা ছাড়া, জনপ্রিয়তার বিচার করলে বাংলাদেশের অনেক মডেল তুলনামূলকভাবে তাঁদের চেয়ে বেশি জনপ্রিয়। যাঁরা এটা করছেন তাঁরা শৌখিনতার বশেই করছেন বলে মনে করি। এর ভবিষ্যৎ বা গভীরতা ভাবছেন না।
ফেরদৌস আহমেদ, মডেল ও চিত্রনায়ক
অন্যদিকে বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন নির্মাণ ও প্রচারে ফি সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান বিজ্ঞাপন নির্মাতা ও প্রযোজকদের দুই সংগঠন অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাডভারটাইজিং প্রডিউসার্সের নেতারা।
বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের সংগঠন অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরী জানান, শিগগিরই তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রীর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চান তাঁরা। তিনি জানান, নীতিমালায় বেশ কিছু ‘অস্পষ্টতা’ রয়েছে; সেগুলো নিয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করলে সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
গত ১৫ বছরে দেশের বাইরে থেকে খুব বেশি মডেলকে আনার প্রয়োজন হয়নি বলে জানান অমিতাভ। তবে টেকনোলজির জন্য দেশের নির্মাতারা বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে যান। অ্যাডভারটাইজিং ফিল্ম মেকারস অ্যাসোসিয়েশনের (অ্যাডফা) সভাপতি নির্মাতা আদনান আল রাজীব বলছেন, পাশাপাশি বিদেশি মডেলদের দেশে আনার বিষয়ে অনুমতির বিষয়টি আরও দ্রুত ও সহজতর করার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা। দেশি মডেল থাকতে বিদেশি কেন? ‘থাকতে বলতে শিল্প–সংস্কৃতিতে কোনো কথা থাকাই উচিত না। আমরা দেশি মডেলদের নিয়েই বেশি কাজ করি। বিদেশি যাদের উপস্থিতি, সেটা শুধু স্ট্যাটেজির জন্যই। এটা জোর করে তো বন্ধ করা যাবে না।’
টিভি চ্যানেল খুললে…
বাংলাদেশের যেকোনো টিভি চ্যানেল খুললেই বাংলায় ডাবিং করা ভারতীয় বিজ্ঞাপন বেশি চোখে পড়ে। নামীদামি ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল বিটিভিসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়। এই সুবাধে অমিতাভ বচ্চন, কারিনা কাপুর, ক্যাটরিনা কাইফ, ঐশ্বরিয়া রায়, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, শাহরুখ খান, সালমান খান, অসিনদের হারহামেশাই দেখতে পাই। নাম না জানা অনেকে তো আছেনই। দেশীয় মডেলদের দাবি, যেসব বিদেশি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কার্যক্রম চালাচ্ছে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচারের ক্ষেত্রে দেশীয় মডেলদের দিয়ে নির্মাণ করা নিয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা সরকারের প্রণয়ন করা উচিত।
বিদেশি শিল্পীর ফি কি ক্লায়েন্ট দেবে, কখন দেবে? ধরেন, জাপানি এক লোককে এনে শুটিং করলাম, কিন্তু সেটা কোথাও চালালাম না, তখন টাকাটা কে দেবে? বা তিনি কোনো স্টারই না, শুধু চরিত্রের জন্য বিদেশি নেওয়া হলো। তাহলেও কি এই টাকা দিতে হবে? নীতিমালায় তা পরিষ্কার করা হয়নি। এটার প্রক্রিয়াটা কী? তিনি বলেন, ‘দেশীয় সংস্কৃতি, দেশীয় ব্যবসা, দেশীয় শিল্পীরা যাতে লাভবান হন; তাঁদের সবাই যাতে বিকশিত হন–সেই চেষ্টার জন্য সরকারের সঙ্গে বসতে হবে। নীতিমালার সুষ্ঠু এক্সারসাইজ খুব জরুরি।
অমিতাভ রেজা, বিজ্ঞাপন নির্মাতা
তাঁদের চেয়ে জনপ্রিয় কেউ নেই?
বর্তমানে কলকাতার অঙ্কুশ, শ্রাবন্তী, শুভশ্রী, সায়ন্তিকা, নুসরাত, রাইমা সেন, ইন্দ্রানী হালদারকে বাংলাদেশি পণ্যের মডেল হিসেবে দেখা যাচ্ছে। বিপরীতে এখনো রিয়াজ, মৌসুমী, পূর্ণিমা, শাকিব খান, নিপুণ, মোশাররফ করিম, চঞ্চল কিংবা জয়া আহসানের নতুন বিজ্ঞাপন প্রচারিত হলে তা আলোচনায় চলে আসে। মডেল তারকা জুটি হিসেবে নোবেল-মৌ এখনো অবিসংবাদিত। তাঁরা নতুন কোনো পণ্যের মডেল হলে সে পণ্যের বিজ্ঞাপন রাতারাতি আলোচনায় চলে আসে।
পাশাপাশি দেশীয় সংগীত তারকারা মডেল হলেও সেই বিজ্ঞাপন জনপ্রিয়তা পায়। গানের পাশাপাশি মডেল হিসেবে সফলতা পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতী, কুমার বিশ্বজিৎ, আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, মমতাজ, হাবিব ওয়াহিদ, শুভ্র দেব ও মিলা। এ দেশের ক্রিকেটাররাও এখন মডেল হিসেবে জনপ্রিয়। সে ক্ষেত্রে সাকিব আল হাসান সবচেয়ে এগিয়ে। বিশ্বনন্দিত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ ও বিশ্ববরেণ্য মূকাভিনেতা পার্থপ্রতিম মজুমদার বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
অনেকে মনে করেন, নতুন কোনো চমক দেওয়ার জন্য কলকাতার মডেলদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাস্তবে তেমনটা কতটা ঘটছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। নিজেদের দেশেই এসব তারকার বাজার কাটতি প্রশ্নসাপেক্ষ। যেমন, কলকাতার বিজ্ঞাপনে বলিউডের আধিপত্য। সেখানে তাঁদের প্রাধান্য দিচ্ছে বাংলাদেশ!
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৭ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১২ ঘণ্টা আগে